71 সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শত্রুদের 40 বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম আর প্রতিশোধের স্পৃহা নিয়ে তিল তিল করে গড়ে তোলা একটি প্রতিক্রিয়াশীল সংগঠনের নাম শিবির।
এদের বর্তমান যে রকম ট্রেনিং ও অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা আছে তাকে মোকাবিলা করার জন্য প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলন দিয়ে দমন করা ততটা সহজ হবে না ।
এভাবে এদের নিচ্ছিন্ন করতে হলে আরো অনেক রাজীবকে শহীদ হতে হবে।
কিন্তু আমরা জেনে শুনে কেন এই অপ্রয়োজনীয় আত্মাহুতির দিকে ধাবিত হব?
যেহেতু বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আছে তাহলে এত টালবাহানা কেন?
সরকার ও দেশের বেশির ভাগ মানুষ প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে তাহলে এই দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ জয় করার জন্য কেন আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে কাজে লাগানো হচ্ছেনা?
আমাদের এই মুহূর্তের দাবি , সেনাবাহিনী, ব্যার, পুলিস ও বিজিবির সমন্বয়ে জামাত শিবির নির্মূলে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হোক।
যাতে রাজীব এর মাযের মত আর কোনও মাযের বুক খালি না হয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী , এদেশের তরুণ প্রজন্ম , ছাত্র, শ্রমিক ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠী আপনার সাথে আছে।
আর কোনও ভাবনা নয়, শুরু করুন "অপারেশন অ্যান্টি কোলাবোরেটর"
শাহবাগ এর সহযোদ্ধা বন্ধুদের বলব ,শুরু করুন "অপারেশন অ্যান্টি কোলাবোরেটর"