নারায়ণগন্জ সিটি কপোরেশন নির্বাচনে শামিম ওসমানের বন্ধুর যে অভাব নেই তা আমরা ইতি মধ্যে দেখেছি । কেন্দ্রীয় নেতা-ফেতা , ছাত্রলীগ-যুব লীগের নেতা কর্মী বাহিনী সবাই একে একে নায়ায়নগন্জে উপস্থিত হয়ে জনগনকে শামিম ওসমানের হাতকে মুজবুদ থেকে কক্রিটে পরিনত করতে বলেছে । শেখ হাসিনাও বাদ যায়নি । আরো আছে, দেশের কিছু ভূমি দস্যূ , শিল্প পতি তারাও গোপনে আড়ালে আবডালে শামিম ওসমানের হাতকে মজবুদ করার কাজে লেগে গেছে । আর তাই যে যেভাবে পারছে চিকিৎসক সেলিনা হায়াত আইভীর নামে কুৎসা রটিয়ে যাচ্ছে । এদেরই একজনের মালিকাধীন তিনটি পত্রিকা যেটি কিনা হলুদ,লাল,নীল বেগুনি সাংবাদিকে পরিপূর্ণ সেটি প্রতিদিন আইভি রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে ।
কিছু দিন পূবে সেটা প্রথম আলোর সর্ম্পাদককে ২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলার সঙ্গে জড়িয়ে নানান সংবাদ প্রচার করে । শুধু তাই নায় বিভিন্ন জায়গায় মানব বন্ধন পযর্ন্ত করে শেখ হাসিনার কাছে প্রমান করতে চেয়ে ছিল যে প্রথম আলোর সর্ম্পাদক দোষী । তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় পালিয়ে থাকা পত্রিকাটির মালিক যে কিনা নিজের খুনি পুত্রকে বাচাবার জন্য লুৎফর রহমান বাবরকে কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছিল । সেই এখন আওয়ামীলিগের কিছু পথভষ্ট নেতার মদদে পায়ের নিচের মাটি আরো শক্ত করার জন্য আইভি রহমানে বিরুদ্ধে পত্রিকাগুলোর মাধ্যমে সংবাদ প্রচার করে নিত্য নতুন কুৎসা রটাচ্ছে । যা কিনা মূলত শামিম ওসমানের উপকার করার চেয়ে ক্ষতিই করছে বেশি। কেননা চোর বাটপারের মুখে সুনাম শোনার চেনে ভালমানুষের মুখে বদনাম শোনাটাও ভাল।
নির্বাচন বিধিমালা পত্রিকাটি প্রতিনিয়ত ভেঙ্গে চলেছে । শামিম ওসমানকে নম্র ভদ্র উল্লেখ করে সংবাদ প্রচার করাতে সাধারণ ভোটারের মন আরো বেশি তেতিয়ে উঠছে। একে তো শামিম ওসমানের পক্ষে আওয়ামীলিগের নেতাদের উপস্থিতি সাধারণ ভোটারা ভাল ভাবে নিচ্ছেন না। অন্য দিকে এসব সস্তা ও মিথ্যা সংবাদ প্রচারে ভোটাররা বিরক্ত হয়ে শেষে না আইভিকেই বেছে নেন ।