তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
আয়েশের এই পূথিবী, যদিরে পায়েশ হত
ক্ষুধাতুর লাখ জনতা, তারে আজ পিশে খেত।
যদিরে হত রুটি, ধরতো পুঁটি এই জনতা
তারে আজ ভেজে খেত, রুটির সাথে খুব স্বাদু তা।
তবে কি ডঙ্কা লেগে সব জনতা মন্দা আভায়?
নাকিরে মন্দ ভাগ্যে পতিত সব, তাও ভাবায়।
এটাতো ক্ষুধার জ্বালা, থাকার জ্বালাও অন্যতম
ক'জনইবা পাচ্ছে দেখ, বাসস্থানের জায়গা সম।
স্বামীকে বলছে কতই, স্বামী যে বয়রা পাজি
সে যে সব শুনেও আবার না শুনার ভান করছে রোজই।
তবে কি তালাক দিবে, এই স্বামীকে এই গূহিনী
নাকি সে আস্তাখুড়েঁ থাকবে পড়ে আজীবনই।
এতসব সমস্যাতেও ভাবছে যখন দারুন আশা
তখনও হোঁচট খেয়ে, হারাচ্ছে তার মুখের ভাষা।
চিরতার মতই এবার এই পূথিবী তাহার কাছে
হঠাৎই গেল চলে, সবকে ফেলে নিজের ধাঁচে।