শুরুটা হয়েছিল আরও আগেই! নাটকের এই পর্বের যাত্রা শুরু অবশ্য সাগর-রুনির বেডরুম থেকে। চমত্কার লাল রক্ত দিয়ে শুরু হয়েছিল নাটকের প্রথম উপাখ্যান! নাটক যখন দর্শক প্রিয়তার শীর্ষে, দর্শকের চাহিদা যখন ভিলেনদের খুজে বের করা, তখন ডাইরেক্টর বললেন ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই হাজির করব তাকে..! দর্শক হাত তালি দিয়ে উঠলেন। এই না হলে ডাইরেক্টর.! এরপর যেতে থাকলো সময়, ৪৮..৫৮..৬৮..৮৮..৯৮..১০৮ অনন্তের দিকে। ভিলেনকে হাজির করা হল না আর! দর্শক যখন একি নাটক দেখতে দেখতে বিরক্ত তখন হটাৎ করেই মঞ্চে এল নতুন উপাখ্যান! এবার আর বেডরুমে নয়, প্রকাশ্যে, দিবালোকে, রাস্তায়! মধ্যযুগীয় বর্বরতা ছিদ্রাণ্বেষী উপর হামলে পড়ল একদল রক্ষাকারী। (খুব সম্ভবত তাদের ছিদ্রের পরিমাণ এত বেশি হয়েছে যে প্রকাশ হলে…খাবে..) এবারের নাটক যখন তুঙ্গে আবার ঘটনা মোর নিল অন্য দিকে। এবার অফিস এ ! রাতের অন্ধকারে আবার লাল রক্তাক্ত তাজা রক্ত..! এত রক্ত দেখেও যদি দর্শকের মন না ভরে তবে ডাইরেক্টর এর আর কী করা..? নতুন করে দর্শকের মন ভরতে আদালত প্রাঙ্গণে আবার মংচয়ত হল নাটকের পরের অংশ। এখনো শেষ হইনি নাটক, চলছে, দর্শকদের নীরবে দেখে যেতে বলা হচ্ছে..। অভিনয়কারীদের থেকে দূরে থাকতে নির্দেশনা দিয়েছেন সহকারী ডাইরেক্টর..!!!