একাধিক সূত্র, যারা নাম প্রকাশ করতে চান না, জানিয়েছেন কলাবাগানের ব্যবসায়ী সুজন গুম হবার পরই শুরু হয় ফজলে নুর তাপসের সঙ্গে হাসান মাহমুদ খন্দকারের টানাপোড়েন। যদিও দু'জন দু'জগতের বাসিন্দা। কি ঘটেছিলো সুজনের জীবনে? বর্তমান পুলিশ মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার তখন ছিলেন র্যাব এর মহাপরিচালক। সুজনের ঘটনা নিয়ে র্যাব এর সাথে যোগাযোগ করেছিলেন সুজনের ভাই মাহবুব (যিনি ফজলে নুর তাপসের ঘনিষ্ঠ বলে এলাকাবাসী জানায়)। ফজলে নুর তাপসকে নিয়ে সুজনের মা গিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের কাছে। তাদের কথপোকথন অন্য লেখায় জানাবো।
কিন্তু, র্যাব এর তরফ থেকে সহযোগিতা না পাবার অভিযোগ রয়েছে। পরে মামলাটি যায় ডিবিতে। সেখান থেকে সিআইডি হয়ে চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাঞ্চল্য মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়।
হাসান মাহমুদ খন্দকার বিষয়টি নিয়ে ছিলেন রহস্যজনকভাবে নিশ্চুপ। সুজনের ঘটনা জানতে পড়ুন: ফলোআপ: জোসনার নিরাপত্তা চাই