দুঃখ পেলে লোকে নিজের মরণকে নিয়েও রঙ্গ করে। মরণকে নিয়ে রঙ্গ করার মানেই হলো জীবনকে নিয়ে রঙ্গ করা। জীবনকে এই প্যাঁচে ফেলতে পারলে তা হয়ে ওঠে রঙ্গময়। এ রঙ্গ-জীবনের তামাশা দেখতে দেখতে ভাঙ্গা মেলায় ব্লগার জাহেদ ক্ষ্যাপার বাঁশি নিয়ে হাজির হয়।
ব্লগার বাংগাল মেলা ভাঙ্গার সুর উঠতেই অস্থির। এ টঙ্গে দৌড়োয়, তো ও টঙ্গে গিয়ে হাজির। এখানে আক্ষেপ, তো ওখানে নালিশ। ভেড়াগুলো দিশেহারা হলে রাখালের দিশা টঙ্গে গিয়ে উঠে। বাংগালকে দেখলে সেই অস্থির-বেচাইন রাখালের কথাই ভোলামনেরও মনে পড়ে যায়।
আলোর সম্পাতে আঁধার কাটে, আবার বনেও লাগে আগুন। দৃষ্টিনন্দন গাছগুলো যখন তেতে থাকে, সামান্য স্ফুলিঙ্গেই তখন দাবানল। ব্লগার আব্দুর রাজ্জাক নিষ্ঠাবান পেশাদার কর্মচারী। তিনি আঁধার দূর করার আশায় পেশাদারী-পারসপেকটিভ থেকে আলোকসম্পাত করেন। কিন্তু তেতে থাকা বনে কেবলই লাগে আগুন।
অনেকেই মেলায় যায় রথ দেখতে। কেউ কেউ যায় কলা বেচতে। এতে রথও দেখা হয়, কলাও বেচা হয়। কিন্তু বিচিত্র এ ধরণীতে এমন চালাকও আছে, যে যায় কলার নিন্দা করতে। নীতি-কথা-বলা ব্লগার মোনেম অপু এমনই এক নিন্দুক। কিন্তু বেকুবটা বুঝে না যে, নিন্দার তলে তলে সে-ও আরেক কলার ব্যাপারী ছাড়া কিছু নয়।
মেলা ভাঙ্গার সময় হয়ে এলো, তবু রথের দেখা নেই। মেলার মাঝখানে বসে কলার ব্যাপারীরা যখন লাভের কড়ির হিসেব কষে, রথ-পিয়াসীরা কি তখন ভাঙ্গা মন নিয়ে মেলার ধারে বসে ‘এক বাও মেলে না দো বাও মেলে না’ করে ফাঁকির গভীরতা মাপে? নয়নে কি তাদের উপচে উঠে বেদনার জল? অন্তর হয়ে ওঠে নীল? ব্লগার জুবায়েরের কান্নায় উন্মাতাল সাগরের ফেনা-ভাসা পিঠে উঠে আসে সাগরের গহীন থেকে মুক্তার ঝিনুক।
জুলফিকার জুবায়ের বলেছেনঃ
মোনেম ভাই
শেষ পর্যন্ত আপনি এটা কি করলেন!! আমিতো আপনার পোস্ট খুলেই বিভ্রান্ত। ১ তলা নয় ২ তলা নয় সরাসরি ৫ তলা বিশিষ্ঠ ব্লগ মেরে দিলেন।
আমরা না হয় আপনার ওস্তাদি বুঝি, কিন্তু বিডিব্লগের বিশাল পাঠকের কি হবে? তারা তো বেসামাল হয়ে পড়বে। তাদের জন্য সাইকোথেরাপি কিংবা মুড-স্টাবিলাইজার এ সব কি কিছু ব্যবস্থা করেছেন?
আমার জন্য সবচেয়ে নিচ তলাটা বরাদ্দ করলেন (মেনে নিলাম) কিন্তু আপনার স্বঘোষিত শিষ্য এই ব্লগের প্লেটো, সুকান্ত দা’র জন্য কি করলেন! তার জন্য কি বিশাল একটা অট্টালিকা প্রস্তুত আছে?
(ওস্তাদ অট্টালিকাটা আমারে দেন নিচতলাটা সুকান্ত দা’কে দেন)।
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
মনের দুঃক্ষে মরি ভাই-
অভাগার জন্য কিছু নাই!
মোনেম অপু বলেছেনঃ
জুবায়ের, আপনার একটা মন্তব্য আমাকে খুবই ধাক্কা দিয়েছে। এই লেখাটা তারই প্রতিফলন। নিজের অবস্থাটাও বুঝতে পারছিলাম।
*
ওর যা কাহিনী তাতে এখন ওর অট্টালিকায় দরকার নাই–তার দরকার কতকগুলা কবিতা লেখার খাতা। খাতার (বা পয়সা–যা-ই বলেন) অভাবে দেখেন না মন্তব্যের জায়গা সব ভরিয়ে ফেলছে!!!
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
খাতার দরকার নাই ওস্তাদ;
আছে দস্তুর মত!
বুদ্ধি দেন; কবে হবে লেখা-
আপনার মন মতো!
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
ওস্তাদ! স্টাইলটার কথা কন তো দেকিনি আগে
তারপর পোষ্ট খুঁজে দেখি; কি আছে মোর ভাবে?
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
ওস্তাদ! স্টাইলটার কথা বলেন দেখি আগে
তারপর পোষ্ট খুঁজে দেখি; কি আছে মোর ভাগে?
আনন্দ মেলায়; যে বোন হারিয়েছে- তার সম্ভ্রম
আমাদের ক্যাচাল যে তার কাছে বড়ই নির্মম!
যে বাঙ্গালীর পুতেরা কাম সারছে, মজা নিয়েছে লুটে
কি পেরেছি করতে তাদের; এই প্যাঁক ঘেঁটে?
বরঞ্চ, খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মনে করিয়ে দিয়েছি তাকে
সেই বিভীষিকাময় সময়ে; ব্যথা দিয়েছি যাকে!
— পরে আপডেট মনে আসলে দিমুনি!
মোনেম অপু বলেছেনঃ
লাল্টুদের ভাব থাকে না। এখন তো দেখতাসি তাদের অংক-বুদ্ধিরও কমতি আছে। আমি যে আগে কোডটা দিলাম সেখানে বীজগণিত করলেই হয়। দুঃখ নিয়েন না, স্নেহের প্রতিদ্বন্দ্বী (নকল করে করে তো স্টাইলসে পোস্ট দিচ্ছেন), মেইল করে দেবোনে। নতুন হইল: জাস্টিফাই এর জায়গায় এখানে লেফট-রাইট আছে। আপনি ইচ্ছা করলে ব্রাউজারে ‘পেইজ সোর্স’ দেখতে পারেন। CTRL চেপে ধরে u দিলেও পেইজ সোর্স ওপেন হয়। যেখানে মুল পোস্টের বাংলা দেখতে পাবেন তার ইমেডিয়েট আগের div ট্যাগের প্রপার্টি ভ্যালুগুলো লক্ষ করেন। p ট্যাগ নিয়ে মাথা ঘামাইয়েন না; এগলো সিস্টেম নিজেই দিয়ে নেই। তাহলে নিজে নিজেই বুঝে যাবেন। তারপর আমি তো আছিই।
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
এত শক্ত শক্ত কথা
করা যাচ্ছে না ব্যবচ্ছেদ!
ওস্তাদরে! আমি যে জানি-
শুধুই; কাট, কপিপেস্ট!
জাহেদ-উর-রহমান বলেছেনঃ
মোনেম ভাই,
আমার পোস্টের মন্তব্যের জবাব দিতে লগইন করেছিলাম। আপনার পোস্ট পড়া হয় অনেকদিন, তাই এই পোস্টে ক্লিক করলাম। আর পোস্টে ঢুকে তো পুরাই টাশকি খাইলাম। বাহ!
মোনেম অপু বলেছেনঃ
ধন্যবাদ, জাহেদ। বাঁশি ছাইড়ো না।
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
সবচেয়ে ভালা হইতো-
তেনারা যদি দাবী তুলিতো!
আইজ থাইক্যা-
মাইয়ার প্যাটে মাইয়া জন্মাইবো
আর, ছেলের প্যাটে ছেলে!
মাইয়াদের পরিবার হইবো-
ছেলেদেরও পরিবার হইবো।
সবই আলাদা আলাদা হইবো-
তাইলেই ড্যাগে কাড়াইয়ে
সুখ উৎরাইয়া উঠতো!
সবচেয়ে ভালা হইতো-
যদি দুইখান পৃথিবী হইতো!
তাইলেও কাম সারছিলো-
কুথাইও কুনো ঝামেলা হইতো ন
শান্তি আর শান্তি! পুড়াই শান্তি!
— ঘোর কলিকাল আইতাছে ওস্তাদ! 😀
মোনেম অপু বলেছেনঃ
সে তো দেখতেই পাইসি।
বাংগাল বলেছেনঃ
নিষ্ঠাবান রাখালের পাঁচনের ( লৌহ ফলা ) গুঁতা
বাংগাল নিজেরে সুধায় , কোথা হানিবার ছিল কথা ?
হানিয়াছে বাণ হয়ে হেথা হোথা !
এবার বুঝিবে মজা , জুলফিকারি কোপে যাইবে সকলের মাথা ,
কিসে তোমরা বুঝিবে উহাদের মত ওস্তাদি প্যাঁচ ,
নাহ , সকল কাজে বাহবা না দিয়া
কর শুধু খ্যাঞ্চ খ্যাঞ্ছ ।
( কবি সুকান্তের কবিতার ছায়া অবলম্বনে দ্বিতল মাইক্রো কবিতা )
উৎসর্গ – ওস্তাদি না বুঝা সকল ম্যাঙ্গো ব্লগার দের প্রতি 😆 😆
মোনেম অপু বলেছেনঃ
এখন বাকী থাকলেন রাজ্জাক ভাই।
জুলফিকার জুবায়ের বলেছেনঃ
বাংগাল ভাই
আপনি একজন কবির নাম নিয়েছেন।
এই কবি কোন কবি, সাম্প্রতিকালে ‘নারী দ্বারা বিভ্রান্ত ব্লগারকবি সুকান্ত’ না-কি ২০ বছর বয়সে ভবযন্ত্রণা থেকে মুক্তি লাভ করা ‘চাঁদকে রুটি ভাবা সুকান্ত’।
বাংগাল বলেছেনঃ
জুলফিকার জুবায়ের ভাই , আপনার অনুমান সঠিক ,অধুনা অঙ্কুরিত কবিবটবৃক্ষ ব্লগারকবি সুকান্তই বটে । এরুপ বটবৃক্ষসম কবির ছায়ার আশে-পাশে বসে থাকলেও হর হর করে মাথা থেকে কবিতা বেরিয়ে আসতে চাইবে।পরীক্ষা প্রার্থনীয় ।
জুলফিকার জুবায়ের বলেছেনঃ
সভ্য ও সুন্দর এই পৃথিবীতে কবিদের কবিতা প্রকাশ পেতে না দেয়া অনেক বড় অপরাধ ও অমানবিকতা।
সবাই মরে গেলে বেঁচে থাকে না কেউ, অন্তত কবিরা বেঁচে থাকে। বিডিব্লগকে মানবিক হতে হবে। বিডিব্লগ ‘ব্লগার’ সৃষ্টির দায়িত্ব নেবে ‘কবি’ সৃষ্টির দায়িত্ব নেবে না, তা হবে না।
তারা কবিতাকে প্রতিহত করার ক্ষমতা রাখে না। তাই গদ্যে মিশেল হয়ে কবিতা প্রকাশ পাচ্ছে। আবার মন্তব্যের ঘরেও অহরহ সরব হচ্ছে। তাই অবৈধ চর্চা রোধ কল্পে অবৈধতাকে বৈধতা দেয়া হোক। মোনেম ভাই, বিডিব্লগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আপনি কিছু বলেন।
বাংগাল ভাই
কবিতার স্বপক্ষে প্রার্থণা করে দিলাম। পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে গেলে ০ পেয়ে অকৃতকার্য হবার সমূহ সম্ভাবনা আছে। তাই আপাতত ক্ষমা চেয়ে নিয়ে দুঃসাহস ধামাচাপা দিলাম। পরে এক সময় দেখা যাবে মোনেম ভাইও শুরু করেছেন, তখন আর আমাদের গতি থাকবে না।
সুকান্ত দা
চিন্তা করবেন না। সব হবে; ব্লগ হবে, কবিতা হবে, এমন কি এক সময় উপন্যাসও হবে।
ঔপন্যাসিক সুকান্তের রূপটা কেমন সেটাও পৃথিবীবাসীর জানা থাকা প্রয়োজন।
মোনেম অপু বলেছেনঃ
জুবায়ের, আমি তো “খ্যাঞ্চ খ্যাঞ্ছ” শুনেই ভেবেছিলাম এটা সেই কবির ছায়া, এই কবির না। জানেনই তো, ধারে কাটে, ভারে কাটে, চকমকিতে কাটে, ঝনঝনানিতে কাটে। আমার ঘাড়ে কি তিনটা মাথা যে আমি বাংগালের সামনে যাবো? ফায়ার/সোর্ড ওয়াল আপাতত আপনিই, যদিও লেখাটাতে আমার আর বাংগালের মাঝে রাজ্জাক ভাইকেই রেখে দিয়েছিলাম।
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
প্যাঁচে পড়ে- আইন যেমন মেনে নেয়
মানব মানবীর সহবাস!
তেমনি করে এই ব্লগেও হবে; একদিন
পদ্যের শিলান্যাস!
— বহুত খুব! বহুত খুব! 😛 😛 😛
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
যুগে যুগে এমনি দেখা হয়-
তাতে নামে, কামে কি আসে যায়!
পানা যেমন ভাসে; বানে-
তেমনি নামে নামে জমে, টানে!
—- 😛 😛 😛
জুলফিকার জুবায়ের বলেছেনঃ
(ব্যবহারিক কৌতুক-এ প্রবেশ* করতে পারলাম না, তাই সেখানকার জন্য প্রস্তুত করা মন্তব্য এখানে পোস্ট করলাম, পরে অবশ্য মন্তব্য করা যেত, কিন্ত তখন কি আর এখনকার ভাবটা উদ্ধার করা যেত; (সময় গেলে কি সাধন হয় ) তাই বিকল্প ধরলাম।)
মোনেম ভাই
আমি কিন্তু চেতনে অচেতনে অবচেতনে কিংবা সচেতনে কখনো আপনাকে মোনেম ভাই ছাড়া কিছু বলি নাই কিংবা লিখি নাই।
আজকের পোস্ট বুঝতে অসুবিধা হয় নাই। তবে গত পোস্টটা আমাকে অনেক ভাবিয়েছে। সেটা কি কবিতা ছিল নাকি গদ্য ছিল? ভাবে মনে হয় কবিতা, আবার ধারায় মনে হয় গদ্য। মুশকিলে আছি, কোনটিকে প্রধান বিবেচনা করব।
(ভূমিকম্পে আপনার ৫তলা বিশিষ্ট পোস্ট নিশ্চয় ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি!)
(*(জন)সাধারণের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, যে পোস্টে প্রবেশ করতে পারিনি, সে পোস্ট প্রসঙ্গে মন্তব্য করলাম কিভাবে; আসলে পোস্টটা সকালে পড়েছিলাম, সারা দিন মন্তব্যের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম (মোনেম ভাইয়ের পোস্ট বলে কথা) আর রাতের বেলায় মন্তব্য চূড়ান্ত করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু হাজার কড়া নেড়েও দরজা খুলতে পারলাম না!)
মোনেম অপু বলেছেনঃ
জুবায়ের,
ভিত মজবুত হলে ভবনও মজবুত হয়। ঝুলে আছি আমি আর বাংগাল ভাই; পড়লে একেবারে কাত হয়ে মাটিতে। কিন্তু পড়লে, জাহেদ পড়বে রাজ্জাক ভাইয়ের উপর, রাজ্জাক ভাই পড়বেন আপনার উপর। কাজেই তাদের আর ভয় কী!
সুকান্ত ও বাংগাল ভাইয়ের সামনে অধমকে কবি বানানোর চেষ্টা করে লজ্জা দেবেন না। খেয়াল করে পড়ে দেখুন, তাদের কাব্য-প্রতিভা মন্দ নয়।
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেনঃ
শুধুই কি নয় মন্দ-
তবে কি আমি বর্নান্ধ?
— বহুত আচ্ছা! বহুত আচ্ছা! 😀 😀 😀
জুলফিকার জুবায়ের বলেছেনঃ
মোনেম ভাই
আপনার নিজস্ব নকশায় গড়া ৫ তলা ব্লগভবনের দৃঢ়তা নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। সহব্লগারদের সাধারণ-প্রতিভা, কাব্য-প্রতিভা এবং একাগ্রতা নিয়েও আমার কোন প্রশ্ন নাই।
কেউ যে ক্ষতিগ্রস্থ হয় নাই তা তাদের ক্রিয়াশীলতা দেখে বুঝতে পারি।
কিন্তু ভূমিকম্পে আমাদের প্রিয় ব্লগটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে গেল¡ আর আমি ‘অসহায়ের মত তাকিয়ে দেখলাম?’ (এর আগে কেন আমি নক্ষত্র হলাম না?!)
লক্ষ্য করলাম পর পর তিন দিনের ভূমিকম্পে বিডিব্লগ তার পরিধি থাকে ৩০টি লাইন হারিয়েছে। ‘সাম্প্রতিক মন্তব্য’ অংশে ১০টি, ‘সর্বাধিক মন্তব্য’ অংশে ১০টি, এমন কি ‘সর্বাধিক পঠিত’ অংশে ১০টি, সর্বোমোট ৩০টি* লাইন বিডিব্লগ তার অস্তিত্ব থেকে হারিয়েছে। ব্লগাররা স্বভাবতই জনদরদী হয়, তবে এই দুর্যোগে কাউকে বিডিব্লগের পাশে এসে দাঁড়াতে দেখলাম না। বিষয়টা মর্মান্তিক!
(*‘সাম্প্রতিক খবর’ অংশটা বিবেচনা না করে।)