শাহবাগ থেকে, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ …
একই পতাকার ছায়াতলে জমায়েত হচ্ছে পুরো দেশ…. একই দাবিতে…
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সর্বত্র সংঘঠিত জনতার আন্দোলনকে প্রচারে গণমাধ্যম(মিডিয়া) -এর ভূমিকা অসীম। মিডিয়া সমর্থনও করছে এই আন্দোলনকে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবির পাশাপাশি জামাত সমর্থিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বর্জনের দাবিও জোরালো। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখনো এটিএন চ্যানেলের খবর পবিবেশিত হয় ইসলামি ব্যাংকের স্পন্সরশিপে। জামাত সমর্থিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো বর্জনে মিডিয়াকেও এগিয়ে আসতে হবে।
রাজাকার কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন রায় ঘোষিত হওয়ার পর, ৫ ফেব্রুয়ারি লিখেছিলাম (ফেসবুকে)- যদি রাষ্ট্রের এই রায়ের বিপরীতে আপিলের আইনগত পদ্ধতি না থাকে, তবে নাগরিকদের এই রায়ের বিপরীতে আইনগত পিটিশন করা উচিৎ। প্রয়োজনে জাহানারা ইমামের সেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মঞ্চ আবারো গঠন করা হবে এই মাটিতে… জনতার আদালতে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে ফাঁসি হবে। … এই রায় কোনভাবেই মানি না…!
আজ রাষ্ট্রপক্ষের আপিল করার সুযোগ তৈরী হয়েছে। জাহানারা ইমাম জনসমুদ্রে আলোকবর্তিকা হয়ে আছেন। রাজাকারদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর গ্রহণ অভিযান চলবে…
নাগরিক দাবি – জনতার দাবি – রাজাকারের ফাঁসি।
ফাঁসির দড়ি ঝুলছে! ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত!