তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
কেউ নিজে নস্তিক হওয়া, আর নাস্তিকতা প্রচার করা এক জিনিস নয়। পৃথিবীতে এখনো ঈশ্বর ভীষণভাবে প্রয়োজন। ঈশ্বর না থাকলে সাধারণ মানুষ বাঁচতে পারবে না, বাঁচলেও সমাজে অনাচার আরো বাড়বে। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ এখনো ঈশ্বর ভয়ে বেশ খানিকটা সমঝে চলে। ঐটুকু না থাকলে? নিজেই নিজেকে সঠিক পথে পরিচালনা করার সামার্থ কয় জনের আছে? এসব না বুঝে নাস্তিকতা প্রচার করতে যাইয়েন না। সুফিবাদ বা মরমীবাদে কঠোরভাবে একটা বিষয় মেনে চলা হয়- সাধারণ মানুষের কাছে অসাধারণ কোনো তত্ত্ব কপচাইতে নেই। জ্ঞানের সবদিক নিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে আলোচনা করতে নেই। যার যেটুক ধারণ ক্ষমতা, তাকে দিতে হয় ঠিক ততটুকু। নাস্তিকতা, বা ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে ভাবার ক্ষমতা কি এই জাতির এখনো হইছে? তাই নিজে নাস্তিক হলেও নাস্তিকতার প্রচার করতে যাইয়েন না।