
মাত্র ১৩ কোটি টাকা সিঙ্গাপুর থেকে ফিরিয়ে এনে যেভাবে প্রপাগান্ডা চালানো হচ্ছে সেটি মনে নানান প্রশ্নের জন্ম দেয়।
কোকোর তথাকথিত পাচার করা (?) ১৩ কোটি টাকা যদি জনগনের হয় তবে সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্কসহ অনান্য প্রতিষ্ঠানের মেরে দেয়া চার হাজার কোটি টাকার মালিক কি এদেশের জনগন নয়??
দেশের বাইরে থেকে যারা তের কোটি টাকা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম,সেইসব ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠান যখন দেশের অভ্যন্তরে সরকারী ব্যাংকে থাকা গরীব জনগনের চার হাজার কোটি টাকার হদিস বের করতে অযথাই কালক্ষেপণ করেন তখন মনে সন্দেহ জাগে বৈকি।
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেনঃ
নিতান্তই বালকসুলভ একটি পোস্ট। একজন প্রধানমন্ত্রীর ছাওয়াল হিসেবে কোটি টাকা কোনো, এক লাখ টাকা দুর্নীতি করলেও তা নিয়ে জনগণের উৎসাহ থাকে এবং মিডিয়াগুলোও তা প্রচার করে। হাসিনার ছাওয়াল ও যদি এ কাজ করে থাকে এমন খবর বেরোয় তবে মিডিয়াগুলো তাও গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করবে। এখানে বাড়তি কোনো প্রপাগান্ডা নেই।
আর হলমার্কের বিষয়টা নিয়ে সরকারের অসততার বিষয় নিয়েও মিডিয়াতে প্রচার কম হচ্ছে না। আপনার লেখার স্টাইলটা নিরপেক্ষ হলো না। আপনার যুক্তি হলো, সরকার যেহেতু অসৎ কাজেই কোকোর এই সামান্য অর্থ পাচারটা এতো ধরার দরকার কি??
অপরের খারাপ দেখিয়ে অন্য জনের খারাপকে ভালো ভাবার যুক্তি পরিত্যাগ করুন। ধন্যবাদ।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
হাসিনার ছাওয়াল ও যদি এ কাজ করে থাকে এমন খবর বেরোয় তবে
আপনার দুনিয়া তো মনে হচ্ছে বেশ সহজ শর্তেই ঘুরে,
ঐ তের কোটি টাকা জমা হওয়ার দিনই দুদক কে তৎপর হয়ে সেই তথ্য মিডিয়ায় তুলে ধরতে দেখা গেল কিন্তু পদ্মা ব্রীজের দূর্নীতির অভিযুক্তদের তালিকা যেটি বিশ্ব বাংক দিয়েছিল সেটি প্রকাশে এত দেরি হল কেন,আর এভাবেই ক্ষমতাসীনরা দুদক কে প্রপাগান্ডা টুল হিসেবে ব্যবহার করে।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
তের কিংবা চার হাজার কোটি টাকার ইস্যুটি বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যেতেই পারে,
কোকো জেল খানায় অবস্থান করার সময়ে তার একাউন্টে জমা হওয়া ১৩ কোটি টাকার বিপরীতে এদেশের গরীব জনগনের চার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে মেরে দেয়ার ইস্যুটিকে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে,
ধন্যবাদ পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন।
বাংগাল বলেছেনঃ
তারেক অন্য রকম একটা ছেলে ,কোকো আরও অন্যরকম একটা ছেলে। “মায় জানে পোলার খবর । ” এমন ভালো ছেলে আজকাল সচরাচর দেখা ই যায়না। কলাটা ছিল্লা খাইতে জানতনা পোলা দুইটা । মামুন বাবররা কলা ছিল্লা দিলে পোলায় কামড় দিছে । এই রকম পোলারা জানেওনা সিংগাপুরে কেমনে টাকা পাঠানো যায় , আর এগো নামে সরকারে বানাইয়া বানাইয়া কত কিছু কইতাছে । সিংগাপুর সরকার আর এফবিআই আওয়ামী হালুয়া খাইছে নির্ঘাত । পোলা দুইটা এতিম ভাতা খাইয়া বড় হইছে , কনতো কান্টি ভাই এরা জীবনে দেখছে সিংগাপুরি ডলার কারে কয় । তারেক দেশনায়ক হইলে কোকো কী হইতে পারে , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যদের দিয়ে একটা কমিটি করে উপাধিটা আবিষ্কার করা যেতে পারে । দেশভিলেন উপাধি টা কী মানাবেনা?
কান্টি ভাই , কোকোর তথাকথিত (?) মানি লন্ডারিং ব্যাপারটা নিয়ে গবেষণা ধর্মীয় কিছু নিবন্ধ লিখে ফেলুন সত্বর ।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
জিয়ার মতন আগে “কোকো গবেষণা পরিষদ” 😆 গঠিত হোক তারপর না হয় কোকো কে নিয়ে লেখা যাবে।
জামাত-শিবির যা শুরু করেছে,বিশেষ করে শিবিরের উৎপাত ইদানিং বেড়ে যাওয়ায় জামাত-শিবির প্রতিহত করার উপায় নিয়ে একটি আইডিয়া কিছুদিন যাবত মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে,
আসছে দশই মহরম এনিয়ে একটি পোষ্ট দিয়ে ছুটি হালাল করার কথা ভাবছি,কি বলেন?
Hasan বলেছেনঃ
লেখক ভাই সিংগাপুর থেকে কাদের টাকা দেশে আসলো এটা বের করাটা এই ২০১২ সালে কী খুবই কঠিন কিছু ? তবে সৎ সাহস থাকতে হবে ৷
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় দুদকের করা একটি অ্যাকাউন্টে জমাকৃত ঐ টাকা নিয়ে কিছু প্রশ্ন সামুর ব্লগার “কল্পনা প্রেমী” এর একটি পোস্টে ফুটে উঠেছে,ঐ লেখার কিছু অংশ নিচে তুলে দেয়া হল………
“দুদকের দেয়া আগেকার তথ্য অনুসারে সিঙ্গাপুরে টাকা গেছে নিউইয়র্কের সিটি ব্যাংক থেকে। মানিলন্ডারিং হয়ে থাকলে টাকা ফেরত যাবে আমেরিকাতে। বাংলাদেশে কেনো আসবে ঐ টাকা? কেমন করে? বাংলাদেশ থেকে কোনো টাকা কি কেউ রেমিটেন্স করে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়েছিলো? অবশ্যই না। তাহলে বাংলাদেশ সরকারের কোমরে এত জোর কোথায় যে, আমেরিকার টাকা ঢাকায় নিয়ে চলে আসলো? অন্যদিকে, আওয়ামীলীগ সরকার কোর্টে এবং জনগণকে যে গল্প শুনিয়েছে পুরোটাই লন্ডন, জার্মানী, আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, সিমেন্স, সিটি ব্যাংক, ফরাসী ব্যাংক ইত্যাদি। পুরোটাই হাওয়াই গল্প। এতে বাংলাদেশের কোনো কথা বা ঘটনা নাই। কবি এখনেই নিরব!
কি মজার কান্ড! এর আগে খবর রটানো হলো, সিমেন্সের ঘুস কেলেঙ্কারীর মামলা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়ার ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে বিচারাধীন। U.S. Assistant Attorney General Matthew Friedrich বলেন “This action shows the lengths to which U.S. law enforcement will go to recover the proceeds of foreign corruption, including acts of bribery and money laundering.” সেই মামলার রায় হলে সিঙ্গাপুর থেকে টাকা ফেরত যাবে আমেরিকার সিটি ব্যাংকে বা সিমেন্সের কাছে। বাংলাদেশে আসবে কি পথ ভুল করে? বাংলাদেশ সরকারের এত ক্ষমতা আমেরিকার চাহিত টাকা বাংলাদেশে নিয়ে আসে!!
প্রশ্ন করে দেখুন, বাংলাদেশ সরকার বা দুদক কি টাকা ফেরত চেয়ে কখনো সিঙ্গাপুরের আদালতে মামলা করেছে? নাকি রায় পেয়েছে? তাহলে সিঙ্গাপুর সরকার বাংলাদেশে ২০ কোটি টাকা পাঠাতে যাবে কোন্ দুঃখে? বাংলাদেশের আদালতের রায় মেনে সিঙ্গাপুর সরকার টাকা ফেরত পাঠাবে, এটা কল্পনা করা যায়? কেবল কোনো উন্মাদ লোকের পক্ষেই তা বিশ্বাস করা সম্ভব।
বাংলাদেশের আদালতের নির্দেশে কি সিঙ্গাপুর চলে? নাকি সিঙ্গাপুর আওয়ামীলীগ সরকারের কোনো জেলা বা করদ রাজ্য, যে শেখ হাসিনার নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে ২০ লাখ ৪১ হাজার ডলার বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিলো?
লক্ষ করুন, বাংলাদেশ সরকার বা দুদক বা সোনালী ব্যাংক এই কথিত ‘টাকা ফেরত আনার’ কোনো সূত্র বা দলিল প্রকাশ করেনি। যদিও বলা হচ্ছে, সিংগাপুরের কোর্ট অর্ডারের প্রেক্ষিতে এই টাকা বাংলাদেশে এসেছে। কিন্তু সিঙ্গাপুর আদালতের যে রায়ের কথা বলা হচ্ছে, তাতে দেখা যায় সিঙ্গাপুরের নাগরিক লিম সিউ চ্যাংকে মানি লন্ডারিং আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১২ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার জরিমানা করার কথা। অথচ এখন বাংলাদেশের দুদক বলছে, সিঙ্গাপুরের রায় অনুসারে টাকা আনা হয়েছে। আর এ গল্পটি বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য নিরপেক্ষতার ভাণ ধরাতে দুদককে ব্যবহার করা হয়েছে।”
জনতার মতামত বলেছেনঃ
কিসের সাথে কি
পান্তা ভাতে ঘি।
চার হাজার কোটি টাকা
হাসিনা খাইছে নি?
ব্যাংকের দূর্ণীতির শুরু বিএনপির হাত ধরেই। সকল ব্যাংকের দূর্ণীতির তদন্ত হলে দেখবেন এসব কাজে বিএনপি নেতারা এবং আমাদের গুনধর দুই ভাই কতটা এগিয়ে।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
ঘি গরম ভাতেই ঢালা হয়েছে,
দূর্নীতি প্রসঙ্গে এই সরকারের আচরণের অস্বাভাবিকতা কে এই পোস্টে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেনঃ
@ লেখক, আপনার লেখার টোনটা মোটেই নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে নয়। কোনো সমাবেশে বিএনপি নেতার বক্তৃতার মতো পোস্টটি ঝেড়েছেন। কোকো-ফোকোরা কোনো ভালো মানুষ নয়। হলমার্ক কেলেঙ্কারির জন্য কোকোর কেলেঙ্কারির সাফাই গাওয়ার দৃষ্টিকোণ পরিহার করুন। ব্লগ কোনো রাজনৈতিক দলের মঞ্চ নয়। বিষয়টা মাথায় রাখবেন। ধন্যবাদ।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
কোকো-ফোকোরা ভাল মানুষ হতে যাবে কেন?
ভাল মানুষ হল ওই সব নির্লজ্জ বেহায়ারা-যারা পদ্মা ব্রিজকে আতুর ঘরেই গলা টিপে হত্যা করেছে এবং তারাই এই দেশের প্রকৃত দেশ-প্রেমিক,
কি ঠিক বলেছি না ভাই?
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেনঃ
হলমার্ক কেলেঙ্কোরির বিষয়টি দেশের কেউই ভালো চোখে দেখছে না। বিষয়টা নিয়ে মিডিয়াতে প্রচারও কম হয়নি। আর আপনি কোকোর টাকা পাচারের ঘটনাটির সঙ্গে হলমার্ক টেনে আনছেন কোন আক্কেলে জানতে পারি কি?? ফাতরা কিসিমের রাজনীতিক ও তাঁদের আর্শীবাদপুষ্ট নেতাকর্মীদের চিন্তা থেকে কোনো পোস্ট প্রসব না করার আহবান জানাই আপনাকে। ধন্যবাদ।
নীল star বলেছেনঃ
টুটুল আপনি বিএনপি দালাল । [মডারেটেড]
এইচ এম মহসীন বলেছেনঃ
কান্টি টুটুল,
খুবই অনিরপেক্ষ বক্তব্য। কোকোর দুর্নীতির সঙ্গে হলমার্কের দুর্নীতির তুলনা করে যদি বলা হয়, ১৩ কোটি টাকার দুর্নীতি তেমন কোনো ব্যাপার নয়, কারণ সোনালী ব্যাংকে হাজার কোটি টাকার অনিয়ম (আসলে ডাকাতি) হয়েছে, সেটি খুবই অযৌক্তিক।
দেশে ফেরত আনা পাচার করা টাকা কোকোর নাকি অন্য কারও এধরনের প্রশ্ন কেউ তুললে সে যে বিএনপির অন্ধ সমর্থক সে ব্যাপারে আর কারও কোনো সন্দেহ থাকেনা। আইনের জটিল ভাষা ব্যাখ্যা করার বিতর্কে আমি যেতে চাই না, তবে এফ বি আই এর এই লিংক এর দ্বিতীয় প্যারাগ্রাফ পড়ে দেখুন।
সত্যি বলতে কি, কোকো বা তারেক অথবা বাংলাদেশের যেকোনো সরকারের (আওয়ামীলিগ বা বিএনপি) মন্ত্রী বা শীর্ষস্থানীয়রা যে দুর্নীতির সাথে জড়িত এটি দেশের বেশিরভাগ মানুষই বিশ্বাস করেন। তবে একজন দশ টাকার দুর্নীতি করলে আর একজনের দুই টাকা দুর্নীতি করা যায়েজ হয়ে যায়, এটি অত্যন্ত ভুল যুক্তি।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
এই পোস্টে কোন অবস্থাতেই কোকোর দুর্নীতির সঙ্গে হলমার্কের দুর্নীতির তুলনা করা হয় নাই,
পোস্টে দুর্নীতির বিভিন্ন ইস্যুতে অযৌক্তিকভাবে সরকারের প্রায়োরিটি নির্ধারনের বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
আমার জানামতে আমেরিকার আদালতে অর্থ পাচার সংক্রান্ত মামলায় রায়ে সিমেন্স দোষী সাব্যস্ত হয়েছে কোকো নয়।
মাহি জামান বলেছেনঃ
সকল দূর্ণীতিবাজের মুখোশ উম্মোচিত হোক। চাই সে কোকো, তারেক আর জয় কিংবা খালেদা বা হাসিনা যে-ই হোক। এরশাদ -নিজামীদেরও বাদ দেয়ার সুযোগ নেই।
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
ধন্যবাদ মাহি জামান
Hasan বলেছেনঃ
লেখক ভাই, সিমেন্স তাহলে কাকে টাকা দিল ? নিশ্চয়ই তৎকালীন বিরোধী দলের কাউকে দেয় নাই ? বাংলাদেশের ইতিহাসে সরকারী দলের নিজেদের দূর্ণীতির বিচার করার ঘটনা আমার জানা মতে নাই ৷ বর্তমান সরকারী দলের দূর্ণীতির বিচার করবে পরবর্তিতে ক্ষমতায় আসা ( বিরোধী দলের গঠিত ) সরকার, নাহলে পরবর্তি সরকারের জন্য তো কোন কাজই থাকবে না ৷
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
সিমেন্স তাহলে কাকে টাকা দিল ?
সিঙ্গাপুরের নিয়ম জানা নাই তবে দেশের বাইরে ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় একটা শর্ত আমার নজরে আসে,শর্তটা এই রকম:
“আমার একাউন্টে তৃতীয় কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান টাকা জমা দিলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আমার একাউন্টে ঐ টাকা জমা রাখবে,এ ব্যাপারে আমাকে জানানো বা আমার অনুমতি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ নিবে না”
এখন কোকো জেলে থাকা অবস্থায় তার সিঙ্গাপুর একাউন্টে ১৩ কোটি টাকা জমা হয়েছে এটি একটি চিন্তার বিষয়,
তবে আমার জন্য আরও বেশী চিন্তার বিষয় হল সোনালী ব্যাংক থেকে মেরে দেয়া আমার ঐ চার হাজার কোটি টাকার ইস্যুটা,
কারণ এর জন্য দেশবাসী সরাসরি ক্ষতগ্রস্ত হচ্ছে,ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিলেও সেটি আবার হাতছাড়া হয়ে যায় বাড়তি বিদ্যুৎ বিল বা নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাড়তি মূল্যের আকারে।
যতদিন পর্যন্ত না ঐ চার হাজার কোটি টাকা ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ততদিন এটি চলতেই থাকবে,এটি একটিমাত্র উদাহরণ-শেয়ার মার্কেট,পদ্মা সেতু কিংবা রেলওয়ের দূর্নীতির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য,কারণ দূর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকা পাচার হয়ে যায় ফলে ব্যাংক প্রয়োজনীয় অর্থ সরবরাহ করতে পারেনা,
দেশ এখন এই অবস্থার মধ্য দিয়েই যাচ্ছে।
Hasan বলেছেনঃ
লেখক ভাই, বাংলাদেশে দূর্ণীতি সবসময়ই ছিল ৷ যখন ঝানু আমলা/রাজনীতিবিদরা দূর্ণীতি করে সেটা হয় ফুলপ্রুফ, পৃথিবীর কারো পক্ষেই সেটা প্রমান করা সম্ভব নয় ৷ কিন্তু সমস্যা হয় তখনই যখন ক্ষমতার দম্ভে নিজেদেরকে চিরস্থায়ী রাজপুত্র বলে মনে হয় ৷ আমিই তো সব, বাংলাদেশটাই তো আমার, আমার দূর্ণীতির বিচার আবার কে করবে ?
আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে দূর্ণীতি করার মতন যোগ্যতা আলোচিতদের নেই বলেই ধরা খেতে হয়েছে ৷
আমার ব্যাক্তিগত ধারনা চার হাজার কোটি টাকার বিচার পরবর্তিতে ক্ষমতায় আসা ( বিরোধী দলের গঠিত ) সরকার করতে পারবে না (যাদেরকে ধরা উদ্দেশ্য তাদেরকে ধরতে পারবে না )৷
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে দূর্ণীতি করার মতন যোগ্যতা আলোচিতদের নেই বলেই ধরা খেতে হয়েছে
পদ্মা সেতুতে যে দূর্নীতি সেটির একেবারে মোক্ষম জায়গায় হাত দিয়ে ফেলেছেন ভাইজান! 😆
bokul বলেছেনঃ
মন্তব্য কোরতে চাই নাই,কিনতু লেখা গুলো দেকে না কোরে পারলাম না,টাকা জে এসেেছ তার পরোমান
কি একটু খবর নিবেন কি
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেনঃ
আমার একটি মন্তব্যের জবাবে লেখক বলছেন, ‘‘ভাল মানুষ হল ওই সব নির্লজ্জ বেহায়ারা-যারা পদ্মা ব্রিজকে আতুর ঘরেই গলা টিপে হত্যা করেছে এবং তারাই এই দেশের প্রকৃত দেশ-প্রেমিক,
কি ঠিক বলেছি না ভাই?’’
আমি কি কোথাও বলেছি, পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি যারা করেছে তারা ভালো মানুষ? আপনার মস্তক ওকে তো??
আপনার যুক্তি হলো, পদ্মা সেতুতে যেহেতু সরকার দলের লোকজনের জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে, সেহেতু কোকোর দুর্নীতি কোনো দুর্নীতি নয়, কোকো নিষ্পাপ, দুধের ছাওয়াল। হা..হা..হা..।
শুনুন ব্লগ কোনো রাজনৈতিক দলের মঞ্চ নয়। বক্তৃতা দিতে হলে মঞ্চে গিয়ে দিন। ধন্যবাদ।
mofiz বলেছেনঃ
[ব্যক্তিআক্রমনাত্মক মন্তব্য মুছে দেয়া হল :ব্লগ টিম]
কান্টি টুটুল বলেছেনঃ
😥