আলুন্দি গ্রামে আজ ফাঁসির দাবিতে ব্লগাররা গ্রামবাসির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করল ব্লগ-বিডিনিউজ২৪ডটকমের ব্লগাররা।বয়স্কদের সাথে হাজির হয়েছিল চতুন প্রজন্মের শিশুরাও।প্রশ্ন করেছিলাম,”আগামী দিন কারা দেশ চালাবে?”
ওরা একদমই ভূল করল না। একসাথে বলল,”আমরা।”
আবার প্রশ্ন করলাম,”তোমাদের দেশে কি রাজাকার থাকবে?”
ওরা আকাশ -বাতাস প্রকম্পিত করে বলল”না! না! না!”
আবার প্রশ্ন করলাম,”তাহলে কিভাবে তাদের বিচার করবে?”
ওরা একেকজন একেক দাবি জানাল,”আগুনে পুড়াব,জ্যান্ত কবর দিব,ফাঁসিতে লটকাব ইত্যাদি ইত্যাদি…”
চেয়ে দেখি কেঊ জুতা হাতে,কেউ বাশ হাতে নিয়ে প্রস্তুতি নিল,দুজন বাংলার বাঘের হাতে ছিল ব্যাট ।ব্যাট দিয়েই রাজাকার পেটাতে এসেছে ওরা।বড়দের সাথে এই প্রজন্মও চিতকার করল
“ফাঁসি,ফাঁসি,ফাঁসি চাই।রাজাকারের ফাঁসি চাই।”
সাবাশ বাংলার বাঘেরা।সাবাশ।
আলুব্দিতে ফাঁসির দাবি- ব্যাট হাতে পেটাতে প্রস্তুত ওরা
ক্যাটেগরিঃ ফটো
জিনিয়া বলেছেনঃ
শাবাশ!শাবাশ!শাবাশ!!
প্রশান্ত মজুমদার বলেছেনঃ
এবারে ১লা ফাল্গুনে (১৩ ফেব্রুয়ারি)ঘৃনার আগুনে পুড়িয়ে মারব সব রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীদেরেক।
ঘৃনার আগুনে পুড়িয়ে মারব জামায়েত ইসলামী আর শিবিরকে।
১৪ ফেবরুয়ারি হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন ডে কে উতস্বর্গ করলাম মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং শাহাবাগে সমবেত ভাই-বোনদেরকে।
হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন ডে তে সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং শাহাবাগে সমবেত ভাই-বোনদের জন্য রইলো অগ্রিম সবটুকু ভালোবাসা।
আর রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী, জামায়েত ইসলামী আর শিবিরের জন্য রইলো শুধুই ঘৃনা আর ঘৃনা।
প্রশান্ত মজুমদার
জনসংযোগ কর্মকর্তা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্বিবিদ্যালয়
মজিবর বলেছেনঃ
সকল আগুন সকল রাজাকারের বাংলা ছাড়ার অগ্রিম বার্তা, দাদা আপনার হাসপাতালেই গ.আজম আছে একটু ফোনদী কইরা বাহির করে দেশ প্রেম দেখাতে বলেন, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের দাবী পূরণ জনতা করে দেবে।
ধন্যবাদ।
মজিবর বলেছেনঃ
প্রশান্ত মজুমদার
জনসংযোগ কর্মকর্তা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্বিবিদ্যালয়
সকল আগুন সকল রাজাকারের বাংলা ছাড়ার অগ্রিম বার্তা, দাদা আপনার হাসপাতালেই গ.আজম আছে একটু ফোনদী কইরা বাহির করে দেশ প্রেম দেখাতে বলেন, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের দাবী পূরণ জনতা করে দেবে।
ধন্যবাদ।
জহিরুল চৌধুরী বলেছেনঃ
ঘৃণার আগুণে পুড়ুক সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস আর কালো টাকার রাজনীতি। গত তত্ত্বাবধায়কের কল্যাণে কিছু লাল্টু, ফাল্টু কারাগারে থাকায় আর সরকারের কিছু তৎপরতায় বোমাবাজী প্রায় নেই। তরুণ-তরুণীরা তাই নির্ভয়ে মুক্তির জয়গান গাইছে। মানুষ এভাবে সাহসী হয়ে উঠবে, আর বদলে দেবে দৃশ্যপট!