তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
স্বাধীনতা পরবর্তীকালে জিয়ার বিভিন্ন অপতৎপরতায় বিরক্ত হয়ে সরকার তাকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জার্মানীতে রাষ্ট্রদুত করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় ১৯৭৫ এর জুলাইয়ে। আক্ষরিক অর্থেই বঙ্গবন্ধুর পায়ে পড়ে কান্নাকাটি করে জিয়া এ সিদ্ধান্ত বদলের জন্য অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধুকে। জিয়া কুর্আন নিয়ে কসম করে যে, সে আর কখনো কোনো অপকর্মে লিপ্ত হবে না। সিংহহৃদয় বঙ্গবন্ধু জিয়াকে সেনাবাহিনীতে রেখে দেন। সেই বঙ্গবন্ধুকেই খুন করে কুট-কৌশলে ক্ষমতা দখল করে মুনাফিক জিয়া পলাশীর মীরজাফর হয়ে।