কালিহাতির পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে কাল তিনজন মানুষকে হত্যা করা হলো, আমি সেই "বর্বর" ঘটনাটি উল্লেখ করতে বিব্রত বোধ করি।
শুধু এ টুকুই বলবো, আমি মুক্তিযুদ্ধকালীন অসংখ্য অনুরূপ ঘটনাকে কোনো অংশে খাটো করে দেখিনা, তবে কালিহাতির এই ঘটনা মুক্তিযুদ্ধকালীন ঘটনার চেয়ে কোনো অংশে খাটো নয়, আমি সেটাই বলছি। একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কী করে এই "বর্বর" কান্ড একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সংঘঠিত হতে পারে, সেটা আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে কুলোয় না!
আমার মনে হয়, স্বাধীন বাংলাদেশে পাঞ্জাবি পশুদের রয়ে যাওয়া উত্তরসুরীরা তাদের পূর্বপুরুষদের মতই চারিত্রিক দোষাবলী এখনও বহন করে। ওরা পাকিস্তানিদের ধর্ষণকামী বির্যৌত্থিত উত্তরপুরুষ। গত পয়তাল্লিশ বছর ধরে এ সুজলা-সুফলা বাংলার জল-হাওয়া ওদের পিতৃপুরুষদের কাছ থেকে প্রাপ্ত চরিত্রের কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারে নি। পারেনি মা আর মায়ের সম্ভ্রম রক্ষায় জাতি ধর্ম নির্বিশেষে এ দেশের সন্তানেরা কতবড় ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত, তার ধারণা ওদের অবর্জনাপুর্ন মস্তিস্কে ঢুকিয়ে দিতে।
কাজেই ওদের বিচারও হতে হবে বিশেষ ট্রাইবুনালে, নিয়মিত আদালতে নয়, এটাই সময়ের দাবি।