মেট্রোরেল প্রকল্প আপাতত কি থমকে গেল?

সাইফুল আলমসাইফুল আলম
Published : 30 July 2016, 05:00 PM
Updated : 30 July 2016, 05:00 PM

বিডিনিউজ২৪ এর একটা রিপোর্ট পড়লাম, যেখানে জাপানি নাগরিকদের হত্যাকান্ডে জাপানের সাধারন মানুষ খুবই খেপে গেছে,এর আগে ১০ জন জাপানীজ এর এ ধরনের হত্যাকান্ডে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হয়,এবার বিক্ষোভ না হলেও ক্ষোভে ফুসছে তাদোর একটাই শ্লোগান ডোন্ট কিল জাপানিজ।

আসলেই তো আমাদের উন্নয়ন করতে আসলে তারা আমরা তাদের মেরে ফেলললাম। আমরা আসলে জাতি হিসাবে যে অকৃতগ্গ সেটা জাপনীজদের মনে প্রানে গেথে যাবে। উন্বয়ন সহযোগী হিসাবে অনুদান এর বাইরেও জাপানের দেয়া লোন গুলি সব সময়ই অন্য দাতা দেশ গুলোর তুলনায় তুলনামুলক স্বল্প সুদের এবং দীর্ঘ মেয়াদে পরিশোধ যোগ্য। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ এর কতগুলো প্রকল্প জাপানের সহযোগিডায় হয়েছে তার ব্যাপকতা অনেক বেশী।

আর জাপান যদি আমাদের উন্নয়ন সহযোগীর ভুমিকা থেকে সরে আসে সেটা আসলে অর্থনৈতিক বিবেচনায় আমাদের কে অনেক পেছনে ফেলে দেবে।

ফেসবুকে নানান মানুষ নানান মত পথ, তবে কেউ একজন প্রশ্ন তুলেছিলো গুলশান হত্যালান্ডে জাপানীদের মেট্রো রেলের এ কাজের জন্য নাকি ইন্ডিয়া ও দরপত্র দিয়েছিলো,জাপানীদের আগ্রহ থাকায় নাকি তারা সেটা অর্থনেতিক বিবেচনায় সেটা পায়নি,আমি জানিনা আদো ভারত এতে দরপত্র বা কাজে আগ্রহী ছিলো কিনা,প্রাসংগিক অালোচনা লেখা ব্যাপারটা, তবে জাপান এবং ইটালী নিজেরা ই ব্যাপারটি নিয়ে তদন্তে নেমেছে,সবাই সবার মতো করে প্রকৃত সত্যটা উতঘাটন করার চেষ্ঠা করলে আসলেই সব গুলো জংগী আমাদের বাংলাদেশের সন্তান,যারাই ওদের নিয়ে ব্রেইন গেম খেলুক ওরাই এতগুলো মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে।

আর আমাদের সাহায্য করতে এসে আমাদের দেশের লোকের হাতেই জীবন দিলো কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা না ফেলে যে সকল টেকনিক্যাল এক্সপার্ট এ দেশে কাজ করছে তাদের অনেকেই হয়তো আর চুক্তি বর্ধিত করবেনা কিংবা গেলে আর ফিরে আসবেনা। তাই সরকার বিদেশীদের নিরাপত্তা না দিতে পারলে পাততাডি গুটাবে উন্নয়ন সহযোগীরা,আর আমরা অসহায় এর মত চেয়ে চেয়ে দোখা ছাড়া কিছুই করার থাকবেনা।