২০০৭ সালের ওয়েষ্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথৃ হেইডেন সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস দ্বীপের মাঠে বিশ্বকাপের দ্রুত গতির সেঞ্চরি করেছিলেন বলে তাকে সেন্ট কিটস ও নেভিস দ্বিপ সরকার সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়। আবার একই বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ছয়টি ছয় মারার জন্য দক্ষিন আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবসকে সেন্ট কিটস ও নেভিস দ্বিপ সরকার সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়। বিবিসি রসিকতা করে খবর ছেপে ছিল: আগামী বিশ্বকাপের নতুন দল হবে কি সেন্ট কিটস ও নেভিস!!খেলা ধুলায় সম্মানসূচক অবদানের স্বীকৃতির জন্য নাগরিকত্ব দেয়ার প্রচলন আছে অনেক আগে থেকেই। ১৯৭৯ সালে কিংবদন্তি বক্সার মোহাম্মদ আলী যখন বাংলাদেশে আসেন তাকে তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে হাজারো মানুষের সামনে বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়া হয়।
৬ সেপ্টেম্বর মেসি বাংলাদেশে আসছেন। তিনি যতটা আর্জেন্টিনার তার থেকে বেশি বার্সেলোনার। কোন দেশের সমর্থক না হয়ে একজন নিরপেক্ষ বাংলাদেশি হিসেবে দাবি করতে পারি এই বিশ্বমানের ফুটবলারকে বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়া যেতে পারে।
যেটা ভারত করেনি সেটা বাংলাদেশ করতে পারে।
এমন খেলোয়াড় যুগে যুগে জন্মায় না। আবার জন্মালে তারা আমাদের বাংলাদেশে আসে না।উরুগুয়ের দিয়েগো ফোরলানের মত কলকাতা থেকে চলে যায়।আমাদের আলফাজ-জাহিদ-এনামুল-জয় রা হয়তো কখনো হয়তো এরূপ সম্মাননা কারও কাছ থেকে পাবে না। তারপরে আমাদের দিতে দোষ কি?
অনেক ব্রাজিলিয়ান ও রিয়াল মাদ্রিদের সর্মথক রাগ করতে পারেন?আরে ভাই, শুধু চিন্তা করেন বাংলাদেশের একজন আর্ন্তজাতিক মানের ফুটবলার আছে।।
(বাফুফে ও কাজী সালাউদ্দিনের পরিচিত কেউ থাকলে তাদের ব্যাপারটা বলতে পারেন।)