গ্রীষ্মের দুপুরে ঢাকা শহরের জনস্বাস্থ প্রকৌশল বিভাগের পাশের ফুটপাতে মা হতাশা আর ক্লান্তিতে অবসাদগ্রস্ত। জগতের বাস্তব দুঃখ মাকে ব্লন্ত করলেও সন্তানকে এখনও স্পর্শ করতে পারে নাই। মায়ের নিরবতার সুযোগে আপন মনে পরিত্যাক্ত পোস্টারগুলো নিয়ে বাচ্চাটি খেলছে। আমারও সন্তান আছে। কিন্তু এই সন্তানটির মতো তারা অসহায় ভবিষ্যতহীন নয়। আমি এই দেশের অনেককিছু পাওয়াদের একজন। এই সন্তানটি যারা কিছুই পায়নি তাদের একজন। তাহলে আমি আমার প্রভুর কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করব?পথেই তার বাড়িঘর, পথেই তার জীবন। গ্রীষ্মের দুপুরে ঢাকা শহরের জনস্বাস্থ প্রকৌশল বিভাগের পাশের ফুটপাতে মা হতাশা আর ক্লান্তিতে অবসাদগ্রস্ত। জগতের বাস্তব দুঃখ মাকে ব্লন্ত করলেও সন্তানকে এখনও স্পর্শ করতে পারে নাই। মায়ের নিরবতার সুযোগে আপন মনে পরিত্যাক্ত পোস্টারগুলো নিয়ে বাচ্চাটি খেলছে। আমারও সন্তান আছে। কিন্তু এই সন্তানটির মতো তারা অসহায় ভবিষ্যতহীন নয়। আমি এই দেশের অনেককিছু পাওয়াদের একজন। এই সন্তানটি যারা কিছুই পায়নি তাদের একজন। তাহলে আমি আমার প্রভুর কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করব?