আছে বন্চনা গুন্জনা যাতনা, আছে দুঃখ কষ্ট জরাজীর্ন বাসনা; তারপরও জীবন ওদের প্রান প্রচার্য্যে রাঙ্গানো। এরা খেটে খাওয়া মানুষ, জীবনকে বাচাতে ও সাজাতে ওরা ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা একটানা কাজ করে পোষাক উৎপাদন প্রতিষ্ঠান (গার্মেন্স)এ। সারা দিন এমন অমানবিক শ্রম দিয়েও ওদের মনের কষ্ট কমে না মোটেও, মনে লালন করে চলে ওরা বন্চনা গুন্জনার দিনলিপি। গাবতলী- সাভার মহাসড়কের পাশে অবস্থিত অসংখ্য তৈরি পোষাক শিল্প প্রতিষ্ঠানে চলছে সীমাহীন অনিময় ও বন্চনার ঘটনা।
একজন পোষাক শিল্প কর্মী বলেন-
আমি একদিন কাজে আসতে পারিনাই, আগের দিন নাবলে যাবার কারনে আমার দুই মাস বেতন আটকিয়ে দেয়া হইছে, সাথে অনেক গালাগাল করা হইছে। এই দুই মাস আমি কি দিয়ে চলবো বলেন!
অপর একজন পোষাক শিল্প কর্মী বলেন-
আমাদের কাজের সময় অকারন নোংরা ভাষায় গালাগাল করা হয় এবং কথায় কথায় দুই মাস বেতন কাটা হবে অথবা আটকিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। দেশে কি কেউ নেই এসব অন্যায় দেখার জন্য।
তৈরি পোষাক শিল্পের সংগঠন বিজিএমইএ এর কি কোন ভূমিকা নেই তৈরি পোষাক শিল্প পতিষ্ঠানগুলোর এসব অনিয়ম বন্ধে। বিজিএমইএ কি পদ্দক্ষেপ নিয়েছে তা পোষাক শিল্প কর্মীরা জানতে চায়। যাহোক পোষাক শিল্প কর্মীরা আশু এই বন্চানার সমাধান চান।