'ফুকুশিমার পরমাণু দুর্ঘটনার ভয়াবহতা চেরনোবিলের চেয়ে অনেক বেশি। ফুকুশিমা পরমাণু সংকট চেরনোবিলের পরমাণু সংকটকে ছাড়িয়ে গেছে। তীব্রতা অনেক বেশি। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে জাপানকে।'
বলেছেন মিরোনোভা, তাপবিদ্যা বিষয়ক প্রকৌশলী।
তিনি ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল দুর্ঘটনায় পরমাণু বিরোধী কর্মী হিসেবে আবির্ভূত হন।
চেরনোবিলে পরমাণু দুর্ঘটনার তীব্রতার মাত্রা ছিল সাত পয়েন্ট।
ফুকুশিমায় চেরনোবিলের চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ দুর্ঘটনা।
পরমাণু দুর্ঘটনার তীব্রতা নিরূপণে বিশ্বে ব্যবহৃত আন্তর্জাতিক মাপকাঠি পুনরায় লেখা হতে পারে। ১এপ্রিল রাশিয়ান পরমাণু বিশেষজ্ঞ একথা জানান।
গত ১ এপ্রিল টেলিভিশন প্রেস কনফারেন্সে জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান বলেন ''দেশের ভয়াবহ পারমাণবিক সংকট উত্তরণে তার সরকার সবকিছুই করবে। ফুকুশিমা জেলার পারমাণবিক সংকট কাটাতে দীর্ঘ সময় লাগবে এবং জাপানিরা তা কাটিয়ে উঠতে পারবে।''