জ.ই.মামুন আমার সহকর্মী ছিলেন ভোরের কাগজে। অত্যন্ত মার্জিত এবং ভদ্র। মিল্টন ছিল জনকণ্ঠের বরিশাল প্রতিনিধি। জনকণ্ঠে প্রায় ১ যুগ জড়িত ছিলাম। ওকে চিনতাম। মানস ঘোষ আমার সম্পাদিত জনকণ্ঠের আনন্দকণ্ঠে দীর্ঘদিন লিখেছে। অসম্ভব বিনয়ী। ওর হাসিটা চমৎকার । আমার খুব ভাল লাগে। আর ভোরের কাগজের শামীমকেও আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। আজ হঠাৎ এমন কী হলো যে, কাকের মাংস কাক ভক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলো!
আমি কারও পক্ষে কিছু বলছি না। এটুকু বলবো, আমাদের কমিউনিটিতে যেন কোন ধরনের ভাঙ্গন না আসে। এমনিতেই আমারা মতাদর্শগত ( ! ) কারণে বিভক্ত। আবার গোদের ওপর বিষফোঁড়া জন্ম নিলে ব্যথা সবাই পাবেন।
সাংবাদিক সংগঠন থেকে ৯ সাংবাদিককে বহিস্কার করলেই কি সমস্যার সমাধান ? যে কারণে আমাদের রাজপথে নামা, তার কী হবে? একটা কখা বলি, আমরা যারা সাংবাদিক তারা কিন্তু শ্রমিক। মালিক কখনো চূড়ান্ত সময়ে আমাদের পাশে থাকবে না। কখনো থাকেনি। সুতরাং, সমস্ত সাংবাদিক এক সুরে গান গাইবেন এ আশা অন্যায়? দোহাই, দোহাই, দোহাই– এক থাকুন।