তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
সার্বজনীন তিনটি মন্দির রয়েছে এখানে। কয়েকটি গ্রামের মানুষ মিলেমিশে পূজো-পার্বন-বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে। এটি দূর্গা মন্দির। একটি বিশেষ বৈশিষ্ট হচ্ছে, মন্দিরটির প্রতিমা নতুন প্রতিমা বসানোর আগ পর্যন্ত বিসর্জন দেওয়া হয় না।
এটি রাধাকৃষ্ণ মন্দির। পূজা পরবর্তীতে অগ্রাহায়ণ বা পৌষ মাসে এখানে পদাবলী কীর্তন গান অনুষ্ঠিত হয়।
এটি কালি মন্দির। নিয়মমাফিক আগামী অমাবস্যায় এখানে কালি পূজো হওয়ার কথা। কিন্তু অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে এভাবে মালামাল রাখায়। কারণ, বেশ কিছুদিন আগে থেকে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু করা দরকার হয়। ভেতরে রয়েছে গতবারের প্রতিমা।
পাশেই রয়েছে একটি কম্যুনিটি হাসপাতাল। দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালের সামনে এ ধরনের মালামাল রাখার মত যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।