আমি যদি আমার ফেসবুকে একটা উল্টাপাল্টা স্ট্যাটাস দেই যা দেশের বর্তমান আইনকে লঙ্ঘন করে; তাহলে কিন্তু আমার জেলে যাওয়ার সমূহ সম্ভবনা আছে! আবার যদি আমি একের একের পর এক এই ধরণের স্ট্যাটাস দিতেই থাকি তাহলে কিন্তু আমার জেলে যাওয়া নিশ্চিত।
আমরা সবাই জানি যমুনা গ্রুপের মালিকানাধীন যুগান্তর পত্রিকাটি তার জন্মলগ্ন থেকেই তার মালিকের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে। কখনো তারা হুন্দাই সিমেন্টের পিছনে লাগছে! কখনো তারা কোন সরকারী অফিসারের পিছনে লাগছে। এখন লেগেছে ডাঃ মিমের পিছনে।
সবচেয়ে জঘন্য বিষয় হলো- এই পত্রিকার সাংবাদিকেরা তাদের মহান পেশার কথা ভুলে যেয়ে পত্রিকার মালিকের পালিত মাস্তান বাহিনী হিসেবে চালিত হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিরোধকে ব্যক্তি ও পরিবারের মধ্যে নিয়ে যাচ্ছে। একের পর এক তারা চরম মিথ্যাচার করছে যা সাংবাদিকতার নীতিমালা ও দেশের আইসিটি আইনের চরম লঙ্ঘন।
ফেসবুকে একটা মিথ্যা বানোয়াট স্ট্যাটাস দিয়ে যদি একজন জেল খাটতে পারে; তাহলে একটা পত্রিকা দশকব্যাপী বানোয়াট খবর প্রচার করে সেই একই শাস্তি পাবে না কেন?
আমি ডাঃ মিমের প্রতি পত্রিকাটির আচরণের প্রতিবাদ করছি!
০৩/০৮/১৫ সকালঃ ৮.৫৯