চীনের বিরোধীতা থেকে বাঁচার জন্যই রাশিয়ার সাথে চুক্তি সমূহ। কারন আমেরিকার বিপরীতে রাশিয়া এবং চীন একযোগে বাংলাদেশের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে আওয়ামী সরকার বেকায়দায় পড়ে যাবে।মনে হচ্ছে পরের সেতু পাড় হওয়ার জন্যই আন্তর্জাতিক শক্তি গুলির সাথে চুক্তির মাধ্যমে সখ্যতা তৈরী করা হচ্ছে।রাজনীতিতে আন্তর্জাতিক সমর্থন পক্ষে রাখা ক্ষমতা নিঃষ্কন্টক রাখার একটি সুষ্পষ্ট কৌশল।যার প্রতিটি ক্ষেত্রে বিএনপি ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছিলো । যদিও আন্তর্জাতিক নয়া মেরুকরণের দরুন চীন বিএনপির মাধ্যমে বাংলাদেশকে শ্রীলংকার মত সহযোগিতা দিতে চেয়েছিল।কিন্তু বিএনপি পূর্বমুখী পররাষ্ট্রনীতির বুলিতে মুখ দিয়ে ফেনা বের করতে করতে পাঁচটি বছর পার করলো। যেহেতু আন্তর্জাতিক পরিপ্রেক্ষিতে ভারত এখন আমেরিকার সহপাঠি আবার ব্যাবসায়ীক ও অস্ত্র কেনা বেচায় রাশিয়া ভারতের বহু পুরোনো মিত্র সেহেতু এই তিন অক্ষশক্তিকে হাতে রাখলে নিশ্চিন্তে ঘুমানো যায়। চীনকে এড়িয়ে এই তিন রাষ্ট্রের সাথে আওয়ামী সরকারের যাবতীয় চুক্তিগুলো তাই ইঙ্গিত করে।বিএনপি এখন আন্তর্জাতিক বন্ধুহীন।পাশ্চাত্য যতই সহানুভূতি দেখাক রাষ্ট্র স্বার্থ ব্যতীত তারা এক পাঁ আগে বাড়ে না বিএপিকে এটা বুঝা উচিৎ।আর চীনকে কেন্দ্র করে আমেরিকার ভারতকেন্দ্রিক তৎপরতা তো আছেই।(সংক্ষিপ্ত)