বাংলাদেশের প্রায় সব স্কুলেই ২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের টেষ্ট পরীক্ষা শেষ হয়েছে অথবা হবার পথে। যারা ইতোমধ্যে টেষ্ট পরীক্ষা শেষ করে রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছেন সেখানে অল্প কিছু দিনের ভেতর শুরু হবে এসএসসি'র ফরম ফিলআপ। তেমনই একটি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে সম্প্রতি একটি খরচের ফর্দ ধরিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে এই ফর্দ অনুযায়ী টাকা জমা করতে বলা হয়েছে;
১। বোর্ড ফি বাবদ – ১১৪৫/-
২। সেন্টার ফি বাবদ – ৩০০/-
৩। ডেভেলপমেন্ট ফি – ৭৫০/-
৪। ফ্যামিলি সিকিউরিটি ফি – ১০০/-
৫। গ্রাচুইটি – ১০০/-
৬। ল্যাব ফি – ৪০০/-
৭। সেসন চার্জ – ১৫০০/-
৮। টেষ্টিমোনিয়াল ফি – ৩০০/-
৯। টিউশন ফি – ১৮১৫/-
সর্বমোট – ৬৪১০/-
এর আগেই নেয়া হয়েছে ১৩০০/- টাকা করে কোচিং ফি। ক্রমিক ১, ২ এবং ৮ (সর্বমোট ১৭৪৫/-) বাদে প্রায় পুরোটাই হচ্ছে স্কুলের বাড়তি আয়। স্কুলে সম্ভাব্য পরীক্ষার্থী ২০০ জন। শুধুমাত্র এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকেই বাড়তি আয় = ৯,৩৩,০০০/- টাকা।
ভালই তো? ভাল না?