১। সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় একটি যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবে অন্তত আটজনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে অর্ধ-শতাধিক যাত্রী।
২। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আগেভাগে পূজার ছুটি দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।
৩। চট্রগ্রামের সীতাকুণ্ডের বারবকুণ্ড এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনায় ছয়জন নিহত ও দুই জন আহত হয়েছেন।
৪। দেশের দুই পুঁজিবাজারেই কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। আগের দিনের চেয়ে কমেছে লেনদেনও।
৫। প্রস্তাবিত সম্প্রচার নীতিমালা একটি কালো দলিল: ড. আকবর আলি
৬। বাংলাদেশের ৭৪ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ভারতের স্টক এক্সচেঞ্জে লাখ লাখ ডলারের বিনিয়োগ রয়েছে। এই চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা দীর্ঘদিন ধরে ভারতে অবস্থান করছে।
৭। বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদন্ড বস্ত্রখাত এবং প্রবাসীদের রেমিটেন্স। এখন বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরে এই দুইটি খাতের উপর ভিত্তি করে। প্রতি বছরের বাজেটের আয়ের উৎস থাকে বৈদেশিক রেমিটেন্স। আর এই রেমিটেন্স আসে প্রবাসীদের ঘাম জাড়ানো পরিশ্রমের টাকায়। প্রবাসীরাও চায় দেশ এগিয়ে যাক তাদের অবদানে। কিন্তু বিধি বাম! এই প্রবাসীরা পড়েছে বেকায়দায়। তারা আছে নানান সমস্যায় জর্জরিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ও মধ্যপ্রাচ্যে লাখ লাখ বাংলাদেশি শ্রমিক কাজ করছে। সাম্প্রতিককালে মধ্যপ্রচ্যের কিছু দেশে সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছে। তাতেই ঐসমস্ত দেশে কর্মরত শ্রমিকদের নিয়ে বাংলাদেশ সরকার কিছুটা হলেও বেকায়দায় পড়েছে। নিঃস্ব হয়ে পড়েছে হাজারা হাজার পরিবার।
৮। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের ঘটনায় কোতোয়ালি ও শাহবাগ থানায় দুটি মামলা হয়েছে। মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ সাংবাদিকসহ আসামি করা হয়েছে ৫৯ জনকে।
৯। সরকার জনগণের তথ্যাধিকার নিশ্চিত করতে তথ্য কমিশন ও এ আইন প্রণয়ন করলেও তা বাস্তবায়নের জন্য কোনো কার্যকর উদ্যোগ নিচ্ছে না। এর ফলে জনগণ তার তথ্য জানার মতো মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
১০। অধিকাংশ মন্ত্রণালয় এখন পর্যন্ত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের কর্মপরিকল্পনা ও ক্রয় পরিকল্পনা শেষ করতে পারেনি। পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বুধবার চলতি অর্থ বছরের এডিপি পর্যালোচনা সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১১। ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে চোরচক্র কর্তৃক আমদানিকৃত পণ্য চুরি ও ট্রাক ভাঙচুরের প্রতিবাদে বেনাপোল-পেট্রপোল দিয়ে সকাল থেকে দু'দেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ।
উপরের খবরগুলো দেশের প্রধান অনলাইন পত্রিকাগুলোতে দেওয়া আছে। এত কিছুর মাঝেও রাজনৈতিক দলগুলো ব্যস্ত আগামী নির্বাচন কার অধীনে হবে। দলীয় সরকারের অধীনে নাকি দলীয় সরকারের অধীনে। এদের মাথাব্যাথা কী নিয়ে???