গতকাল(২১-৯-১১) চ্যানেল ‘আই’ এর আজকের সংবাদপত্র অনুষ্ঠানে,ড. আসিফ নজরুল প্রসংগক্রমে তার এক মন্তব্যে বলেন-“খালেদা জিয়াকে যেভাবে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে,ভবিষ্যতে একইভাবে হয়তো আরো অনেককে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হবে”।এতোগুলি বৎসর যাবৎ বসবাস করার পর খালেদা জিয়াকে তড়িঘড়ি করে এভাবে বাড়ি থেকে বের করে দেয়াটা ঠিক হয়নি-এমন মন্তব্য তিনি এর আগেও অনেকবার করেছেন।“এভাবে তড়িঘড়ি করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়াটা ঠিক হয়নি”-জনাব আসিফ নজরুলের এই কথাটুকুর সাথে অনেকেই দ্বিমত প্রকাশ করবেনা।আরো একটু রয়ে সয়ে যথাযথ সৌজন্যতার সহিত কাজটা করা যেতো।তা না করে চরম অসৌজন্যতা ও অসহিষ্ণুতারই প্রকাশ ঘটানো হয়েছে। কিন্ত “ভবিষ্যতে একইভাবে হয়তো আরো অনেককে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হবে”-এটা কেমন কথা!!জনাব আসিফ নজরুলের কাছে প্রস্নঃ-খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ির মতো এমন কোন বাড়িতে বসবাস করে-এমনতর আরো কেউ আছে না কি?
এ প্রসঙ্গে বিএনপি’র অনেক নেতাদের(আর কিছু না পেয়ে), অর্বাচিনের মতো ধানমন্ডির ৩২ নম্বর এবং শেখ হাসিনার স্বামীর সূধা সদন নিয়ে টানাটানি করতে দেখা গেছে। এই অর্বাচীনদের বুঝা দরকার, ধান্মন্ডির ৩২ আর সূধা সদন, প্লট হিসাবে অন্য আরো দশজন নাগরিকের মতো ডিআইটি/রাজউক থেকে নিয়ম মাফিক বরদ্দ পাওয়ার পর,যার যার নিজের বা বাবার টাকায় নির্মিত। তা আর খালেদা জিয়ার সেনানিবাসের বাড়ি এক জিনিষ নয়। ৩২ নম্বর আর সূধাসদন নিয়ে প্রস্ন তুললেতো,পুরা ধানমন্ডি-গুলশান-বনানি-বারিধারা-উত্তরা নিয়েই প্রস্ন তুলতে হয়। তাহলে প্রস্ন আরো এসে যায় যে,এই বিএনপি নেতারা থাকেন কোথায়?টানতো সেখানেও পড়বে।
জনাব আসিফ নজরুলও কি তাহলে,খালেদা জিয়ার সেনানিবাসের বাড়ির সাথে,ধানমন্ডির ৩২ নম্বর আর শেখ হাসিনার স্বামীর সূধা সদনকেও,টেনে এনে এক কাতারে হাজির করা উল্লেখিত বিএনপি নেতাদের মতোই মনে করেন না কি?
আর জিয়া পরিবার অনেক অনেক বৎসর ধরে এই বাড়িটিতে বসবাস করছেন তা ঠিক।কিন্ত ভুলটাতো এখানেই।যেভাবেই হোক, জেঃ জিয়া যখন রাষ্ট্রপতি হলেন,তখনতো তার বাস করার কথা রাষ্ট্রপতি ভবনে।তিনি সেখানে না গিয়ে সেনানিবাসের এই বাড়িতে থেকে গেলেন কেন?এতে করে দুইটি বাড়ি দখলে রেখে তিনি একদিকে রাষ্ট্রের ক্ষতি করেছেন,অন্যদিকে তার পরবর্তি সেনাকর্মকর্তাকে, সেনানিবাসের এই বাড়িটিতে বসবাসের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন।
জ়েঃ জ়িয়ার মর্মান্তিকতা্য তার স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়ি?আবেগঘন এই প্রস্নের প্রতি যথাযথ সন্মান রেখেও বলা যায়, রাষ্টের কিন্ত একটা সীমাবদ্ধতা আছে এবং থাকা উচিৎও। অন্যথায় একই রকমের আবেগতো, আরো বেশি মর্মান্তিকতার শিকার- সর্বজনাব তাজউদ্দিন আহমেদ,সৈয়দ নজরুল ইসলাম মনুসুর আলী,কামরুজ্জামান গংদের বেলাতেও দেখানোর কথা এবং একই কারনে তাদের বসবাস করা রাষ্ট্রীয় বাড়ি গুলিও, তাদের পরিবারদেরকে দিয়ে দেয়ার কথা।একই কথা জেঃ জিয়ার কাতারের আর এক বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেদ মোশাররফের বেলাতেও প্রযোজ্য।কিন্ত তা কি করা হয়েছে?হয়নাই। বরং খালেদ মোশাররফের পরিবারকে দেয়া অতি সামান্য(খালেদা জিয়ার সেনানিবাসের বাড়ির তুলনায়)বাড়িটিও, খালেদা জিয়ার আমলে কেড়ে নেয়া হয়েছে।
জনাব আসিফ নজরুল, জেঃ জিয়া অবশ্যই একজন বড় মাপের মানূষ এবং তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এক সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে। এই কারনে ৭৫’পূর্ব্ব জেঃ জিয়া অবশ্যই আমাদের এক নন্দিত ব্যাক্তিত্ব।কিন্ত ৭৫’পরবর্তি জিয়া একজন সেনাপতি শাসক হিসাবে,দুনিয়ার তাবৎ সামরিক শাসকদের মতোই নিন্দিত-এ কথাও সমানভাবে সত্য। বাস্তবতার এ বিচারে জেঃ জিয়ার চেয়ে,জেঃ খালেদ মোশাররফ বা একই কাতারের অন্য সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের,কম বড় মাপের করে দেখার কি কোন অবকাশ আছে?
জনাব আসিফ নজরুল,আমাদের ঘাটতিটা হলো এই যে,নানান কারনে আমরা কেবল বেছে বেছে কারো কারো কথাই বলি।কিন্ত একই কাতারের একই পরিসরের আরো অনেকের কথা আমরা কোনদিন মুখেও আনিনা।যার কারনে আমাদের অনেক বীর সন্তানেরা ধীরে ধীরে হারিয়েই যাচ্ছেন জাতির ইতিহাস এবং মানষপট থেকে।ইহা অবিচার।ইহা অন্যায়।ইহা চরম পক্ষপাতিত্ব ।
কাজি মামুন বলেছেনঃ
অসাধারণ! আসিফ নজরুল ক্রমেই শফিক রেহমান হয়ে উঠছেন এবং এক সময় তাকে ছাড়িয়ে যাবেন বলে মনে হয়! তা না হলে উনি খালেদা জিয়ার অবৈধভাবে বাস করা সেনানিবাসের বিশাল বাড়ি প্রসঙ্গে বিএনপি নেতাদের বুলি আওরাতেন না! এখন দেখার বিষয়: খালেদা জিয়ার নিকটতম বুদ্ধিজীবীর প্রতিযোগিতায় আসিফ নজরুল, শফিক রেহমানকে হারিয়ে দিতে পারেন কিনা! তবে একটা কথা হলো, যখন এমাজউদ্দিন স্যারেরা খালেদা জিয়ার প্রধান পরামর্শদাতা ছিলেন, তখনও বিএনপির এই দৈন্যদশা হয়নি! শফিক রেহমানের মত তুখোড় বুদ্ধিজীবীরা নিরপেক্ষতার মুখোস খুলে যখন বিএনপির ছাতার তলে আশ্রয় নিয়েছে, তখনই কিন্তু বিএনপি পথে বসেছে! বিএনপি কি ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেবে?
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল বিকৃত মানসিকতার লোক।
আচ্ছা উনাকে নদী ও পানি বিশেসজ্ঞ বলা হয় কেন?!
Md.Ali Azam বলেছেনঃ
৮১ থেকে ২০১১ কি খুব কম সময়? রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি অবৈধ দখল মুক্ত করা কি অন্যায় নাকি খালেদা জিয়া নামীয় ব্যক্তিগন আইনের উর্ধে ? খালেদার মত একই শ্রেনীর অবৈধ দখলদার আরও কেহ থাকলে রাষ্ট্র তারও যথাযথ ব্যাবস্থা নেবে এবং সেটাই স্বাভাবিক। এখানে দলবাজি করে আসিফ, থুড়ি ডঃ আসিফ নজরুল যে মনতব্য করলেন তা শুধু থাকেই মানায়। ইনি নাকি আবার বিশ্ব বিদ্যালয়ে আইন পড়ান।
আসাদুজজেমান বলেছেনঃ
ধন্যবাদ @মোঃ হাসেম,
আমাদের দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির দিকে লক্ষ্য করলে আমরা কি দেখি???
প্রতিহিংসা, হীনমন্নতা ক্ষুদ্রব্যক্তি স্বার্থ কি প্রকট নয়?
দুইটি উদাহরন দেই, বিএনপি বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটারের নাম পরিবর্তন করে ভাসানি সাহেবের নামে করেছিলো!!! আবার আওয়ামিলীগ জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের নাম পরিবর্তন করে হয়রত শাহজালাল(রাঃ) নাম রাখলো!!!
দূর্জনের কি ছলের অভাব হয়?? আগামিতে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তারা সাধু হয়ে যাবে আমি বিশ্বাস করি না, যারা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চন্ন করে দিতে চেয়েছিলো, তাদের হয়তো ছলের অভাব হবে না!
তাই আমি ড. আসিফ নজরুলের এই মন্তব্যর কোন দোষ দেখছি না।
@আকাশের তারাগুলি, ড. আসিফ নজরুল নদী ও পানি বিষয়ে বাংলাদেশের একমাত্র পিএইচডি ।
ফজলুল বলেছেনঃ
@ আকাশের তারাগুলো
চ্যানেল আই, প্রথম আলো, বাংলা ভিশনসহ যারা আসিফ নরুলকে নিয়ে কথা বলায়, প্রবন্ধ চাপে তাদেরকে গিয়ে বলুন- এই `বিকৃত মানসিকতার লোক’ টারে আর না আনতে, তাকে চান্স না দিতে বলে দিন।
হায়রে, এই আসিফ নজরুল যখন গণ আদালতিদের ২৪ জনের একজন ছিলেন তখন কত পবিত্র মানুষ ছিলেন ! আর এখন ?
zahirul islam বলেছেনঃ
আমি প্রবাস থেকে বলছি, বাংলাদেশে যে ভাবে হিংসার রাজনীতি চলছে তাতে আমরা হতাশ। কারণ বর্তমান সরকার রাজনীতি টাকে এমন একজাগায় নিয়ে যাচ্ছে যার বেড়া জাল থেকে দেশ কখনও বেরিয়ে আসতে পারবেনা। যতই দিন যাবে ততই হিংসার রাজনীতি বেড়ে যাবে। তাই ভবিষ্যতের রাজনীতির দিকে লক্ষ্য রেখেই আসিফ নজরুল এই মন্ততব্য করেছেন। তার এই মন্ততব্য ১০০% সত্য। বর্তমান সরকার বাংলাদেশের জনগণের মনে হিংসা ডুকিয়ে দিয়েছেন, এবং অপদার্থ মন্ত্রিদের কথাবাত্তায় বুঝা যায় তাহারা নিজেরাই জঙ্গি হয়ে দেশ পরিচালনা করিতেছে। তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে হাসিনা সরকার চিরকাল প্রধান মন্ত্রী হয়ে থাকবেন না। তখন তার অবস্থা কি হবে সময়েই বলে দিবে।
আজিজুর বলেছেনঃ
* একটি কথা মনে রাখতে হবে হাসিনা সরকার চিরকাল প্রধান মন্ত্রী হয়ে থাকবেন না। তখন তার অবস্থা কি হবে সময়েই বলে দিবে।
* এই আসিফ নজরুল যখন গণ আদালতিদের ২৪ জনের একজন ছিলেন তখন কত পবিত্র মানুষ ছিলেন ! আর এখন ?
শুভ Biswas বলেছেনঃ
ড: আসিফ নজরুল সহ বাকি সকলের হিংসার মানসিকতা পরিপূর্ণ । কোনও রাজনৈতিক নেতা তার ব্যক্তিগত লাভের আসায় জনগণ কে সম্পৃক্ত করতে চাইলে , সে নেতা কে জনগণের বর্জন করা উচিত । আর যে নেতা তার নিজের লাভের কথা না ভেবে মানুষের কথা ভাববে তার সাথে জনগণ থাক উচিত এবং তেমনি নেতা জনগণের খুজে বের করা উচিত বা নেতা দের চরিত্র পরিবর্তন করে জন-মানুষের নেতা হওয়া উচিত । আজ না হক এক দিন মানুষ উভয় দলের লোভী দের বর্জন করে সত্যিকারের নেতা খুজে বের করবে । সেটা যত তাড়াতাড়ি হবে দেশ তত তাড়াতাড়ি মুক্তিপাবে । আমরা করো ছোট কথাকে বড় করার সুযোগ না দেই ।
সেলিম সিরাজী বলেছেনঃ
অয়ামীলীগের সমালোচনা করলে ভাল মানস অ ভাল তাক্তে দেইণা যেমনি বিচারপতি সাহাব উদ্দীন অহমদ ,হাই অয়ামীলীগ তোমরা ককন বদলাবে
Hasnaine বলেছেনঃ
Dr. Nazrul is not benifited in Bnp or Al . If we tealk real that go agniest
iest Al or Bnp. So,
নেছারউদ্দীন বলেছেনঃ
বিএনপি চেয়ারপারসনকে এভাবে নামিয়ে দেয়া ঠিক হয়নি.
আলিম । ঢাকা ইউনিভার্সিটি। বলেছেনঃ
আসিব নজরুল আমাদের টীচার কিন্তু আইন মত কথা বলা উচিথ সিল তার ।
রূহুল কুদ্দুস বলেছেনঃ
বাক স্বাধিনাতায় বিশ্বষ করি । আসিফ ভাই যে বিবেচনায় খালেদা জিয়ার বাড়ির প্রসঙ্গ এনেছেন। তার প্রতিক্রিয়া যে ভাষায় করা হল । তার সমরথক কত । পত্রিকার জরিপ বলে দিচ্ছে।
প্রসন্ন প্রহর বলেছেনঃ
বাস্তবতার বিচারে ড. নজরুল এর বক্ত্যব েক অস্বীকার করা যায় না। কে বৈধ অার কে অবৈধ বাড়িতে থাকেন প্রতিহিংসার কাছে তা নস্যি।
” সমালোচনাকারীর দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তা চেতনা যখন অামার সাথে মিেল যায় তখন সে উত্তম, অমিল হলে অধম / িনকৃষ্ট ” – এমন মানিসকতা থেেক অামােদর মুিক্ত হবে কবে?
যদি েকান ব্যাপার সুন্দর ভােব হ্যােন্ডল করার সুেযাগ থাকে তবে তা কেন করা হবে না?
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে প্রতিহিংসা বাড়াতে নতুন জ্বালানী যোগ কাম্য হতে পারে না।
shahadat বলেছেনঃ
আসিফ নজরুলu must be dreaming
Moonskab বলেছেনঃ
ড. আসিফ নজরুলের মন্তব্য সাপোর্ট করি। কারণ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে এভাবে বাসা থেকে বের করে দেয়া উচিত হয়নি। আমি বলতে চাই তাকে সময় দেয়া যেতো। একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাকে সম্মান দেয়া উচিত ছিল।
হ্যা বাসা থেকে বের করে দেয়ার আরো উদাহরণ আছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে গণভবন থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল গত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাকে সম্মান দেয়া হয়নি। আমি এরো প্রতিবাদ জানাই, নিন্দা করি।
কিন্তু তুমি অধম হইলে আমি উত্তম হইবনা কেন ? আমি এই নীতিতে বিশ্বাস করি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে আরো সম্মান দেয়া যেতে পারতো। ড. আসিফ নজরুল হয়তো এই কথাটি বুঝাতে চেয়েছেন।
AZ Palash বলেছেনঃ
মি নজরুল ভবিষসতে Moudud সাহেব এর জয়গা পাবেন আসা করি।
chandan বলেছেনঃ
খালেদা বলেছিল, যারা নিরপক্ষ তারা শিশু এবং পাগল, আসিফ নজরল ও নিরপক্ষ – তাই তিনি এমন কথা বলেন
রাশেদ বলেছেনঃ
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র হয়ে মাঝে-মাঝে খুবই লজ্জা বোধ করি যখন দেখি দেশের এই সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের একজন শিক্ষক নির্লজ্জ ভাবে কোন রাজনৈতিক দলের তাবেদারী করেন।এই সব মানুষদের মানসিকতা যত দিনে পরিবর্তন না হবে ততো দিনে দেশের রাজনীতিরও গুণগত পরিবর্তন হবে না।লেখাটি যতেষ্ট যুক্তি-যুক্ত।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
কিছু মানুষ আছে, যাদের উল্টো বুঝতে সুবিধা হয়, পোস্টারকে সেই দলের মানুষ মনে হলো। আসিফ নজরুল যেটা বলতে চাইছেন, সেটা হচ্ছে এভাবে কাউকে অধিকার বঞ্চিত করলে (যেমন সরকারী বরাদ্দে প্রাপ্ত বাসা থেকে বের করে দিলে) পরবর্তীতে তিনি ক্ষমতাসীন হলে, সেটার প্রতিশোধ নেয়ার একটা মানসিকতা আমাদের রাজনীতিবিদদের মধ্যে কাজ করে। আসিফ এটা সরাসরি তুলে ধরছেন, এটা উনার নিজের কথা না।
বরাদ্দের অনেক ধরন আছে, আর আদালত যেই রায়ের ক্ষেত্রে এই বরাদ্দ বাতিল করা হলো, সেটাও রাজনৈতিক ও বিতর্কিত ছিলো। এমনভাবে মেপে মেপে রায় দেয়া হয় যে, এরশাদ আমলের যেসব সিদ্ধান্ত সর্বোচ্চ আদালতকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে, সেসব সিদ্ধান্ত গুলোকে বৈধতা দেয়া হয়। যাই হোক বিএনপি আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে। আর ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ী যে কোন রাজনৈতিক ক্ষমতাবলে বরাদ্দ হয় নি, এটাই বা নিশ্চিত হই কি করে! যেখানে বঙ্গবন্ধুর কন্যাদ্বয় তাদের বিগত আমলে নিজেদের ভিক্ষুক সাজিয়ে মাত্র ২ টাকার বিনিময়ে শত-শত কোটি টাকা মূল্যের দুটি সরকারী অতিথি ভবন কিনে নিয়েছিলেন, যেটা খালেদা জিয়ার সরকার বাতিল করে। এরই জের ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য হাসিনার সমর্থনে থাকা তৎকালীন এরশাদ সরকারের কাছ বরাদ্দ পাওয়া খালেদার ক্যান্টনমেন্ট প্লটটি এবার বাতিল হলো। আসিফ নজরুল রাজনীতির এই প্রচলিত সংস্কৃতির কথাই তুলে ধরেছিলেন।
আর শেষে জিয়া সম্পর্কে যেটা বললেন, সেটা আপনার দরিদ্র মানসিকতার পরিচয় বহন করছে। নির্বাচিত বঙ্গবন্ধু যেখানে চরমভাবে বিতর্কিত ও ব্যর্থ হয়েছেন (স্বাধীনতা উত্তর শাসন ও রাজনীতির ক্ষেত্রে), ঠিক সেখানেই অনির্বাচিত জিয়া চরমভাবে সফল ও সুনাম কুড়িয়েছেন, যেটা আজ পর্যন্ত কোন নির্বাচিত সরকার প্রধানরা করে দেখাতে পারেন নাই। ত্রিশ বছর ক্যান্টনমেন্ট প্লটে থেকেও খালেদা জিয়া যেটা করা মত চিন্তা করেন নাই, সেখানে হাসিনা ইতমধ্যেই কয়েকবার সেনাঅভ্যুত্থানের সাথে জড়িত হয়েছেন।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
খালেদা জিয়া অবৈধ ভাবে বসবাস করতেন তাকে ওখান থেকে উচ্ছেদ করা হল এটা প্রতি হিংসা দেখেন অনেকে। তাহলে কি খালেদার জন্য আলাদা আইন চালু করতে হবে, বা হাসিনার জন্য! সেলুকাস! কিছু মন্তব্যকারির মন্তব্য দেখে হতাশ। ঊনাকে বাড়ি ছাড়ানোর ব্যাপারে কি ভাবে সম্মান দেখান যেত, যাহারা সম্মান দেখানর কথা বলেছেন দয়া করে জানিয়ে যাবেন।
তাসের ঠুনকো ঘর এমন ভাবে খান খান হয়ে যাবে খালেদা ভাবেন নি, ভাবেন নি এখানে অনেকেই! ৫ম সংশোধনী বাতিল করে সেই তাসের ঘরে সাইক্লোন নামিয়েছে। মুন সিনেমা হলের আঘাতে জিয়া অবৈধ, ৫ম ও ৭ম সংশোধনী, খালেদার বাড়ি বরাদ্দ অবৈধ হয়ে গেলো। আল্লার মাইর দুনিয়ার বাহির, কে ভেবেছে এভাবে তুলার মত করে উড়ে যাবে সকল দম্ভ।
আসিফ নজরুল গন আদালতের আইঞ্জিবি ছিলেন! ভালো কথা।
গত রাতে চোর ধরা পড়েছে, ধরআর পর দেখা গেলো তিনি চোর ধরা কমিটির সদস্য ছিলেন। অতএব তিনি চোর হতেই পারেন না!!!!!!!!!!!!!!!!!
হা হা
ফজলুল সাহেব মিডিয়া আসিফরে ডেকে নিয়েছে এজন্য তিনি সব বিতর্কের বাহিরে। এই সব ধান্দা বাজি ছাড়েন। আসলে মিডিয়া এসব তুর্কি নাচন না দেখালে আমরা জানতাম কেমন করে যে দেশে তুর্কি নাচনে ওয়ালা আছে।
আসিফ নজরুল কতটা অসভ্য হলে বলতে পারে আগামিতে বিএনপি ক্ষমতায় এসে কোন দলিয় বিচার পতি দিয়ে নিজেকে রানী ঘোষণা করলে সেটাও বৈধ হয়ে যাবে, কার কিছু করার থাকবেনা। কতটা জ্ঞান পাপি হলে তার মুখ দিয়ে এসব নোংরা কথা বের হতে পারে। বিচারের রায় কিসের উপর নির্ভর করে হয় এটা আসিফের জানা উচিৎ। হি ইজ জাস্ট স্টুপিড, বিবেক বেচে দেয়া স্টুপিড।
Mahadi বলেছেনঃ
জনাব অসিফ নজরুল হইত খালেদা জিআর কাছের মানুষ হয়েত চাইয়েছ্ন |
তা না হেল উনার এবতল হবার কথা না |
শাকিল কবীর khan বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল সটীক মন্তব্য করেসেন ,আসিফ নজরুল অকজন ভদ্র লোক ,কোনও ভদ্র loker মন্তব্য আওয়ামিলীগেরদের ভাল লাগবে না কারণ আওয়ামি লীগ প্রধান অকজন অভদ্র টা না হলে লাঠি বৈঠা dia মানুষ marar মত জঘন্য কাজের ওসকানি দিতে পর্টো না.ওই দৃস্স যারা দেখেসেন তারা কী ভাবে আওয়ামিলীগকে সাপোর্ট করেন?আপনাদের মনসত্ত বলতে কিসু আসে.অকজন মানুষke ঐ ভাবে পিটিয়া মরে ওনলি পলিটিক্স আর জন্য ,আপনাদের mind পরিবর্তন করা দরকার,
ফজলুল বলেছেনঃ
আসিফ নজরুলকে নিয়ে এই ব্লগে ইতিপূর্বে একটি পোষ্ট প্রকাশ হইয়াছে। তাহাতে তাহার বিরুদ্ধে কথা বলা হইয়াছে।
এই পোস্টে তাহার সম্পর্কে কয়েকজন ব্লগার যেসব ভাষা ব্যবহার করিয়াছেন তাহার প্রতি তীব্র ধিক্কার জানাই।
বিশেষ করে আকাশের তারাগুলো নামের অন্তরালে যে ব্যক্তিটি তাকে অসভ্য, জ্ঞান পাপী, স্টুপিড বলিয়াছেন সেই ব্যক্তিটি মনুষ্য জগতে বাস করে না অন্য জগতে বাস করে তাহা নিয়ে সন্দেহ ক্রমশ বাড়িতেছে।
আসিফ নজরুল খালেদার বাড়ির ব্যাপারে যাহা বলিয়াছেন এক বিন্দু পরিমান ভূল বলেন নাই। ২ টাকায় একটি ভবন দেয়া হয়েছিল। খালেদা আইস্যা সেইটা বাতিল করিয়াছিলেন। আর প্রতিশোধ নেয়ার জন্যই খালেদাকে বাহির করিবার উপায় বাহির করিবার মিশন শুরু হয়। শেষ পযন্ত উপায় বাহির হয়। খালেদা সেই বাড়িতে জোর করিয়া থাকেন নাই। তাকে বাড়িটি এরশাদ সরকার বরাদ্দ দিয়াছিল। আইনের মারপ্যাচে ফেলে সেই বরাদ্দ সঠিক হয়নাই দেখাইয়া তাকে রাতারাতি ঘর থেকে বাহির করা হইয়াছে।
এর প্রতিশোধ নিতে ভবিষ্যতে আবার খালেদা জিয়া কাউকে এই ধরনের কোন বাড়ি বা জায়গা থেকে বাহির করিবার সিদ্ধান্ত লইলে এবং তারজন্য উপায় খুঁজিবার জন্য মিশন নামাইলে উপায় বের করা কোন কঠিন কাজ হইবে না। আজকে সেইটাকে বৈধ বলিয়া কোন কোন ব্লগার দাবি করিতেছেন সেইটাই দেখা যাইবে আইনের মারপ্যাচে অবৈধ। আসিফস নজরুল এই বিষয়টি বুঝাইতে চাহিয়াছেন বলে আমার মনে হইতেছে। এতে উনি কি অন্যায় করিয়া ফেলিলেন। তিনিতো আমাদের রাজনীতির খারাপ দৃষ্টান্তের প্রতি অঙ্গুলী নির্দেশ করিয়া সবাইেক সতর্ক করিলেন মাত্র।
বদরুল বলেছেনঃ
ধন্যবাদ, ডঃ আসিফ নজরুল । হাসিনাকে ও [অশালীন শব্দ মুছে ফেলা হয়েছে – ব্লগ টিম] ক্ষমতার মসনদ থেকে নামানো হবে ইনশোআল্লাহ । সেদিন বেশী দূরে নয় ।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আকাশের তারাগুলি@ আপনি বলছেন,
শুনতে বেশ মজার এবং আওয়ামী চরিত্রের সাথেই এটা মানায়, যারা কিনা গন আদালতকে সমর্থন দেয়ার পর ক্ষমতার গিয়ে (৯৬-০১ সেশনে) ফায়জুল হক আর তখনকার ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর (নামটা ঠিক মনে পড়ছে না, সম্ভবত নুরুল ইসলাম) মত আদালতে (বঙ্গবন্ধুর আমলে) প্রমাণিত ও দন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের এমপি ও মন্ত্রীপদে বসায়। এসব অসভ্যতা দেখেই হয়তো আসিফ নজরুল আওয়ামী ঘরানার বুদ্ধিজীবি বলয় থেকে বেরিয়ে এসে রাজনীতিবিদদের প্রচলিত আচরন নিয়ে সমালোচনা করছেন। আর এটাকেই কেউ কেউ তার মতমত বলে চাউর করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
আবুলকসেম siraji বলেছেনঃ
আসিফ স্যার ভাল কথা বলছিলেন কিন্তু যাহারা নিজেদের জ্ঞানি মনে করে ওনার মন্তব্যটা খারাফ ভেবেছেন।আসলে সত্য কথা বল্লে।যে দোষ করছে তার গায়ে লাগে।কথা আছনা চোরের মার বড় গলা।আসলে স্যার সত্য কথা বলছেন।আল্লাহ ওনাকে হায়াৎ দান করুন। আমীন।
tonmoy khan বলেছেনঃ
Ashif nazrul right khata bolacan………..
tonmoy khan বলেছেনঃ
[ব্যক্তি অবমাননামূলক মন্তব্য প্রকাশ করা হয় না – ব্লগ টিম]
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
ফজলুল সাহেব
নীচের কটা লাইন ঠিক আছে কিনা, যদি থাকে তাহলে কোন মতামত নাই। আর যদি চেঞ্জ করেন তাহলে কথা থাকতে পারে!
ফজলুল সাহেব, মনে করেন আমি অন্য জগতে বসবাস করি তাতে আসিফ নজরুল সাহেবের বাটপারি কমে যাবে না! হি ইজ সিম্পলি বুলশিট।
tanvir বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল অতি সত্য কথা বলেছেন। আমি তার সাথে এক মত।
রিফক উদ্দীন আহেমদ বলেছেনঃ
খালেদা জিয়া কেদেছেন প্রেসের সামনে, টিসু দিয়ে চোখ মুচ্ছেন দেখে মায়া লাগলো, আয়রন লেডি কাদছেন? তিনি ছেলেদের জন্য কাদেননি, মৃত স্বামীর জন্য কাদেননি কেদেছেন বাড়ীর জন্য, কাশিম বাজার কুঠির জন্য কেদেছেন, ওখানে বসে দাবার ছক সাজিয়েছেন ক্ষমতায় সওয়ার হয়েছেন, ভোট কোন ছাড়। ক্ষমতায় যাবেন দাবার ছক সাজিয়ে সে আশা গুড়ে বালি জনগনের ভোট পেতে হবে। সেই দুঃখে কান্না। সামরিক বাহিনীর সম্পত্তি অবৈধ দখল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন মহামান্য সুপ্রীম কোর্ট। মহামান্য সুপ্রীম কোর্ট এ গিয়েছেন তিনি। আসিফ নজরুল সাহেবরাতো স্টেইজমত কথা বলেন, তিনি নিজেও জানেন সামরিক কর্তৃপক্ষ আইন মোতাবেক কাজ করেছে। সম্মানিত ব্যক্তিরা নিজেদের সম্মান ঠিক রেখে কথা বলবেন। তিনি কাকে কোথা থেকে উতখাত করবেন? খালেদার মত অবৈধ বাড়ীতে থাকলেতো।
farhad alam বলেছেনঃ
এখন আওয়ামিলিগ যেই খেলা সরু করেচে দেশে তাতে দেশ টা কে ২ ভাগে ভাগ করার চেষটা করতেচে একটা আওয়ামিলিগ এর । আর একটা। বি এন পির। তারা যা করতেচে তাতে সামইক ভাভে মনে হতে পারে বি এন পির পায়ে তারা কড়াল মারতেচে কিনতু আমি বলব এই টা বাংলাদেশের বুকে কড়াল মারতেচে আওয়ামিলিগ। এবং আওয়ালিগ যা নিয়ে বড়াই করে তাকে ডংস করতেচে । সিলপি হায়দার আলির শুরে বলতে হয়। এত বচর পরে ও আজ ও আমরা সাধিনতা খুজি এখন দরকার দেশ কে ভালভসা দল কে নয়
Dhrubactg বলেছেনঃ
Dear all,
Some body wants to know ” why Asif Nazrul is called river expert”, cause he is the only person in Bangladesh who completd his PhD and post doctorate in “International River Law”.
I do agree with Mr.Asif , he tell the truth, Hasina can forgive Khalada this will better for our country as well as for our policits, otherwise another 1/11 will must arrived.
Thanks
জহিরুল ইসলাম বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল রা মাঝে মাঝে কী বলেন আমরা বুজিনা তবে টক শোতে সস্তা কথা বলার সুযুগ তাদের আছে
tareq বলেছেনঃ
আমি মনে হয় বাংলাদেশ কোনও রাজনীতি দল বল না ।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@বিবেকহীন
ফায়জুল হক আর নুরুল ইসলাম রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধি হিসেবে কিছু তথ্য বয়ান করুন।
আর আসিফ নজরুল কখনোই আওয়ামিলিগের সংশ্লিষ্টতা নেই। উনাকে দেখেছি ১/১১র সমর্থক আজ নগ্নভাবে নেমেছেন আদালতের বিরুদ্ধে। উনি হাসিনার বাড়ি খেতে চান, হাসিনার বাড়ি কোনটা দয়া করে এটা জানাবেন। উনি স্বীকৃত কালোটাকার মালিক দুর্নীতিবাজ বেগম খালেদা জিয়াকে রানী হিসেবে পাওয়ার পরামরশ দিতে পারেন।
সব কিছু অত সোজা না, বলেছি না মুন সিনেমা হল রাজনীতির কালো থাবা তুলার মত উড়িয়ে দিয়েছে।
রাষ্ট্রের অবৈধ ও অনৈতিক সুবিধাভগিদের গায়ে আজ আঘাত এসেছে হামান্দিস্তার আঘাত। আজ একজোট হয়েছে নানান মতভিন্নতা থাকার কারনে। আর উচ্ছিষ্ট ভোগীরা মাস্টার্স ভয়েস বাজিয়ে যাচ্ছেন।
আমি আবার বলছি আসিফের জানা উচিৎ আইন আদালত রায় বিচার কিভাবে প্রদান করে। আমি বলছিনা উনি জানেন না, অবশ্যই জানেন। কিন্তু সেটা জেনে উনি পাপ করছেন। বিভ্রান্ত করছেন………
মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেছেনঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন একজন ছাত্র হয়ে আমি খুবই লজ্জা বোধ করি যখন দেখি দেশের এই সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের একজন শিক্ষক নির্লজ্জ ভাবে কোন রাজনৈতিক দলের হয়ে তাবেদারী করেন।একজন আইনজ্ঞ হয়েও যিনি আইনকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহারের ইচ্ছা প্রকাশ করেন তখন জাতি তার থেকে কী আশা করতে পারে ?? বস্তুত: আমাদের রাজনীতিবিদদের চরম দেউলিয়াত্বের বহি:প্রকাশ এটি এবং এর দায় সমস্ত রাজনীতিবিদদের । বঙ্গবন্ধু,শেরে বাংলা,ভাসানী,তাজউদ্দীন কিংবা সোহরাওয়ার্দী এর মত মহান নেতাদের আজ বড় অভাব !!!
ম গোলাম নেবাজ বলেছেনঃ
আমি যত টুকু বুঝলাম তাতে মনে হয় আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায়ে গেলে উনি আইন প্রতিমূন্ত্রী হবার চেষ্টা করছেন।
আইন কত টুকু বুঝেন জানিনা তবে ভাল বলেন। ভাড়াটিয়া বুদ্ধিজীবী হিসাবে বাজার ভালই পাচ্ছেন। কিছু একটা করে খাইতে হবে না —। বেচারা চুরি , দুর্নীতি তো আর করছেন না।
এই সব বুদ্ধিজীবীদের জালায় দেশের বারোটা বাজতে বসেছে।
alam বলেছেনঃ
[ব্যক্তি আক্রমনাত্মক মন্তব্য প্রকাশ করা হয় না – ব্লগ টিম]
কামাল বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল সাহেব রাজনীতির কুটিল পথ আমাদের সামনে এনে তুলে দরসেন এ জন্য তাকে দন্যবাদ।
shameem বলেছেনঃ
what a degradation for a teacher [claims to be] and expert of all [apparently] as per his appearance in TV talk shows. But Mr Nazrul you people are the last hope for us, you are the teachers you are conscious of the country why you bother about khaleda zia’s house, forget it, teach the student what they want to know and what they need to know. Shudashadahan and 32 dhanmondi and cantonment house is not you subject to deal if otherwise if you have some hidden ambitious other then teaching.
kanchan বলেছেনঃ
আসিফ নজরুল সাহেবকে নিয়ে যারা এত লেখা লেখি করতেছেন তাদের কি জানা নেই যে সরকার খালেদা জিয়াকে অনেক সময় দিয়েছে কিন্ত সেটা খালেদা জিয়া গ্রহন করে নাই। যেমন যখন সব শেষ আদালত সময় বেধে দেয় এবং আপিল করার কথা হচ্চিল ঠিক সে সময় কেন আপিল করলো না বিএনপি আর এখন মায়া কান্না করে কি লাভ হবে আর গত সরকারের আমলে শেখ হাসিনা এবং রেহেনা বাড়ি নিয়ে ছিল আর সেই বাড়ি খালেদা জিয়া সরকারে আসার পর লিজ বাতিল করে সেখানে নিজে গিয়ে থানা উবাদ্বন করেছে তখন কি মনে ছিল না যে আমি( খালেদা) দুইটি বাড়ি ভুগ করতেছি।না ভেবে ছিল যে আঃলীগের সকল নেতাদেরকে হত্যা করে ফেলবে আর সারাজীবন খালেদা জিয়া সরকারের প্রধান থাকবেন আমরা কেন বুঝতে চাইনা যখন জিয়া মারা যায় তখন কিছুই ছিলনা তখন সরকার দয়া করে দুটি বাড়ি দিয়ে ছিল কিন্ত আজ সে কি খুব গরীব না দেশের প্রধান ধনীদের একজন। তাহলে কি করে এত টাকার মালিক হলো কি এমন গুপ্ত ধন পেয়েছে যে রাতারাতি এতগুলো কো্ম্পানির মালিক হয়েগেছে। আর আসিফ নজরুল আগের তুলনায় একটু বেশি কথা বলে এখন কখনো কখনোও উচিত বলে আবার কখনো একটু রং লাগিয়ে বলে। আর এতে আসিফকে দুষ দিয়ে লাভ নেই কারন আমাদের সাংবাদিক সাহেবরা বেশী দায়ী কারন আমরা দেখী আসিফ আইনের উপর লেখা করে পিএচইডি করেছে কিন্ত তার কাছে গিয়া বসে থাকে শেয়ার বাজারের মতামত দেওয়ার জন্য আমাদের সুশীল সমাজ হলো মালটিমেডিয়ার মত যার কাছে যাওয়া যাক না কেন সেই সব বিষয়ে পারদশী বলবেনা যে আমার জানা নেই। তাই আসিফ সাহেবকে অনুরোধ করবো যত কথা কম বলবে ততই ভালভবে উনার জন্য।
tutul বলেছেনঃ
কিছু ব্লগার না বুঝা মন্তব্য করা জন শাবাব ।
ব্লগার না বুঝা কোনও দালালই করা ঠিক না ।
আর আওয়ামিলীগ লোকদের বলছি নিজার দিক থাকিয়া অন্য ক মন্তব করুন ।
সময় কখন ও 1জিগায় থাক না .
Mahbub Alam বলেছেনঃ
Ashif nazrul apnake bolchi:
Apnar right ache j kono kichu kore jibondharoner.Niropekhkhotar van doria pokhkhopatito korar chaite sorasori bolun bnp taka diche tai bnp r jonno boli.Ei sob niropekkhotar nam nia publiker sathe protarona kora thik na.Apnar moto [ব্যক্তি অবমাননামূলক শব্দ/বাক্য প্রকাশ করা হয় না। বাংলায় মন্তব্য করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। দেশপ্রেম যদি থেকে থাকে তবে বাংলা শিখে নেয়া যায় সহজেই। প্রয়োজনে সাহায্যের জন্য ব্লগ টিমকে জানান – ব্লগ টিম।] budhdhijibi to r mp nomination paiben na eita amra o jani.Ja hok durmuller bajar a [মডারেটেড] Keta jen koilo uni jokhon gono adaloter achilen tokhon koto pobitro achilen.Khoj nia dehen tokhon [মডারেটেড]।
নেছারউদ্দীন বলেছেনঃ
ডঃ আসিফ স্যারের কথা যারা বিকৃত করে প্রকাশ করতে চাইছে আমি মনে করি তারা জ্ঞান পাপি.
kanchan বলেছেনঃ
শেখ হাসিনার বাড়ি আর খালেদা জিয়ার বাড়ির মাঝে আকাশ আর জমির ব্যবধান কারন হাসিনার বাড়িটি স্বামীর করেগেছেন বাংক হতে লোন নিয়ে আর সেই বাড়ি নিয়ে কথা বলার মানে হলো হিংসা করে কিছু করা। আর রেহেনার বাড়ি যখন নিয়ে গিয়েছিল খালেদার সরকারে তখন আঃলীগ কি কোন আন্দলোন করে ছিল অবশ্যই না। আর খালেদা কি করে সেটা নিয়ে হরতাল করেছে সরকারি বাড়ির জন্য। আর আসিফ নজরুল সাহেবকে বলবো যখন কথা বলেন তখন অতীতকে মনে রেখে বলবেন আজ কেন খালেদাকে বাড়ি হতে বাহির করেছে সেটা কেন বলেনা। যখন রেহেনার বাড়ির মাঝে থানা বানোর পর খালেদা জিয়া গিয়া লাল ফিতা কাটে তখন আপনাদের বিবেক কোথায় ছিল আর তখন কি মনে ছিল না তারা কার মেয়ে তার বাবা কি দেশের জন্য কিছুই করেনাই না হাসিনা রেহেনা তাদের পরিবারের কেহ মারা যায় নাই যাদের সপরিবারকে হত্যা করা হয়েছে তারা কিছুই পাবেনা আর যার স্বামীকে মেরে ফেলেছে সে পাবে দুটি বাড়ি। যার জন্য আমরা আজ বলতে স্বাধীন সেই পরিবারকে কি দিয়েছে এই দেশ আর খালেদাকে কি দিয়েছে এই দেশ হিসাব করে দেখেন সবাই পেয়ে যাবেন। আর যে মহিলা স্বামীর বিচার চায়না তখন বুঝতে হবে কিছু না কিছু আছে এর মাঝে। আর এরশাদকে বলে স্বামীর খুনি কিন্ত সেই এরশাদের দেওয়া বাড়ির জন্য শাড়ি আচল বিচে যায় পানিতে চোখের। যে আমার পরিবারের কোন সদ্যকে হত্যা করবে তার কাছ হতে কি করে কিছু নেবো। আর তাও আবার স্বামী যা নাকি বাংলাদেশী মেয়েরা হাসতে হাসতে নিজের জীবন দিয়ে দিতে পারে আর তিনি স্বামীর বিচার চান না ডাল মে কোছ কালা হে।
Mahbub Alam বলেছেনঃ
bd news i have no objection that you have censored my comments.But please send my comment to ashif nazrul so that he can realize about himself or you can give him my email id if he wants.He might have any queries why i have made a comment like that.In that case i will place my argument to him in favour of my comment.
forhad বলেছেনঃ
[অসংলগ্ন ও অবোধগম্য বক্তব্য প্রকাশ করা হয় না – ব্লগ টিম]
shaheeb বলেছেনঃ
আসলে উনি তলে তলে উনার ডিপাটমেন্টের ডিন হওয়ার জন্য সরকারের কাছে অাবেদন করেছেন তা না পেয়ে ঐসব কথা বলেছেন। উনিতো নীশাচর কারন রাতের সব টিভিতে টকশোতে অংশগ্রহন এবং ২০০০ টাকা করে হাতিয়ে নেন ।
Rabbi বলেছেনঃ
ক্যান্টনমেন্ট এর বাড়ি খালেদার বাপের নাকি জিয়ার আল্লাহই জানে । তাই বাড়ি থেকে নামতে কস্ট হয়। আর এইটা নিয়ে একজন শিক্ষিত মানুষ কিভাবে মন্তব্য করেন সেই ভাল জানে। আসিফ নজরুল সাহেব এর ক্ষমা চাওয়া উচিত।
Anwar Absar বলেছেনঃ
একজন ফজলুল বলেছেন-
“আসিফ নজরুল গণ আদালতের ২৪ জনের একজন থাকতে ভাল ছিলেন”
ওই ফজলুল জানেন না- আসিফ নজরুল গণ আদালতের গোপন দলীল বিক্রি দিয়ে, টাকা হাতিয়ে পিএইচডি করতে চলে গিয়েছিলেন।
তাঁকে পরে গণ আদালত আর পায় নি। তিনি বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কাছে গেলে বিষয়টি অবশ্যয় পরিষ্কার করে নিতে পারবেন।
তাঁর যাবতীয় বক্তব্য একজন পক্ষপাতদুষ্ট বিশেষজ্ঞের মতোই, কোনো সৎ, দেশপ্রেমিক শিক্ষিতের মতো নয। তাঁর চাটুকারীতা জঘন্য! তাঁর কথাবার্তা ভয়ানক উদ্দেশ্যপূর্ণ হয়ে থাকে।
Moonskab বলেছেনঃ
একজন বলেছেন, খালেদা জিয়া অবৈধভাবে ক্যান্টনমেন্টের বাড়িতে ছিলেন। এটা ঠিক নয়। তৎকালীন সরকার খালেদা জিয়াকে এই বাড়ি দিয়েছিলেন।
আরেকজন বললেন, শেখ হাসিনা (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) তার স্বামীর বাড়িতে থাকছেন। প্রকৃতপক্ষে এই বাড়ি নিয়ে কেউ কথা বলছেনা। কথা হচ্ছে গণভবন নিয়ে বর্তমানে তিনি যেখানে থাকছেন।
একজন বার বার মুন সিনেমা হলের কথা বলছেন। কি জানি তিনি ভুলে গেলেন কিনা যে মুন সিনেমা হলের মালিক সিনেমা হলটি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আদালতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মহামান্য আদালত সিনেমা হলের মালিকানা ফিরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে কোনো রায় না দিয়ে ধান বানতে শিবের গীত গাইবার মতো করে রায় দিলেন, পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ। বেচারা মুন সিনেমা হলের মালিককে টাকা খরচ করে আবার আদালতে আসতে হয়েছিল।
আরেকজন বললেন. ড. আসিফ নজরুল গণআদালতের দলিল চুরি করে বিক্রি করে সেই টাকায় তিনি পিএইচডি করতে গেছেন। হাস্যকর! কে না জানে যারা বিদেশে পিএইচডি করতে যান তাদের বেশির ভাগই বৃত্তি নিয়ে যান।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@Moonskab
জনাবের জানা উচিৎ গনভবন থেকে শেখ হাসিনাকে বার করার প্রশ্ন উঠে না! আসিফ হাসিনাকে সুধাসদন থেকে বের করতে চান, আগামিতে বিএনপি ক্ষমতায় এসে!!!!
মুন সিনেমা ফেরত দেয়া হল কি হল না সেটা অন্য ব্যপারা কারন মুন সিনেমা নিয়ে আইনি লড়াই করতে এলে জিয়া ও ৫ম সংশোধনী সামনে এসে যায়, এটা কে আদালত অবৈধ করেছে। বিএনপি এই রায় টিকে বাতিলের ব্যবস্থা করে নাই স্থগিত করেছে। এই রায়কে চলতে দেয় নাই। কারন কি………?! তখন তো প্রধান বিচারপতি কে এম হাসান ও ছিলেন!!!!!!!!!!!! কেন এই রায়ের ব্যপারে সুরাহা করেন নাই। এর রেজাল্ট কি হবে মনে হয় বি এনপি জানতো।
আর এ ব্যপারটি সরকার বদল হবার সাথে সাথে সুরাহার জন্য আদালতে নিস্পত্তির জন্য আনা হয়। বিএনপি জামাত এর পক্ষ নেয় তাতে অবশ্য তাদের কিছু লাভ হয়েছে। সেটা জাতি আরও সুদীর্ঘ দিন ভুগবে। আর মুন সিনেমা হলের মালিকানা সুরাহা না হওয়ার দায় সেই বিএনপি জামাত সরকারের।
৫ম সংশোধনীর বৈধতার সমাধান হবার পরেই মুন সিনেমা হলের ব্যপারটি ফয়সালা করা যায়। তার আগে নয়।
ধান ভান্তে শিভের গীত কে রচনা করে এটা নিশ্চয় এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন।
আপনি অনুগ্রহ করে নিবন্ধিত হয়ে নিন, আপনার সাথে আলোচনা জমতে পারে।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আকাশের তারাগুলি@ সত্য স্বীকার করার মত সৎ সাহসে অভাব আপনার আছে। গুগলে একটু সার্চ দিয়েই ফায়জুল হক ও নুরুল ইসলাম সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন। কোথাও না পেলে সামহয়্যারইনে সার্চ দিয়ে দেখবেন, এতে লিস্ট আরো অনেক লম্বা হবে। আর এত প্রমাণ-প্রমাণ যখন করছে তখন ব্লগার পুষ্পিতার পোস্টে কেন আপনারা গোআজম-নিজামীদের যুদ্ধাপরাধের পক্ষে তেমন কোন প্রমাণ তুলে দিতে পারেন নাই? নিজের দলের নেতা হলেই তাদের চরিত্র ফুলের মত পবিত্র হয়ে যায় না। আর আসিফ নজরুলকে কখনও ১/১১ বা মাইনাস-টু ফর্মুলা সমর্থন করতে দেখি নাই, উল্টো এর পেছনে রাজনীতিবিদদের হাত থাকার কথা বলেছেন। উল্টো বুঝলে যদি সুবিধা হয় তাইলে সেটাই করতে থাকেন!
mahbubul বলেছেনঃ
Mr.Asif Nazrul is a genius,he is out spoken person,so fascist awami people will not support his comment.Definitely the history will repeat.I thank Mr.Asif Nazrul for revealing this bitter truth.
Rahulmuna বলেছেনঃ
[অবোধগম্য ভাষা ও শব্দ প্রকাশ করার কোনো অর্থ নেই, সেজন্য প্রকাশ করা হলো না – ব্লগ টিম]
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@ বিবেকহীন
প্রথম কথা হল ফায়জুল হক ও নুরুল ইসলামের নামে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধের প্রমান রেফারেন্স সহ দিবেন। পুস্পিতা নামে ব্লগের রেফারেন্স না দিয়ে বিভিন্ন ডকুমেন্টারি প্রমান দেখাবেন। তারা কি কি অপরাধ করেছেন? যদিও আসিফ নজ্রুলের সাথে এই প্রসংগ এখানে প্রাসংগিক নয়।
আর গোলাম আজম নিজামির নামে আলাদা করে কোন রেফারেন্স দেয়ার দরকার নেই কারন তৎকালীন সংবাদ পত্র গুলো, সংগ্রাম ও পরবর্তীতে তাদের বিভিন্ন বক্তব্য থেকে এটা উঠে এসেছে আর, ওয়েট করেন আর ক’দিন উনাদের বিচার চলছে। আর গোলাম আজম নিজামি এরা কি জিনিস এটা নতুন করে সামনে আনা ধান্দা বাজি।
১/১১ তে আসিফ নজরুলের সমর্থন ছিলনা এটা আপনার আবিস্কার। উনি নগ্ন ভাবে ১/১১ মাইনাস টুঁ সমর্থক ছিলেন। রাজনীতির কিছু লোকজন ১/১১র মাইনাস টু ফরমুলা তৈরি করেছে এটা বলার কিছু নাই, সবাই জানে।
তো শেষে আসিফ নজরুল খালেদাকে রানী বানাতে চান সে বিষয়ে সরে আসলেন কেন? হাসিনা কে সুধাসদন ছাড়া করতে চান বেআইনি ভাবে সেখান থেকে সরে আসলেন কেন?
ওমর ফারুক চৌদুরী বলেছেনঃ
টি ভি টক শোথে খালি ফিল্ডেয়া নজরুল কত কথা বলে .বেটা বি এন পি তে ভর্তি হলেথ লেঠা সুকে যায় .ডক্টর এর সম্মান চাম্চাগিরিতে বিলীন হয়ে গেছে .
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আকাশের তারাগুলি@
রেফারেন্স তো রেফারেন্সই, এটার প্রদানকারী কে কিসের সমর্থক সেটার হিসাব করার কোন মানে নাই। আপনে নিজে যেখানে এত রেফারেন্স চান, সেখানে রেফারেন্স ছাড়াই আসিফ নজরুলকে ১/১১ সমর্থক বললেন। সে সময়ে তার অনেক টকশো আমি দেখছি, কোনটাতেই তাকে ১/১১ কে সমর্থন করতে দেখি নাই, মাইনাস-টু ফর্মুলার বিরুদ্ধে তাকে কথা বলতে শুনছি।
আর দন্ডিত যুদ্ধাপরাধী ফায়জুল হক ও নুরুল ইসলামের কাহিনীর কিছু অংশ নিচের লিঙ্ক গুলাতে পাবেন (ইচ্ছে থাকলে নিজেই বের করে নিতে পারতেন)।
রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধী ছিল খোদ আওয়ামী লীগেও!
শেখ মুজিব স্বাধীনতার স্থপতি হলে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করলেন কীভাবে?
আওয়ামী লীগেও ছিল যুদ্ধাপরাধী! সেই তালিকা তৈরি করছে জামায়াত
আইরিন সুলতানা বলেছেনঃ
@বিবেকহীন,
যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করার বিষয়টি নিয়ে একটি লিংক দিয়ে প্রশ্ন তুলে নিজের ইতিহাস পাঠের অসাড়তা প্রমাণ করলেন। অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে একটা পুরনো প্রপাগান্ডা পুনরায় চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালালেন।
কোন কোন যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করা হয়েছিল? গোলাম আযম, নিজামীর মত শীর্ষ রাজাকারদের? যে সকল অপরাধীদের হাজতবাস মাফ করা হয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে অপরাধ অভিযোগের মাত্রা কম ছিল এমন কিছু বিচারবিবেচনায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জামায়াতের তালিকা রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করছেন!!!! সেলুকাস! জামায়াত তো যুদ্ধাপরাধীদের দ্বারাই পরিচালিত!
জিয়াউর রহমান আপনাদের গোলাম আযম, জামায়াতকে পুনর্বাসিত করে গেছে, তাতে আজ গলা বাড়িয়েচড়িয়ে অনেক কিছু বলতে পারছেন আপনারা। এখন অবশ্য পরিস্থিতি সুবিধার নয়, জামাতের জন্য। তাই অনেক অনেক রেফারেন্স জমা করে, ওখানে রাজাকার আছে, সেখানে রাজাকার আছে বলতে হচ্ছে। তাতে সমস্যা নেই, বিচার তো শুরু হয়েছে, জামায়াতকে বলুন মামলা দিতে, তালিকায় থাকা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে। তবে জামায়াতের তালিকায় শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে গোলাম আযম, নিজামী, সাইদীদের নাম না থাকলে কিন্তু মূল উদ্দেশ্য বুঝতে অসুবিধা হবে না।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আইরিন সুলতানা@
মনে হচ্ছে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা খেয়াল না করেই অথবা স্বগোত্রীয় ব্লগারদের প্ররোচনায় এমন পাল্টা মন্তব্য দিয়েছেন। প্রথমত ব্লগার “আকাশের তারাগুলি”র মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বিষয় বহির্ভূতভাবে আমি একটা তুলনা দেয়ার চেষ্টা করেছিলাম, বিষয়টাকে নিয়ে আসার জন্য নয়। কিন্তু উনি বিষয়টাকে একাধিকবার চ্যালেঞ্জ করায় আমি কিছু রেফারেন্স টানি। আমার আগের মন্তব্যে ৩টা রেফারেন্স দেয়া আছে, অথচ আপনি শুধু শেষেরটাকেই বেছে নিয়েছেন। আগের দুটোও দেখার চেষ্টা করলে এমন মন্তব্য আপনি হয়তো করতেন না।
স্বীকার করি যে ইতিহাস পাঠে আমি মোটেও মনোযোগী নই, তাই অন্যের দারস্থঃ হই। এর কারন হিসেবে অনেক কিছুই বলা যায়, ইতিহাসের দ্বান্দিকতা, অধারাবাহিকতা (কিছু জ্ঞানপাপীও এর জন্য দায়ী মনে হয়) আর সেই সাথে আমার ক্ষুদ্র মেমোরীও অনেক দায়ী। এজন্য অনেক সময় নিকট অতীত দিয়ে দূর অতীতের অনিশ্চিত বিষয় গুলোকে বিচারের চেষ্টা করি, কারন সব কিছুরই একটা যৌক্তিক ধারাবাহিকতা থাকা উচিৎ বলে মনে করি।
অপরাধ করে আসা জামাতি নেতাদের পরিস্থিতি কোন কালেই ভালো দেখি নাই। তার উপর নিজেদের অপরাধ ঢাকার জন্য অন্যদের অপরাধ ঢাকার চেষ্টা করে নিজেদের আরো অপরাধী করে তুলেছে। পুলিশ যখন চোর ধরে তখন চোরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাদের সম্ভাব্য সহযোগীদের চিহ্নিত করার জন্য। আমাদের জানা আছে বলেই হয়তো জামাত তার রেফারেন্সে নিজেদের বাইরে রেখেছে, আর এটা তাদের রেফারেন্সেরও উদ্দেশ্য। তাই বলে এ বিষয়ে অন্যরা নিজেদের তুলসি পাতা দাবী করার মত অবস্থাতে নাই।
আরেকটা ব্যাপার, আপনি যদি রাজনৈতিক পক্ষপাত থেকে পাল্টা মন্তব্য করে থাকেন তাহলে কিছু বলার নাই, নাহলে পোস্টের বিষয়ে আপনার মন্তব্য আশা করছি।
আবু সামাহ্ বলেছেনঃ
BNP = বাংলাদেশ নষ্ট প্রজন্ম
পল্লব মুনতাকা বলেছেনঃ
১। আমার পক্ষে না বললে সে অভিশপ্ত!!!!!!!!
২। আসুন, মুখে কুলুপ এটে বসে থাকি। অথবা বলি ‘ধন্যি, রাজা ধন্যি!’
ফজলুল বলেছেনঃ
@আইরিন সুলতানা
আপনি বলিয়াছেন
কোন কোন যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করা হয়েছিল? গোলাম আযম, নিজামীর মত শীর্ষ রাজাকারদের? যে সকল অপরাধীদের হাজতবাস মাফ করা হয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে অপরাধ অভিযোগের মাত্রা কম ছিল এমন কিছু বিচারবিবেচনায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
১. আপনিই বলুন, কোন যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমতা করা হয়েছিল, তারা কতজন ছিল, তাদের কে বা কারা চিহ্নিত করিয়াছিল, কেনইবা তাদের ক্ষমা হইল। সেই ক্ষমার পর এখন তাহাদের বিচার করা সম্ভব কিনা। গোলাম আযম নিজামীরা যুদ্ধাপরাধী কীনা। যুদ্ধাপরাধী হইলে যুদ্ধাপরাধী নাম দিয়া বিচার করা হইতেছেনা কেন?
২। গোলাম আযম-নিজামীকে আপনারা শীর্ষ রাজাকার বলে আসছেন। তারা শীর্ষ রাজাকার সেইটা কে কিভাবে নির্ধারণ করিয়াছে। বঙ্গবন্ধুর সময় রাজাকার দালালদের যে তালিকা সরকারিভাবে তৈরী করা হইয়াছি দালাল আইনে সেই তালিয়কায় এদের নাম কী ছিল।
৩.আপনি বলেছেন যাহাদের হাজতবাস মাফ করা হইয়াছে তাদের অপরাধ অভিযোগের মাত্রা কম ছিল। তাহলে বেশী অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তাদেরকে তাহলে কী ইচ্ছাকৃতভাবে দূরে রাখা হইয়াছিল। যদি তাই হয় তাহলে তা কেন করা হইয়াছিল।
আশাকরি প্রশ্নের উত্তর পাইব।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@ বিবেকহীন
যাই হোক আলোচনা তাহলে মোড় ঘুরিয়ে নেয়া হয়েছে। আবার ও শেষ থেকেই শুরু করি।
দেখুনতো জামাত স্বীকার করে নিয়েছে তাদের দলে যুদ্ধাপরাধি আছে।
তেমনি প্রথম লিংকেও জামাত স্বীকার করেছে।
এবার আসি দ্বিতীয় লিংকের কথায় শেখ মুজিব ক্ষমা করেছেন, কারা কারা এর ক্ষমার আওতায় আসবেন না টাও বলে দেয়া হয়েছে। তো এবার আমি বলতে পারি শেখ মুজিব যাদের ক্ষমা করেছেন, তা তিনি করে ঠিক করেন নি । আর এই ঠিক কাজ টি না করার কারনেই বিবেক হীন কিংবা ফজলুল এর সৃষ্টি। আজ দেশকে পস্তাতে হতনা।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আকাশের তারাগুলি@
যাক পোস্টের বিষয়ে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে এখন অফটপিকে চলে আসছেন। (অফটপিকের জন্য দুঃখিত)
তো এবার আমি বলতে পারি শেখ মুজিব যাদের ক্ষমা করেছেন, তা তিনি করে ঠিক করেন নি । আর এই ঠিক কাজ টি না করার কারনেই বিবেক হীন কিংবা ফজলুল এর সৃষ্টি।
যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে এতটা নির্বোধ বক্তব্য খুব বেশি শোনা হয় নাই। যুদ্ধাপরাধের মত ভীষন রকমের একটা অপরাধের বিচারের ব্যর্থতাও ভীষন রকমের অপরাধ হওয়ার কথা। আর সেটা যদি স্বয়ং শেখ মুজিবের দায় হয়ে থাকে তাহলে সে অপরাধটা আরো কয়েকগুন বেড়ে যাওয়ার কথা, কারন স্বয়ং শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার স্থপতি বা জাতির পিতা দাবি করা হয়। এই ব্যর্থতা যদি সত্যি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে দুটির ফলাফলের একটি আমাদের মেনে নেয়া উচিৎ। হয় স্বয়ং শেখ মুজিব নিজেই স্বাধীনতার ব্যপারে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না, তাই যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমার চোখে দেখেছেন, নয়তো যুদ্ধাপরাধের মত একটি বড় অপরাধের বিচারের ব্যর্থতার (যেটার বোঝা ৩ যুগ ধরে বইতে হচ্ছে) জন্য উনার মরোনত্তর বিচার হওয়া উচিৎ।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@ বিবেকহীন
হয় আম্নে ঠিক কইছেন, শেখ মুজিব মুল অপরাধী, শেখ স্বাধীনতা চায় নাই। গোলাম আজম আর নিজামি স্বাধীনতার বীর যোদ্ধা। দেশ স্বাধীন করার অপরাধে উনাদের বিচার চলছে।
আর বিষয়বস্তু কে কখন কোথায় ছেড়ে এসেছে এইটা পোস্টের শুরু থেকে শেষে তিন বার পড়ে আসেন।
আইরিন সুলতানা বলেছেনঃ
@ফজলুল,
আপনার শিশুতোষ প্রশ্নগুলোকে আমি গুরুত্বের সাথেই নিলাম। বেশ হুড়মুড় করে যুদ্ধাপরাধীদের গা থেকে রক্তের দাগ মুছতে ন্যাকড়া নিয়ে হাজির হয়ে গেলেন! তবে এই পোস্টে এই উত্তর দিতে গেলে, মূল পোস্ট থেকে আলোচনার ফোকাস সরে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই এই পোস্টে [যুদ্ধাপরাধ, যুদ্ধাপরাধীঃ জেনে নিন, চিনে নিন] আপনার উপরের মন্তব্য কপি-পেস্ট করে জবাব দিয়েছি।
আইরিন সুলতানা বলেছেনঃ
বিবেকহীন,
বি স্মার্ট! আমি যে মন্তব্য করেছি, তাতে আপনার অপরাপর মন্তব্যের ধারাবাহিকতা দেখার প্রয়োজন পড়ে না। এমনকি আপনি ৩টা কেন, ১০০টা রেফারেন্স দিলেও সেটা দেখারও প্রয়োজন পড়ে না । দু’টো বিশেষ রেফারেন্স এর প্রচার যে আপনি করছেন, সেটা নিয়েই জানান দিয়ে গেলাম। এমনটি রেফারেন্সগুলো পড়ারও দরকার নেই! শিরোনামই পোস্টের যোগ্যতা বিচার করে দেয়।
ফজলুল বলেছেনঃ
@আইরিন সুলতানা
আমার প্রশ্ন শিশুতোষ মনে হয়েছে আপনার কাছে। লাগতেই পারে। কারণ আপনি কেমন বোদ্ধা সেটা এখন বুঝতে পারছি। আপনি যে লিংক দিয়েছেন তাতে হালকা চোখ বুলিয়ে এসেছি।
তাতে যেটা দেখলাম আমার প্রশ্নের জবাব সামান্য্ই আছে। আর জবাবগুলোর যে তথ্যসুত্র উল্লেখ করেছেন সেগুলো আপনার মতো কট্টর জামাত বিদ্বেষীদের রচিত। রাজাকারদের মনগড়া যে তালিকা পেশ করলেন তার কোন ভিত্তি নেই। সরকারি উদ্যোগে তৈরী কোন তালিকায় জামায়াতের এসব নেতাদের কারো নাম নেই। আপনি যেসব সংখ্যা উল্লেখ করেছেন আটক, গ্রেফতার সাজাপ্রাপ্ত মুক্তিপ্রাপ্ত কারো তালিকায় এদের নাম ছিলনা। আপনার কাছে প্রমাণ থাকলে দেখাতে পারেন। শনিবারের চিঠি নামে এক ব্লগারও এক ধরনের একটি তালিকার কথা আমার একটি পোষ্ট দিয়েছিল। যেখানে এর খানিকটা জবাব দিয়েছি। Your text to link…আপনার লেখায় স্ব বিরোধী কথাও আছে।
বিবেকহীন বলেছেনঃ
আইরিন সুলতানা@
স্মার্ট হওয়ার প্রয়োজনবোধ কখনই করি নাই। আমাদের সুপরিচিত স্মার্ট পিপলরা তাদের স্মার্টনেস সাধারনত কখন, কোথায় ও কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে থাকেন সেটা দেখার অভিজ্ঞতা আমাদের মত সাধারনদের কম-বেশি আছে। মন্তব্যের ধারাবাহিকতা দেখার প্রয়োজনবোধ করেন নাই, কারন আপনার মাইন্ড আগে থেকেই সেটআপ করা আছে, তাই শুধু একটা অংশ বিশেষের উপরই আপনাদের চোখ ঘুরে থাকে। ধারাবাহিকতা খেয়াল করলেই বুঝতে পারতেন যে প্রচারের কোন ইচ্ছাই আমার ছিলো না, যারা জানতে চায় তারা যাতে নিজেরাই জেনে নিতে পারে সেই চেষ্টাই প্রথমে করছিলাম। রেফারেন্স দেখার প্রয়োজনবোধ আপনে করেন না (যদিও আপনে ইতিহাসের একজন মনোযোগী পাঠক), সেটার কারনতো এই মাত্রই বললাম, আগে থেকেই মাইন্ড সেটআপ করা আছে আপনাদের, তাই তুলনা করার মত আনস্মার্ট কাজ আপনারা করতে চান না। আর আমি লিঙ্ক উল্লেখ করেছি যুদ্ধাপরাধের ক্ষমার বিষয়ে না, বরং কারা যুদ্ধাপরাধী ছিলেন সেই বিষয়ে। আর লিঙ্কের শিরোনাম গুলো পরিবর্তন করার মত স্মার্টনেস দেখানোটা ঠিক মনে করি নাই। আপনি চাইলেই এসব লিঙ্ক থেকে আমি যেটা বলতে চাইছিলাম সেটা বের করে নিতে পারতেন। কিন্তু আপনি যথেষ্ট স্মার্টনেসের সাথে বিষয়টা এড়িয়ে অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। শিরোনাম দিয়েই যেভাবে এই পোস্টের যোগ্যতা বিচার করে ফেলছেন, সেটার কারন পুনরায় উল্লেখ করার প্রয়োজনবোধ করছি না।
আরেকটা বিষয়, স্বাধীনতার আগে ও পরে এদেশের মানুষের ৯৯% ভাগই আওয়ামীলীগকে সমর্থন দিয়েছিলো, যেটা কিনা আজকে ৫০% ভাগেরও কম। এখানেই আমরা আশাবাদী হতে পারি যে আমাদের দেশের অনেক মানুষ হয়তো বিচক্ষন নাও হতে পারে, আমু-বামুর মিডিয়া দ্বারাও প্ররোচিত হয়ে থাকতে পারে, কিন্তু আগে থেকেই মাইন্ড সেটআপ করে বসে থাকে না।
তিতাস কন্ঠ বলেছেনঃ
আমার মনে হয় না পাওয়ার বেদন থেকে ্নাব আসিফের এই সব মন্তব্য। গত কিছু দিন যাবৎই দেখছি, টক শো গুলিতে কথা বলার সময় খেই হাড়িয়ে ফেলছেন। আওয়ামী লীগ এর বিরুধীতার নামে যে সব যুক্তি গুলো দেখাচ্ছেন তা বিএনপির অনেক কট্টর পন্থি দেখাতেও লজ্জা পায়। ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির একজন অগ্র সৈনিক জনাব নজরুল একটি টিভি চ্যানেলে জামাতের রাজনীতি করার সমর্থনে যে সওয়াল করেছেন আমি অবাক হয়ে গেলাম, ভাবলাম এ কি সেই আসিফ নজরুল।
হক কথা বলেছেনঃ
খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়ার ২ টা প্রধান কারণ।
১। শেখ হাসিনা কে গণভবন থেকে বের করা। গতবারের ক্ষমতা ছাড়ার পরও উনি গণভবনে থাকতে চেয়েছিলেন..। আশা করি সবারই মনে আছে।
২। সরকার থেকে বরাদ্ধকৃত ধানমন্ডির বাড়ি থেকে শেখ রেহানাকে বের করা এবং পরবর্তিতে সেই বাড়িতে ধানমন্ডি থানা স্থাপন করা।
ব্লগাররাও রাজনীতিমুক্ত নন। আশা করি ব্লগাররা কোন দলের মতাদর্শী হলেও সত্যি বলতে দ্বিধা করবেন না। ব্লগাররা সবাই শিক্ষিত তাহলে কেন এই নোংরা রাজনীতিবিদদের নোংরা কাজকে সমর্থন করছেন??!! কেন সত্যি কথা বলতে পারছেন না??
খালেদা জিয়ার বাড়ি নিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতি হয়েছে যেটা শুরু করেছিলেন খালেদা জিয়া নিজেই – শেখ রেহানার বাড়ি ফেরত নিয়ে সেখানে থানা স্থাপন করে। শেখ হাসিনা কে গণভবন থেকে বের করা ঠিক ছিল কিন্তু হাসিনা এতেই বেশি ক্ষুদ্ধ ছিলেন এবং তখনই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন খালেদাকে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে বিতাড়িত করবেন।
** আওয়ামীলীগের রাজনীতিবিদদের মতই আওয়ামীব্লগাররাও দেখছি এই সরকারের সমালোচনা করলেই তাদেরকে রাজাকার বানিয়ে দিচ্ছেন। এই ধরণএর মানসিকতার পরিবর্তন দরকার। পুতুলের দাদা শ্বশুর খঃ নুরু ফরিদপুর শান্তি বাহিনীর প্রধান ছিলেন। আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল সাহেবের বড় ভাই ছিলেন রাজাকার। তাই বলছি আওয়ামীলীগ করলেই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হয়ে যায় না আর আওয়ামী সরকারের বিরোধিতা করলেই জামাতী বা রাজাকার হয়ে যায় না।
যাই হোক আমরা এইবার আশা করেছিলাম আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় গিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করবে এবং দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র চালু করবে। কিন্তু সাধারণ জনগণ হিসাবে আমরা হতাশ। অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে এই সরকার বেশি আক্রমণাত্মক এবং প্রতিহিংসাপরায়ণ। দেশকে সামনের দিকে না নিয়ে পিছনে ঠেলে দিচ্ছে।
ব্লগারদের কাছ থেকে গঠনমূলক মন্তব্য এবং সমালোচনা আশা করছি। মিথ্যা যুক্তি অথবা লেজুড়বৃত্তি বন্ধ করুন।