তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
স্বীকৃতি চাই, অামার বাবা একজন সনদ প্রাপ্ত মু্ক্তিযোদ্ধা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতজনকেই ঠাই দিলেন। অসহায় বৃদ্ধ বাবা কি ঠাই পাবেনা? সহযোদ্ধারা ভাতা এবং সন্মান প্রাপ্ত। বাবা কী দোষ করলেন? দোষ একটাই জীবনের তাড়নায় নিজ জন্মস্থান ত্যাগ করা। গফরগাঁও বাসিন্দা বাবা জীবনের কিনার হারিয়ে দিনাজপুরে ঠাই নিয়েছেন। তিনি মু্ক্তিযুদ্ধে যোগদানের পূর্বে ফোর্থ বেঙ্গল রেজিমেন্টে চাকুরিরত ছিলেন। অাম ছালা সবি গেল! কতজন খালু-মামার পরিচয়ে সরকারি চাকরি পেল। উনার সন্তান কেউ দিন মুজুর। কেউ গামেন্টসের হেলপার। কতজন হয়রানি করালো কিছু করে দেওয়ার অাশায়। অবশেষে মরিচিকা। অামরা নয় ভাই-বোন পথ পানে তাকিয়ে দিনের বেলা তারা গুণি। কবে শেষ হবে প্রহর, জানা নেই। কিন্তু পথ পানে চেয়ে অাছি মোরা সবহারা। প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন, বাবা তো যাবার পথে, কিন্তু?