হলমার্ক কেলেংকারিতে দেশ যখন উত্তাল আর আমাদের অর্থমন্ত্রী তখন বললেন চার হাজার কোটি টাকা খুব বেশী নয়। আসলে উনি কি বলতে চেয়েছিলেন আমার বোধগম্য নয়। কত টাকা হলে উনি এটাকে দূর্নীতি বলবেন জানিনা। একটা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে চার হাজার কোটি টাকা অনেক বড় বিষয় যা আমাদের মাননীয় অর্থমন্ত্রীর কাছে কিছুই না। ভাবতে খারাপ লাগে এমন এক পাগল লোক বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী! এই পাগল লোকটা কথা বললেই শেয়ার বাজারের বারোটা বেজে যায় এর প্রমাণ দেশবাসী অনেকবার দেখেছে। আজ জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি নিজেকে সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি বলে মন্তব্য করেছেন। আমার মতে তিনি একথা বলে পার পেতে পারেন না। দেশের অর্থনীতির প্রাণ কেন্দ্র পুঁজিবাজার আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। আর এর মুলে অর্থমন্ত্রীর ‘টোটালী রাবিশ’ কথাবার্তা। উনি চুপ থাকতে পারেন না কেন? উনার সমস্যাটা কোথায়? যদি চুপ থাকতে নাই পারেন তবে বিদায় নেন। জাতি হিসাবে আমরা আর আপনার মত অ, রাবিশ মন্ত্রী চাইনা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ হয় এ পাগলটাকে পাগলা গারদে পাঠিয়ে দিন নতুবা উনার মুখে টেপ লাগিয়ে মুখটা বন্ধ করে দিন।
অর্থমন্ত্রীর মুখে টেপ লাগিয়ে দিন
ক্যাটেগরিঃ অর্থনীতি-বাণিজ্য
মোঃ গালিব মেহেদী খান বলেছেনঃ
“তদন্ত হচ্ছে। তদন্ত যেন চলতে পারে, সেজন্য পর্ষদ থাকা দরকার।” এ কথার জন্যও আবার ক্ষমা চাইবেন। তিনি সাধারন কেউ তিনি নন যে ক্ষমা চাইলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বা অর্থঅমন্ত্রীর প্রতিটি ভূল সূদুরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। না শুধরে শুধু ক্ষমা চাইলে তার প্রায়শ্চিত্ত হয়না।
তারিক বলেছেনঃ
ওনারা কম কথা বলুক এবং ভেবেচিন্তে বলুক যা জাতী এবং ওনাদের জন্য মঙ্গল।
ইকবাল বলেছেনঃ
টেপ লাগানোও কঠিন হবে—মুখটা তো সর্বদাই খোলা থাকে। ঘুমালে চেষ্টা করা যেতে পারে।
তারিক বলেছেনঃ
একদম ঠিক কথা । ধন্যবাদ আপনাকে।
joyeeta বলেছেনঃ
তারিক ভাই,
আপনার মনে আছে কিনা জানিনা প্রথম-আলো তে যখন আলপিন দিত সেখানে একবার একটা ক্যাপসন ছিল সাকা চৌধুরীর জিভ বের হয়ে আছে আর জল্লাদ তার সামনে দাড়িয়ে আছে তখন খালেদা জিয়া জল্লাদ কে বলছে কী হয়েছে তখন জল্লাদ বলসে কিছু না ম্যাডাম শুধু ওনার জিভ টা বড় হয়ে গেছে তাই উল্টাপাল্টা কথা বলে জিভ টা একটু কেটে দিতে হবে.মনে হচ্ছে সেদিন বেশি দূরে নয় যেদিন আমাদের সরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর জন্য এমন একটা ক্যাপসন তৈরি হবে.
তারিক বলেছেনঃ
জয়িতা,
এমন অবস্থা আর দেখতে চাইনা। আমি চাই তারা কথা কম বলুক। বাকি দিনগুলি জনগণের জন্য কাজ করে সুস্থ ভাবে হাত, পা, জিভ ইত্যাদি সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিক।
ধন্যবাদ আপনাকে।
রতন কুমার প্রসাদ বলেছেনঃ
লেখকে ধন্যবাদ, রাবিশটা যে কবে যাবে!ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য অর্থ মন্ত্রী,ধিক্ ধিক্ ।
তারিক বলেছেনঃ
ধন্যবাদ রতন,
একটা কাজ করলে কেমন হয়, অর্থমন্ত্রীকে জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষণ করে রাখলে মন্দ হয়না । ভবিষ্যত প্রজন্ম দেখবে আমাদের গুণধর অর্থমন্ত্রীকে আর ভাববে আমাদের বাপ-দাদারা নিশ্চয় ঠিক কাজটিই করেছে।