ঢাকা, জুন ০৩ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কারণেই দেশে এক-এগারোর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৭ সালের ওই সময়ে রাজনৈতিক সরকার থাকলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না।
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে কোনো ‘ফর্মুলা’ থাকলে সংসদে এসে তা বলার জন্য প্রধান বিরোধী দল বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের এক জরুরি বৈঠকে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এই আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকের প্রারম্ভিক বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, সংবিধান সংশোধনে বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার ত্র”টিগুলো সংশোধন করে একে আরো শক্তিশালী করার জন্য। কিন্তু সর্বোচ্চ আদালত এ ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক বলে রায় দিয়েছে। এখানে সরকারের করার কিছু নেই।
দেশে রাজনৈতিক সরকার থাকলে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির মতো রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতো না দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির কারণেই এক-এগারো হয়েছিল।”
২০০৬ সালে চার দলীয় জোট সরকারের মেয়াদ শেষে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমেদ নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিলে নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট। দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ-সহিংসতা।
এই পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি সেনাবাহিনীর সমর্থনে ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেয়। ওই সরকারের দুই বছরে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রীসহ বিপুল সংখ্যক রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেষ হাসিনা বৈঠকে বলেন, আমরা বার বার বাঘের কাছে ছাগল পাহারা দিতে পারি না। অনেকে আছেন, যারা দীর্ঘ লম্বা সময় ধরে ক্ষমতায় থাকার জন্য গোঁফে তা দিচ্ছেন।”
এর আগে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উচ্চ আদালতের রায় উপেক্ষা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা রাখা সম্ভব নয়।
তার ওই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি বলেছে, তত্ত্বাবধায়কের অধীনে না হলে আগামী নির্বাচনে যাবে না তারা। এই ব্যবস্থা বহাল রাখার দাবিতে রোববার দেশজুড়ে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বৈঠকে বলেন, “আপনাদের (বিএনপি) কোনো ফর্মুলা থাকলে সংসদে এসে তা বলুন। আমরা কোনো অনড় অবস্থানে নেই।”
হরতাল করে ‘অশান্তি’ না করার জন্য বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানন তিনি।
আগামী নির্বাচনেই ইলকট্রনিক ভোটিং চালু করা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে কোনো কারচুপির সুযোগ থাকবে না।
নির্বাচন কমিশন শক্তিশালী হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করুক- বিএনপি তা চায় না বলেই এর বিরোধিতা করছে বলে মন্তব্য করেন হাসিনা।
তিনি বলেন, “২০০১ এর পরে যেসব উপ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়েছিল, তার সঙ্গে বর্তমান সরকারের আমলে হওয়া নির্বাচনগুলোর তুলনা করলেই বোঝা যাবে, কোন সময়ে নির্বাচন বেশি নিরপেক্ষ হয়েছে।”
‘রায় মেনেই আলোচনায় আসতে হবে’
বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বিএনপি চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে আলোচনা করতে পারে। তবে আদালতের রায় মেনে নিয়েই তা করতে হবে।
“আমরা মনে করি, উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকেই সংবিধান সংশোধন করতে হবে। আদালত যা অবৈধ করেছে, তা বৈধ করার ক্ষমতা সংসদের নেই।”
এটা আওয়ামী লীগেরও অভিমত বলে সাধারণ সম্পাদক জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসইউএম/জেকে/১৮৫৬ ঘ.
The Patiot বলেছেনঃ
Uhu… You and your logi-baitha were the reason behind 1/11. You are the godmother.
albab siddiqi বলেছেনঃ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে এক-এগারো নাহোক দুই-এগারো বা কোন এগারোই হবেনা এ মর্মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিশ্চয়তা দিন ।
nasrin বলেছেনঃ
Both parties shouid be conscius in formulating any decisions.
নাসির বলেছেনঃ
যে ধারাই চলেছ মন্তব্য কেন ? দুই দল একত্রে সিদ্ধান্তে না আসলে আবার এক-এগারো বা তার চেয়ে বড় কিছু আসবেই । আমরা এক-এগারো চাই না, জলপাই চাই না, শান্তি চাই……..
alim বলেছেনঃ
a jonne dai k ..bolon………..ek matro apnara dai……..r
Suzauddin Rubel বলেছেনঃ
আমরা আর এক-এগারো চাই না। দেশের স্বার্থ দুই নেত্রী যদি এক হয়ে কাজ করতো, তাহলে বাংলাদেশ আরো সামনে দিকে এগিয়ে যেতো।
রহমান বলেছেনঃ
You are the prime responsible, you killed the people on that particular day with your logi boita……………God save us from you and your party.
jisan বলেছেনঃ
a jonno dae amader prodhan montri sheikh hasina.uner kothar upor montobbo korar ruche amer nai
Alam বলেছেনঃ
Leave the power, become the opposition party and then say whether you need caretaker or not!
Banglai বলেছেনঃ
শেখ হাসিনার কথা শুনে হাসবোনা কাদবো এখনও বুঝতে পারছিনা। এক এগারোয় হাসিনা ভুমিকা কে না জানে। তিনি আবার শিক্ষা দিতে নেমেছেন। একেই বলে চোরের মায়ের বড় গলা।
Sumon বলেছেনঃ
Court’s duty is to declare Seikh Hasina’s opinion which blooms as judgement. We are in”Bakshal” period………………..
Suman বলেছেনঃ
Court’s duty is to declare Seikh Hasina’s opinion which blooms as judgement. We are in”Bakshal” period………………..
Morshed বলেছেনঃ
দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে এই অত্যাচারী দুর্নিতিবাজ তথাকথিত নেত্রীদ্বয়ের মনোনয়ন এবং দলের নিবন্ধন বাতিল করা জরুরী।
অজ্ঞাতনামা কেউ একজন বলেছেনঃ
desh er j obosha desh a 2 netri sudhu nijederi kotha vabe desh er manush cholbe ki vabe sei dik a kono khobor nai . manusher hate taka poysha nai but kheye pore thakbe kivabe ? jara koshte ache tarai bojhe koshto kake bole ? r a votr vote kore neta netri ra jokhon eto lafa lafi ki hobe amader ei vote diye ? amra sukhe nei
Jahangir Mahmud বলেছেনঃ
After the court’s verdict both party should take a sit together. It is now reality that there is no care taker government after the verdict. It must be taken positive that AL kept the option open to do something instead of ‘previous’ caretaker system and also asking BNP to take part on it, and of course this is a must for stability. The way BNP is telling the verdict is not a must to follow by the parliament is not true where court give it on a issue ‘Right or Wrong’, however the ovservation given by the court is not obligatory. (I am not a lawyer, this is my common understanding that SC has the right to judge whether something goes with the basic character of the constitution or not). Other thing is we can’t understand why BNP against Electronic Voting System? They said it is not in many developed country. Partly it is true though it is in USA, India and some more countries. But is this a good logic? We have national ID but UK doesn’t have that (they want this but thinking right now it is wrong to spend lot of money as the economic downturn, however they actually don’t need this like us – because they are much more farer country, an IT-developed country. Any way it’s another issue). Elsewhere in the world, there are no caretaker government, so why it is in our country? Rather, because of the reason we got caretaker government, for that same reason (and of course for long stability and for a credible system) we need e-voting system as well. Note: Recently AV System was rejected by two main parties in the UK and on the refurendum as well. I suspect somebody encouraged Khaleda Zia to take same position. But should they realise both is different thing.
shahjahan chy. বলেছেনঃ
আমরা আসলে সবাই একটু কমভাবি, বিষয়টি নিয়ে যদি এখন আলাপ আলোচনা হতো, পরে যদি দাবি মানা না হলে, হরতালসহ অন্যন কর্মসূচি দেওয়া যেত।
Jahangir Mahmud বলেছেনঃ
‘তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার কারণেই এক-এগারো হয়েছিল’ I am not agree with you. One-eleven came because BNP abused the caretaker system under Yasuddin’s ‘firt session’ of caretaker govt.
Farhad বলেছেনঃ
for GOD’s sake, I, on behalf of the peoples’ of Bangladesh begging both Khaleda Zia and Sheikh Haseena to stop this childish behaviour and attitude towards one other for the sake of gripping power. Your perverted acts are causing enough havoc to tolerate for us.
or else, you can continue your erratic action.
But mind it,because of you both, something might happen in this country like eminent lawyer Barrister Rofiqul Huq said,to which 1/11 will be a game.
Peoples’ are losing their forbearance.
Who knows, may be they will turn into such violent mob, who will beat you to death and will burry you in the broad daylight with your loving son and daughter and brother and then spit on your dead face.
Even today, I am praying for your death. I am urging you both Khaleda and Haseena to commit suicide and leave us, the peoples’ alone. We don’t need you. Enough is enough.
AMIRUL ISLAM বলেছেনঃ
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনার কথা ঠিক আছে। তবে সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু বলেছে যে আর ও দুই মেয়াদে কেয়ারটেকার থাকতে পারে। আপনি বিরোধী দলকে ডাকুন সুন্দর একটি ফরমুলা বের করুন। সিনিয়র আইনজীবীদের সাথে কথা বলুন। সাংবাদিকদের সাথে কথা বলুন । সমস্যা সমাধান হবে।বেগম জিয়া নিজে কম শিক্ষিত লোক তাকে তো আর দোষ দিয়ে লাভ নাই। উনি আইন বুঝার মত লোক নন।রায়ে কি বলা আছে তাই তিনি পড়তে পাড়েন নাই বলে হরতাল দিয়েছেন। খালেদা জিয়ার পরামর্শ দাতা হলো সর্বচ্চ গোল দেয়া স্টাইকার ব্যারিস্টার মওদুদ আহম্মেদ।
হাসান বলেছেনঃ
ক্ষমতাসীনদের অধীনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের সবগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল প্রায় শতভাগ প্রশ্নবিদ্ধ তথা কারচুপির। পক্ষান্তরে ফখরুদ্দীন-মইন ইউ আহমেদদের বিশেষ সরকার ছাড়া সবগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তথা গ্রহণযোগ্য এবং দেশের জনগণের কাছে ও বিশ্ব দরবারে প্রশংসনীয়।
বাংলাদেশের বিগত নির্বাচন সমূহ
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশের প্রথম পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৭ মার্চ ১৯৭৩ । যে নির্বাচনের ব্যাপারে ভোট কারচুপি, ব্যালটবক্স ছিনতাইসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। তবে সাধারণত ধরে নেয়া হয় জেনারেল জিয়াউর রহমানের ১৯৭৭ সালে অনুষ্ঠিত রেফারেন্ডামের মধ্য দিয়ে ভোট জালিয়াতি সাধারণ রূপ লাভ করে। যে নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক ৮৮.৫ শতাংশ ভোট পড়ে এবং প্রদত্ত ভোটের ৯৮.৮৮ শতাংশই ছিল জিয়াউর রহমানের পক্ষে হ্যাঁ ভোট। তার সময়ে আরো দুবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় যে নির্বাচনসমূহ সিভিল, সামরিক গোয়েন্দা ও প্রশাসনের ছত্র-ছায়ায় কারচুপির অভিযোগ রয়েছে।
জেনারেল জিয়াউর রহমানের পদাংক অনুসরন করে লে. জে. হু. মু. এরশাদ ২১ মার্চ ১৯৮৫ সালে জাল ভোটের আয়োজন করে। যে নির্বাচনের ৭২.২ শতাংশ ভোটার অংশগ্রহণ দেকানো হয় এবং যাতে হ্যাঁ ভোট ছিল ৮৪.১ শতাংশ। পরবর্তীতে এরশাদ তিনটি সংসদ নির্বাচন আয়োজন করে। প্রথমটি ১৯৮১ সালের ৭ মে, দ্বিতীয়টি ১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়। তাং তৃতীয়টি ১৯৮৮ সালে ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়, যে নির্বাচনে দেশের জাতীয় পার্টি ছাড়া দেশের উল্লেখযোগ্য কোন দল অংশ নেয়নি। সবগুলো নির্বাচনই ছিল কারচুপির নির্ভর।
১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদের পতন হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সমঝোতার মাধ্যমে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মদকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার করা হয়। ফলে তার অধীনে অনুষ্ঠিত হয় একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। যে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে ১৯৯১ সালে ২০ মার্চ। বিএনপি সরকার সম্মিলিত বিরোধী দলগুলোর বয়কটের মুখেও ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৬ একটি একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করে। এ নির্বাচনে মাত্র ২১ শতাংশ ভোট পরে। বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে এটাই ছিল সর্বনিম্ন উপস্থিতি।
পক্ষান্তরে ফখরুদ্দীন-মইন ইউ আহমেদদের বিশেষ সরকার ছাড়া সবগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল গ্রহণযোগ্য এবং দেশের জনগণের কাছে ও বিশ্ব দরবারে প্রশংসনীয়।
ধন্যবাদ বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ, বিচারপতি হাবিবুর রহমান শেলী ও বিচারপতি লতিফুর রহমান কে।
বাংলাদেশে এখনও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তথা বিশ্ব দরবারে অহংকার করার মত ভালো নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ, বিচারপতি হাবিবুর রহমান শেলী ও বিচারপতি লতিফুর রহমানদের মত বিশিষ্টজন রয়েছেন বলে আমার বিশ্বাস।
আজাদী বলেছেনঃ
@ ব্লগ ভাইয়েরা হাসান সাহেবের এই একই “টেবলেট” (কপি-পেষ্ট) আমার মনে হয় আরোও আট দশটি ব্লগারের মন্তব্যে পাবেন। আপনার উনাকে একটু চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন।
নাহুয়াল মিথ বলেছেনঃ
ফর্মুলা মাইনাস-২ আর ফর্মুলা মাইনাস তত্ত্বাবধায়ক সকল কিছুই নির্বাচন প্রকৌশল 🙄 ভোট ভোট ভোট 😆 ভোট কিন্তু সূক্ষ বা স্থুল কারচুপি করেও বিজয় নিজেদের দিক কেউ নিতে পারে না 🙄
আমরা বাঙালী মুসলমান। বাঙালীও না মুসলমানও না। বাঙালী মুসলমান।