তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
ছবিটি ফেসবুক থেকে নেওয়া।
টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমায় বিভিন্ন দেশের দশ লক্ষ মুসল্লি জড়ো হন, কিন্তু কোনোদিন বড় কোনো দুর্ঘটনার খরব শুনিনি। বাংলাদেশ একটি দরিদ্র দেশ হওয়া সত্বেও খুব চমৎকারভাবে জমায়েতটি সামলায়। একবার ভাবুন তো- এরকম একটি দুর্ঘটনায় শ খানেক সৌদি নাগরিক যদি মারা যেত, তাহলে বাংলাদেশ সরকার কতটা চাপের মুখে পড়ত? টঙ্গী তুরাগ পাড়ের বিশ্ব ইজতেমার তুলনায় হজ্জ অনেক পরিকল্পিত হওয়ার কথা, এব এমন নয় যে, সেখানে এরকম দুর্ঘটনা এর আগে ঘটেনি, তাই বিষয়টিকে অবহেলাজনিতই ভাবতে হচ্ছে। তাছাড়া এবারই মাত্র কয়েকদিনই আগে ক্রেন ভেঙ্গে কয়েকশো লোক হতাহত হয়েছে, তাই সকর্ত হওয়ার আরো বেশি প্রয়োজন ছিল, যাতে কোনোভাবেই কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে না পারে। এবং এখন যেভাবে তারা মৃতদেহগুলি সরাচ্ছে, সেটিও কাম্য নয়। জানি না ইসলাম ধর্ম কি বলে, তবে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে মানতে কষ্ট হচ্ছে।