১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ সেগুন বাগিচায় স্বল্প পরিসরের একটি ভাড়া বাড়ীতে ৮ জন ট্রাস্টির উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর গড়ে উঠে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বর্তমানে সংগ্রহিত ১০,৭০০ টি স্মারকের মাত্র ১৩০০টি প্রদর্শিত হচ্ছে। সংগ্রহ সংখ্যা শীঘ্রই লক্ষাধিক হবে। আশঙ্কার বিষয় নতুন জাদুঘর তৈরী না হওয়া পর্যন্ত সেসব হয়তো বা অপ্রদর্শিত থেকে যাবে।
জাদুঘর ট্রাস্টকে রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় (প্লট-এফ১১এ , প্লট-এফ ১১বি) মুক্তিযুদ্ধের স্থায়ী জাদুঘর নির্মানের জন্য ০.৮২ একর ভূমি বরাদ্ধ দেয় সরকার।
গত ৪ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ প্রজেক্টের আনুমানিক নির্মাণ ব্যয় ১০০ কোটি টাকা। শেষ হতে সময় লাগবে প্রায় ৩ বছর।
এ পর্যন্ত সংগৃহিত হয়েছে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা। এখনও ঘাটতি ৬৫ কোটি টাকা।
১৬ কোটি মানুষ। সবাই ৪ টাকা করে দিলে পূরণ হয় ঘাটতি।
দেবেন মাত্র ৪টি টাকা?