আর্থিক দিয়ে কক্সবাজার বদলি হলেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিজেদের ধন্য মনে করেন।গত ১ মে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে গণকবর আবিষ্কৃত হওয়ার পর মানব পাচারের বিষয়টি বিশ্ব জুড়ে আলোচিত হয়ে ওঠে।দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে অভিযোগ করা হয়, সমুদ্র পথে হাজার হাজার বাংলাদেশি অবৈধ ভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে।সমুদ্র পথে পাচারের কেন্দ্র বিন্দু ছিল কক্সবাজার উপকূল।পাচারের সঙ্গে কক্সবাজার জেলা পুলিশের জড়িত থাকার বিষয়টিও আলোচনায় আসে।মানব পাচারের ঘটনায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের সবকর্মকর্তা ও সদস্য আর্থিক ভাবে লাভবান।পাচার প্রতিরোধে তাঁরা অভিযান তো চালাননি, তেমনিএ-সংক্রান্ত মামলার আসামিকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদও করেননি। তেমনি, মানব পাচার ছাড়াও ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে কক্সবাজার জেলার পুলিশ সদস্যেরা জড়িত! গত, ২০ জুন ফেনীর লালপুর এলাকা থেকে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) এএস আই মাহফুজুর রহমানকে ৬ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা সহ গ্রেপ্তার হয়।পুলিশের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশে কোন অপরাধ হয় না বা অপরাধি পারও পায় না।ঘুষ হল পুলিশের চালিকা শক্তি।আবার বলগার হত্যা , পুলিশ কিছুই করতে পারেনাই আগেও কাউকে ধরতে পারেনি ,কালকের খবর,আবারও কলেজ ক্যাম্পাসে এক ছাত্র নিহত।সে উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল!!!!!!!! পুলিশ কাউকে ধরতে পারেনি!!!!!!!!!! এবার তো তোরা মানুষ হ ! আর কতকাল পুলিশ রবি ?