পুলিশ শান্তি শৃঙ্খলা কাজে নিয়োজিত ছিলেন। আচমকা শত সহস্র উশৃঙ্খল ছাত্র শিক্ষক, নিরীহ পুলিশের উপর নির্বিচারে ভারী ইট পাটকেল বর্ষণে নিয়োজিত হন, তাতে অনেক পুলিশ সদস্য ব্যথা অনুভব করেন। একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে পুলিশ আকাশ পানে ফাঁকা গুলি ছোঁড়েন, কতিপয় ছাত্র শিক্ষক ডিগবাজী খেয়ে উপ্রের দিকে লাফায় উঠলে, গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আবুল কালাম আজাদ, পেশা ছাত্র উস্কানো, জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শী ।
এটা সুস্পষ্ট আত্মহত্যা জনিত ব্যাপার, এখানে পোস্ট মর্টেম-টর্টেম করার কিছু নেই এবং দূরবর্তী অঞ্চলে যেহেতু গুলির আওয়াজ পৌঁছানো একরূপ অসম্ভব, তাই সফর আলী নামীয় আরও একজন যিনি বয়সে বৃদ্ধ এবং পেশায় পথচারী , তিনিও গায়েবী ডাকেই আত্মহত্যা করেছেন । দিনের আলো থাকতে থাকতে, এই লাশ দুটি বাসী না করে অতি দ্রুত দাফনের পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তার ।
সফর আলীর মতো একজন অশীতিপর বৃদ্ধ, মৃত্যুর পর মিডিয়া কভারেজ পেয়েছেন, তাতেই সফর আলীর পরিবার অনেক খুশী । জাতির প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশে কার্পণ্য করবেন না, জানিয়েছেন তারা।
মাত্র পঞ্চাশ বছর বয়সেই একজন জাতির বিবেকের এই রকম আত্মহত্যা, যেন কোমলমতি ছাত্রদের মনে কোনভাবেই গভীর দাগ উৎপন্ন না করে, এই নিয়ে টাইম টু টাইম গভীর পর্যবেক্ষণ , যেহেতু একবার আমরা শুরু করে দিয়েছি, তা এখন থেকে চলবে, বলেছেন মাননীয় মন্ত্রী মোহদয়।
হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, পানি নিরাপত্তায় উদ্যোগী হওয়ার এখনই সময়, বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
শুভ রাত্রি , ক্রাইম রিপোর্টার ফুলবাড়িয়া ।