ঢাকা, জুন ২৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে করা ‘উৎপাদন-বণ্টন’ চুক্তি নিয়ে সরকার জনগণকে ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি।
রপ্তানিনিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসকে (এলএনজি) বাদ দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এই কমিটির নেতারা। তারা বলছেন, এই চুক্তির মাধ্যমে সাগর থেকে তোলা গ্যাসের পুরোটাই রপ্তানি করার ব্যবস্থা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে পল্টনের মুক্তি ভবনে ‘কনকো-ফিলিপস এর সাথে বঙ্গোপসাগরের তেল-গ্যাস চুক্তি কেন জাতীয় স্বার্থবিরোধী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তারা এই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেন।
আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এমএম আকাশ বলেন, “স¤প্রতি অনুমোদিত রপ্তানি নীতিতে রপ্তানিনিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা থেকে এলএনজিকে বাদ রাখা হয়েছে। এটা কিসের আলামত?”
রপ্তানিনীতি পরিবর্তনের কোনো প্রয়োজন ছিলো না মন্তব্য করে তেল-গ্যাস কমিটির সদস্য সচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, “কনকো ফিলিপসের সঙ্গে করা চুক্তিতে দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়েছে- এটা বলে সরকার জনগণকে ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে। তাদের বক্তব্যে মনে হয়, আমরা যে কিছুটা পাচ্ছি এটাই বেশি।”
বঙ্গোপসাগরের দুটি ব্লক থেকে তেল-গ্যাস উত্তোলনে গত ১৬ জুন কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে এই চুক্তি করে সরকার। তেল-গ্যাস কমিটি শুরু থেকেই এ চুক্তির বিরোধিতা করে আসছে।
চুক্তি বাতিলের দাবিতে আগামী ৩ জুলাই ঢাকায় অর্ধদিবস হরতালও ডেকেছে সংগঠনটি।
কমিটির বক্তব্য, কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি হলে মডেল পিএসসি অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০ শতাংশ গ্যাস পাবে। বাকি ৮০ শতাংশ গ্যাস নির্দিষ্ট দরে কিনে নিতে হবে। বাংলাদেশ ওই গ্যাস কিনতে না পারলে কনকো-ফিলিপস তা রপ্তানি করতে পারবে।
অবশ্য সরকার বলে আসছে, কনকো-ফিলিপস সাগরে গ্যাস পেলে তারা তা সরকারের কাছে বিক্রি করতে বাধ্য থাকবে। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কারিগরি সাক্ষমতা না থাকায় বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এই চুক্তি করতে হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
এ প্রসঙ্গে আনু মুহাম্মদ আলোচনা সভায় বলেন, “সরকারি সংস্থার দক্ষতার অভাবের কথা বলে বিদেশি কোম্পানিকে দুটি ব্লক ইজারা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সক্ষমতাই যদি না থাকে তাহলে পেট্রোবাংলা পিএসসি মনিটরিং করবে কীভাবে? দুর্ঘটনা ঘটলে তার কারণই বা কীভাবে চিহ্নিত করা হবে?”
চুক্তি নিয়ে তেল-গ্যাস কমিটির বক্তব্য খণ্ডন করতে না পেরে সরকার কমিটির নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
এই চুক্তির বিরোধিতা করায় তেল-গ্যাস কমিটির কঠোর সমালোচনা করে প্রতিমন্ত্রী হাছান মাহমুদ গত রাববার জাতীয় সংসদে বলেন, ওই কমিটি গঠন করা হয়েছে কিছু টোকাই নিয়ে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও চুক্তির বিরোধিতাকারীদের সমালোচনা করেন। এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমরা যখন দেশের জন্য কাজ করছি, আপনারা তখন বিরোধিতা করছেন। যখন বিদ্যুৎ-গ্যাস ছিল না, তখন তো কিছু বলেননি।”
তেল-গ্যাস কমিটির আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ৭ দফা দাবিতে আগামী ৩ জুলাইয়ের হরতাল সফল করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
অন্যদের মধ্যে ‘সমুদ্র বিশেষজ্ঞ’ নূর মোহাম্মদ, ‘পানি বিশেষজ্ঞ’ ম, ইনামুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক আকমল হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক নাসিম আকতার হোসাইন, নৃবিজ্ঞানী রেহনুমা আহমেদ ও প্রকৌশলী কল্লোল মোস্তফা আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন।
এছাড়া বাংলদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান, গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এমএমআর/জেকে/১৬৩৫ ঘ.
mahmud বলেছেনঃ
কারেন্ট গভর্নমেন্ট শুড নট সেল থে কাউন্ট্রি তো ইন্ডিয়া অণ্ড আদার্স ফর দেয়ার বন বেনিফিট । এভরি ইস্যু থে আরে থ্রৌইঙ্গ সেন্ড ইন পেয়প্লেস আইজ,দিস টীমে এএল লুক অপ্টিমিস্টিক তো ড এনিথিং আউটসাইড পিপল উইল নট হেল্প.বে আ মুসলিম ওম্যান ইট্স সাইমে তো লয়ে
shameem বলেছেনঃ
কী ভাবে চুক্তি করলে দেশের জন্য ভাল হই সেটার একটা খসড়া করে প্রকাশ করা উচিত | তাহলে জনগণ বুঝতে পরবেঃ
দেশ বেচা হইয়ে গেল বলে চিত্কার করলে সমাধান হবেঃ না , দেশ বেচার এই ধানদা আর কত দিন? KG কত ? আর কেই বা কিনবে এই দেশ!!!!!!!!!!
হরতাল করার টাকা কোথায় পান আপনারা ?
shameem বলেছেনঃ
কী ভাবে চুক্তি করলে দেশের জন্য ভাল হই সেটার একটা খসড়া করে প্রকাশ করা উচিত | তাহলে জনগণ বুঝতে পরবেঃ
দেশ বেচা হইয়ে গেল বলে চিত্কার করলে সমাধান হবেঃ না , দেশ বেচার এই ধানদা আর কত দিন? KG কত ? আর কেই বা কিনবে এই দেশ!!!!!!!!!!
যাই বুলুন না কেন হরতাল করতে কিন্তু টাকা লাগে, হরতাল করার টাকা কোথায় পান আপনারা ? সেটা কে দেয় ? কেনই বা দেয় ?
বিপ্লব রহমান বলেছেনঃ
আমি হরতালের পক্ষে নই। ৯০ এর পর থেকে হরতাল নামক রাজনৈতিক কর্মসূচিটি একটি সাধারণের পীড়ন যন্ত্রে পরিনত হয়েছে। কমিটির দাবি-দাওয়ার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত হলেও একথা অনস্বীকার্য, তাদের গত হরতালটি সুপার ফ্লপ ছিল, এবারেরটাও তেমনই হবে বলে আশা করা যায়। কমিটি জনসম্পৃক্ততার কথা মাথায় রেখে দেশ ব্যাপী মানববন্ধন বা হরতালের বিকল্প কোনো কর্মসূচির কথা ভাবলে আমি তাদের বাস্তবসম্মত কর্মসূচির জন্য বাহবা দিতাম। নিজেও বন্ধু-বান্ধব নিয়ে ওই কর্মসূচিতে যোগ দিতাম। ফেস্টুন উঁচিয়ে স্লোগান দিতাম: আমাদের দেশের তেল-গ্যাস/ ইজারা দেওয়া চলবে না! কিন্তু দুঃখিত, হরতালের মতো অহেতুক কর্মসূচি দেওয়ায় আমি তা পারছি না। ধন্যবাদ।
ZEHADI বলেছেনঃ
কাজে এক রকম আর কথায় অন্য রকম এটাইত বাকশালী ষ্টাইল ।
মৃগয়া বলেছেনঃ
দেশের জনগন ডাইনির হাত থেকে মুক্তি চায়।
হাসনাইন সজ্জাদি বলেছেনঃ
তেল গ্যাস বিক্রয় চুক্তি দেশের ভয়াবহ ক্ষতি ..।
সত্যভাষী বলেছেনঃ
আমার মনে হয় এরাই জনগনকে ভুল বুঝাচ্ছে। তাদের দাবী যদি সঠিক হয় কেন তারা আদালতে রীট দায়ের করে না ? কেন তারা চুক্তি ও তাদের যুক্তি সংগত বিষয় গুলো তুলনামুলক ভাবে জাতীর সামনে তুলে ধরে না ? আজকের প্রথম আলোতে চুক্তির খুটিনাটি আছে। সাথে সাথে এর আগে খালেদা যে সব চুক্তি করেছিল সেখানে দেশের কাছে গ্যাস দিতে বাধ্য ছিলনা, কিন্তু এখন বাধ্য। এ চুক্তি করার আগে আনুর চেয়ে অনেক বিজ্ঞ ব্যাক্তিদ্বয় এটা পরিক্ষা-নীরিক্ষা করেছে। বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনজীবির প্রতিষ্ঠান ডঃ কামাল হোসেন এন্ড কোং এবং বিদেশী একটি আইনি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে সকল আইনি দিক পরীক্ষা করার পর এটা পূর্নাঙ্গ চুক্তিতে রুপান্তর হয়েছে। এর বিকল্প বা কোন ধারা দেশের বিরোধী তা পয়েন্ট টু দ্যা পয়েন্ট না ধরিয়ে রাজনীতির ইস্যু দেয়ার চেষ্টা করে লাভ হবে কি ? আজকের প্রথম আলোর খবর দেখুন এইখানে।
অথবা নিচের লিংকটি দেখুন:
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-06-24/news/164893
আলমগীর বলেছেনঃ
আনু মুহাম্মদকে মহা জ্ঞানী মানুষ ভেবে ভুল করেছি বলে মনে হয়।
আলমগীর
ফুলপুর
অনিবন্ধিত বলেছেনঃ
সংবাদ মাধ্যমে প্রাপ্ত সংবাদগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যাচ্ছে, চুক্তিতে কনকো-ফিলিপস এর গ্যাস রপ্তানী করার বিষয়টি তৃতীয় একটি অপশন।
– প্রথমে তারা তাদের অংশের গ্যাস সরকারের নিকট বিক্রি করতে বাধ্য থাকবে।
– সরকার ক্রয় করতে অনীহা দেখালে তারা দেশের অভ্যন্তরে তৃতীয় কোন পক্ষের নিকট গ্যাস বিক্রি করতে বাধ্য থাকবে।
– তৃতীয় পক্ষও সেই গ্যাস ক্রয় করতে অপারগতা প্রকাশ করলে তখন তারা এলপিজি আকারে সেটা রপ্তানী করতে পারবে।
সুতরাং গ্যাস রপ্তানীর বিষয়টি আপাতত খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটা মনে হয় না। তারপরও এই বিষয়টিকেই কেন তেল-গ্যাস কমিটি বেশী প্রাধান্য দিচ্ছেন, সেটা বোধগম্য নয়।
বরং চুক্তি অনুযায়ী, কনকো-ফিলিপস এর অংশের যে গ্যাস বাংলাদেশের নিকট বিক্রি করার প্রস্তাব আছে (যেটার সিংগাপুরের স্টান্ডার্ড অনুযায়ী মূল্য নির্ধারিত হবে) এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পর্যালোচনা করা যেতে পারে। কিন্তু এ বিষয়ে তেমন কোন পর্যালোচনা পাওয়া না যাওয়াতে ধরে নেয়া যায়, মূল্য নির্ধারণের বিষয়টি তেমন একটা বিতর্কিত বিষয় হিসাবে চুক্তিতে যুক্ত করা হয়নি।
সুতরাং গ্যাস রপ্তানীর জনপ্রিয় কথা বলে তেল-গ্যাস কমিটি সচেতনভাবে সবাইকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে।
কিছু ব্যক্তির ব্যক্তিগত ইচ্ছায় (বলা হচ্ছে, তারা ঘুষ নিয়েছেন) এমন চুক্তি করা হয়েছে। এই বিষয়গুলো পর্যালোচনায় আসা উচিত। যদি কেউ ঘুষ নিয়ে এমন চুিক্ত করে, তবে সেই ঘুষের বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা প্রয়োজন। কিন্তু সেটা আন্দাজে বলা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ হলো, আন্দাজটা তথ্য-উপাত্ত দিয়ে প্রমাণ করা।
আপাতত, তেল গ্যাস কমিটি যে বক্তব্য প্রদান করেছে, তার সাথে ঐক্যমত পোষন করা যাচ্ছে না। বরং সরকারের পক্ষ হতে যে কথা বলা হচ্ছে, সেটাকেই বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে। তাই সরকার যদি কোন মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করেন, তবে সেটা তথ্য দিয়েই প্রমাণ করুন।
nurislam বলেছেনঃ
আমার মনে হয় এরাই জনগনকে ভুল বুঝাচ্ছে। তাদের দাবী যদি সঠিক হয় কেন তারা আদালতে রীট দায়ের করে না ? কেন তারা চুক্তি ও তাদের যুক্তি সংগত বিষয় গুলো তুলনামুলক ভাবে জাতীর সামনে তুলে ধরে না ? আজকের প্রথম আলোতে চুক্তির খুটিনাটি আছে। সাথে সাথে এর আগে খালেদা যে সব চুক্তি করেছিল সেখানে দেশের কাছে গ্যাস দিতে বাধ্য ছিলনা, কিন্তু এখন বাধ্য। এ চুক্তি করার আগে আনুর চেয়ে অনেক বিজ্ঞ ব্যাক্তিদ্বয় এটা পরিক্ষা-নীরিক্ষা করেছে। বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনজীবির প্রতিষ্ঠান ডঃ কামাল হোসেন এন্ড কোং এবং বিদেশী একটি আইনি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে সকল আইনি দিক পরীক্ষা করার পর এটা পূর্নাঙ্গ চুক্তিতে রুপান্তর হয়েছে। এর বিকল্প বা কোন ধারা দেশের বিরোধী তা পয়েন্ট টু দ্যা পয়েন্ট না ধরিয়ে রাজনীতির ইস্যু দেয়ার চেষ্টা করে লাভ হবে কি
মানিক বলেছেনঃ
::জরুরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি::
তেল-গ্যাস রক্ষা আন্দোলনের আগামী ৩ জুলাই হরতালে বিধি মোতাবেক পিকেটার নিয়োগ করা হবে। ১০ জন প্রভাষক পিকেটার, ১৫ সহকারী পিকেটার, ৫ জন স্লোগানিস্ট, ৯ জন পাটকেল নিক্ষপকারী।
কর্মস্থল: ঢাকা
সময়: অর্ধদিবস
বেতন: গ্রেপ্তার
………বোনাস: সশ্রম কারাদন্ড
পেনশন: দেশের সম্পদ দেশেই থাকবে
সাপোর্ট স্ট্রাইক এন্ড সেভ নেশনাল রিসোর্সেস দপ্তরের আওতায় ‘কান্ট্রি সিকিউরিটি ফ্রম মাল্টিনেশন্যাল কোম্পানি’র জন্য ম্যানেজার অপারেশন পদে টোকাই সম্প্রদায়ভুক্ত অভিজ্ঞ/ নিষ্ঠাবান অবসরপ্রাপ্ত ডিফেন্স সদস্যগণ দ্রুত যোগাযোগ করুন।
>>টোকাই ও ছিন্নমূল সম্প্রদায় অগ্রাধিকার পাবে। দেশপ্রেমিক প্রার্থীদের আবেদন প্রয়োজন নাই।
মাওলা বলেছেনঃ
হায়বে আমার সোনার বাংলাদেশ।হায়রে আমার তেল ভরা ক্ষনি তোর রূপ দেখেতো অনেক দেশের প্রান মানে না………………..
নাহুয়াল মিথ বলেছেনঃ
সত্যভাষী ভাই, দেশপ্রেমিক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চুক্তিটি কেন প্রকাশ করছে না। সুনেত্র থেকে কেন গ্যাস তোলা হচ্ছে না। – জনৈক টোকাই 🙄
Anam বলেছেনঃ
দেশটা তো ওদের তাই যা খুশি করতে দাও।
Jibon বলেছেনঃ
দেশ বিক্রয় হইয়ে গেল বলে চিত্কার আর কত দিন?
Jaldhaka বলেছেনঃ
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন মাণিক বাবু যা বলেছেন তারপর আর বলার কিছু নাই |
মানুষ তার মেধা কত সুন্দর ভাবে প্রকাশ করে এটা তার প্রমাণ। But the message is clear| respected Mr Anam/Zahedi/Mrigoya could have expressed their comments in a more polite and in informative way otherwise they can be termed as “Politically inclined”. Kindly Use your talent in a more decent way. Tnks again to Manik Babu.
শুভ্র রহমান বলেছেনঃ
সুসংবাদটি দেখতে ক্লিক করুন
আর দুঃসংবাদটি হলো :
নাহুয়াল মিথ বলেছেনঃ
😯