আমি একজন অধিকার বঞ্চিত মানুষ ছিলাম। কিন্তু ২০১০ সালে "আইন ও সালিস কেন্দ্র" এর সহায়তায় জেন্ডারের উপর একটি প্রশিক্ষন নিয়েছিলাম। সে থেকে আমি অধিকার কাকে বলে, কোথায় পাওয়া যায় জানলাম। নিজেকে সচেতন হিসাবে গড়ে তুলার চেষ্টা করি। ২০১৫ সালে THE HUNGER PROJECT ছাত্রছাত্রীদের ACYLS প্রশিক্ষন দেয়। সেখানে আমি অংশ গ্রহন করি, এই প্রশিক্ষন থেকে জানতে পারলাম আমার সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা। দেশের মানুষের প্রতি আমার করণীয়,। হয়ে গেলাম ইউথ এনডিং হাঙ্গারের সদস্য।
Youth Ending Hunger হচ্ছে একটি উৎপাদন স্থল যেখান থেকে সৃষ্টি হয় ছাত্রছাত্রী, যারা ক্ষুধামুক্ত আত্বনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে। আমি এর ব্যতিক্রম নই। আমি সমাজের প্রতি কতটা দায়বদ্ধ আমি জানিনা, আমি যদি সামনে এগিয়ে যাই আমার চারপাশের মানুষ গুলো যদি পিছিয়ে পড়ে আমার আর য়াওয়া হল কোথায়? সমাজে পিছিয়ে পড়া নারীদের নেতৃত্ব দেওয়ার অনুপ্রেরণা জাগায়, বাল্য বিবাহ দিতে চাইলে কাউকে তার মা বাবাকে বোঝায় , তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর যোগে কেউ যেন পিছিয়ে না পড়ে আমি এলাকার মানুষদের প্রতিটি লোককে তথ্য প্রযুক্তি বিষয় নিয়ে ধারণ দিই যাতে তারা পরনির্ভরশীল না হয়।
ধুমপান না করার জন্য আমার এলাকার লোকদের নিয়ে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করি।