মাছির এক জোড়া পাখাই একে মাছি জাতীয় অন্যান্য পতঙ্গ (যেমন: ফড়িং, ঘাসফড়িং, প্রজাপতি ইত্যাদি) থেকে আলাদা করেছে। প্রায় ২৪০,০০০ প্রজাতিবিশিষ্ট। এটি পরিবেশগত দিক থেকে এবং মানুষের জন্যে (চিকিৎসা ও অর্থনৈতিক) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পতঙ্গ বর্গ। বিশেষত কিউলিসিডা মশা বিভিন্ন রকম রোগের বাহক হিসাবে কাজ করে।
মাছি সমস্ত মাথার অংশেই চোখ থাকে বলে এদের ছবি তোলা আমার জন্য খুব কষ্টের কাজ। তবুও ছবি তোলার সখথেকে মাছির ম্যাক্রো ফটোগ্রাফী করা সিলেট শহরেই। ছবি- সুমন দে।