শিক্ষার মনোন্নয়ন এ সরকার বিভিন্ন কর্মসূচী বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করছে শিক্ষাকে সর্বস্তরের এবং শিক্ষার আলো সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে একজন শিক্ষকের গুরুত্ব অপরীসীম। কিন্তু শিক্ষা অর্জন করতে গিয়ে যখন একজন ছাত্রীকে সরকারি একজন শিক্ষকের নিকট লাঞ্চিত হতে হয় তখন এ শিক্ষা অর্জন কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়? যদিও এ কুলাঙ্গার শিক্ষকরা লাঞ্ছনা করেই থেমে যেত। কিন্তু না তারা এতে থেমে নেই। যৌন তার মত কাজেও তা বাধ্য করছে ছাত্রীদের। ঠিক তেমনি চাঁদপুর জেলার স্বনামধন্য হাজীগঞ্জ মডেল কলেজের ইংরেজী প্রভাষক আবু ছায়েদ মজুমদার মামুন (01720583883)
তিনি অত্র প্রতিষ্ঠানের-ই একশ ছাত্র ছিলেন। এ কুলাঙ্গার কুচরিত্রের শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে ছাত্রীদের লাঞ্চিত করে। দুর্বল ছাত্রীদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বাসায় পড়াতে যায় এবং বাসায় পড়ানোর নামে বিভিন্ন কৌশলে ছাত্রীদের নীরবে ধর্ষন তথা যৌন হয়রানি এবং যৌন কাজেও লিপ্ত করে। তাকে কুলাঙ্গার এ শিক্ষকের কু-কর্মের কথা যেমনি ছাত্র-ছাত্রীদের জানা তেমনি কলেজ পরিচালনা কমিটি। অধ্যক্ষ সকলের যেহেতু ছাত্রী (মেয়ে) সেহেতু তারো তাদের ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে নিরবে এ যন্ত্রনা সহ্য করে যায়। কিন্তু কেউ কেউ এ যন্ত্রনা কাউকে বলতে সহ্য করতে বেচে নেয় আত্মহত্যা।
তাই প্রশ্ন রইল সকলের প্রতি তথা। প্রশাসন, জনগন রাজনীতিবীদ এ ভাবে ই- কী পারে পেয়ে যাবে আমাদের সমাজের এ সকল কুলাঙ্গার শিক্ষকরা?? আর কত ছাত্রীকে( হেতে পারে আপনার বোন/সন্তান) সহ্য করতে হবে এ নীরব যৌন হয়রানি?