আপডেট: (সবশেষ)
১. সবশেষ ২৬শে ফেব্রুয়ারি ডিসি-ডিবি মনিরুল ইসলাম তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেছেন। ফলাফল শূণ্য! (ইতিমধ্যেই জেনেছেন সবাই)।
২. বেগম সাজেদা চৌধুরী বলেছেন বেশি চিৎকার করলে চোর পালিয়ে যায়!! (ইতিমধ্যেই জেনেছেন সবাই)।
৩. নিশ্চিত না হয়ে পুলিশের সাথে কথা বলা যাবে না: হাইকোর্ট (ইতিমধ্যেই জেনেছেন সবাই)।
……………..
'ক্লু' হীন অনেক মামলার কিনারা করার 'রেকর্ড' রয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের। আবার মামলা ধামাচাপা দেয়ার নজিরও কম নেই তাদের। রয়েছে অনেক মামলার 'গতিপথ' ইচ্ছেমতো/রাজনৈতিক চাপে পরিবর্তনের খতিয়ানও। সেসব হিসেব জানা সবার।
বলছি সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর-রুনি হত্যার কথা।
ঘটনার দিন সকালেই খবর পেয়ে উপস্থিত হয়েছিলাম ঘটনাস্থলে। কাভার করতে আসা নানা টিভি ক্যামেরার সামনে সাক্ষাতকার দেয়ার প্রতিযোগিতাও দেখেছি।
অথচ পুলিশের ভাষায় 'ক্লু' হীন সে হত্যার ১৩ দিন পর হঠাৎই 'রহস্যজনক' কারণে চুপ হয়ে গেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
হত্যাকান্ডের পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের জনসংযোগ বিভাগে প্রতিদিনই 'অনির্ধারিত' সাংবাদিক সম্মেলনে তদন্তের হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করছিলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর মুখপাত্র মনিরুল ইসলাম।
কিন্তু, এখন সাংবাদিকদের একদমই এড়িয়ে চলছেন 'স্মিতহাস্য' এই অফিসার। বুধবারের (২২শে ফেব্র"য়ারি) সম্মিলিত সাংবাদিক সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা বলেন, তার 'হাসিমুখে' মামলার ব্রিফ দেখে মনে হয় তিনি আমাদের সাথে 'তামাসা' করছেন।
গত শুক্রবার ফোন করা হলে মনিরুল ইসলাম ফোন না ধরে মুঠোফোনে বার্তা পাঠান। তাতে বলা হয় 'আমি আমার সাপ্তাহিক ছুটি নিয়েছি। কালকে (শনিবার) কথা হবে'। (Sorry, I'm taking my day-off today.. call you 2মররব হুবহু ম্যাসেজ এটা)
অনেক দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও তদন্ত 'একই বৃত্তে' ঘুরপাক খাওয়ায় নানা প্রশ্ন ও রহস্য সৃষ্টি হয়েছে!