ঢাকা, মে ০৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য সব সংস্কৃতির মানুষকে নিজেদের ঐতিহ্য ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার সাংস্কৃতিক বৈচিত্র বিষয়ক এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের (সিডিএমএফ) উদ্বাধন করে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, “আসুন, আমরা একে অপরের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য ভাগাভাগি করে নেই। কারণ এসব ঐতিহ্যই পারে আধুনিক বিশ্বের ভীতিকর সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ এবং অন্যান্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে।”
ভাষাকে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র প্রকাশের সবচেয়ে শক্তিশালী বাহন হিসাবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা অত্যন্তগর্বিত যে, আমাদের জাতীয়তার উন্মেষ ঘটেছে ভাষাভিত্তিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে।”
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্র“য়ারি ভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাঙালির আত্মদান এবং সেই পথ ধরে এ স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয়ের ইতিহাসও বিদেশি অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, “১৯৫২ সালের ভাষা শহীদদের স্মরণে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করায় আমি ইউনেস্কোর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আজ গোটা বিশ্বের মাতৃভাষাসমূহকে রক্ষার জন্য প্রতি বছর এই দিবস পালিত হচ্ছে।”
প্রধানমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ সরকার সংবিধান অনুযায়ী জনগণের অর্থনৈতিক এবং নান্দনিক বিকাশের জন্য আধুনিক বা ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তিসমূহকে চিহ্নিতকরণ, সংরক্ষণ এবং ব্যবহারের বিষয়ে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদে অনুস্বাক্ষর করেছে।
এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় অন্য সব দেশকেও এই সনদে সই করার আহ্বান জানান তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, “আমরা ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তির ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছি। এতে দেখা গেছে, জামদানি অথবা নকশীকাথা, টাঙ্গাইল শাড়ী, মসলিন এবং বাউল বা সুফী গান এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার জনগোষ্ঠির সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভূত অবদান রাখছে। আমি আশা করি, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশও এ ধরনের সমীক্ষা পরিচালনার মাধ্যমে লাভবান হবে।”
এই সম্মেলন বাংলাদেশে আয়োজন করায় ইউনেস্কো মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভাকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম। অন্যদের মধ্যে ইউনেস্কো মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভা, রিপাবলিক অব কিরিবিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট তেইমা ওনেইও, তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও ইউনেস্কো আয়োজিত এ সম্মেলনে ভুটান, সলোমন আইল্যান্ড, কিরিবাতি, পালাউ, কুক আইল্যান্ড, টোঙ্গা, কম্বোডিয়া, কিরিবাতি, মঙ্গোলিয়া, চীন, পালউ, লাওস ও ফিজিসহ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৪টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন।
এ সম্মেলনে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও বিকাশের ওপর ছয়টি সেমিনার হবে। ১১ মে ‘ঢাকা ঘোষণার’ মধ্য দিয়ে শেষ হবে সম্মেলন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসইউএম/জেকে/১১২০ ঘ.
নাজিম খান বলেছেনঃ
সবার মাঝে এই ধরনের মন-মানষিকতা থাকলে দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত।
নজরুল ইসলাম সাকিব বলেছেনঃ
বঙ্গবন্ধু র যগগো কননা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ধন্যবাদ আপনাকে ।
ইউনেস্কো মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভাক কেন !
গোটা বিশ্বে চরিয়ে যাক বাংলার ঐতিহ্য .।
Haroon বলেছেনঃ
মুনাফেক এই কথা গুলিই তোমার কাল।
moonskab বলেছেনঃ
কি করলে যে মৌলবাদী হয় তা বুঝতে পারছিনা। ইদানীং প্রধানমন্ত্রী ইসলামী রাজনীতি যারা করেন তাদের মৌলবাদী বলে গালি দিতে পছন্দ করেন। ইসলামী রাজনীতি যারা করেন তারা প্রধানমন্ত্রীর মতো নামাজ রোজা কুরআন পড়েন। তাহলে এরা কিভাবে মৌলবাদী হয় কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদী নন। যতদুর জানি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল শুরু করেন নামাজ আদায় করে কুরআন পড়ে। তিনি নিজেই এটা বলেছন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কথার উত্তরে।
বাউল গানকে প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঐতি্হের শিকড় বলেছেন।বাউলরা কতটুকু ঐতি্হ্য লালন করেন তা গ্রামের মানুষেক জিজ্ঞাসা করলেই তারা বলবেন। গ্রামের মানুষ বাউলদের বিভ্রান্ত হিসেবেই জানেনন।
পথিক বলেছেনঃ
আমাদের চার পাশে অন্ধকার,মাঝে মাঝে আশার আলো পেলে ভালই লাগে। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ।
নাজিম খান বলেছেন: 1
দুপুর ১২:৩৩, বুধবার ৯ মে ২০১২
সবার মাঝে এই ধরনের মন-মানষিকতা থাকলে দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত।
rubel বলেছেনঃ
প্রধানমন্ত্রী কোন ঐতিহ্যর কথা বলছেন, ইন্ডিয়ান , আমেরিকান, ইহুদি, না
ইসলামী।
জইফ জাহান বলেছেনঃ
বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য সব সংস্কৃতির মানুষকে নিজেদের ঐতিহ্য ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী কোন ঐতিহ্যর কথা বলছেন?? ইসলামীতো হতেই পারেনা, কারণ ইসলামতো “লা শরীকের ধরম, ওখানে ভাগ করার কিছু নাই।বাকী থাকে মুনাফেকী, ধরম হীনতা আথবা খীচুড়ি ! বুঝা মুশকিল।জ়ানলাম তিনি সকাল শুরু করেন নামাজ আদায় করে কুরআন পড়ে।আবার ইসলামী রাজনীতি যারা করেন তাদের মৌলবাদী বলে গালি দিতে পছন্দ করেন। জ়ানা যায় যে আব্দুল্লা বিন উবায়ও নামাজ আদায় করতো।যাই হোক, এ গালি তো সব ধরমের অপমান হয় । কারণ ধরমের মুল বিষয় তো মানতেই হবে, সে অরথে নিজ় নিজ় ধরমে সবাই মৌলবাদী এবং তা হওয়া উচিত। না মানার সাধীনতা তো আল্লাই দিয়েছেন। না মানো ! গালি দেওয়া তো অসভ্যতা।
Lokman বলেছেনঃ
কি করলে যে মৌলবাদী হয় তা বুঝতে পারছিনা। ইদানীং প্রধানমন্ত্রী ইসলামী রাজনীতি যারা করেন তাদের মৌলবাদী বলে গালি দিতে পছন্দ করেন। ইসলামী রাজনীতি যারা করেন তারা প্রধানমন্ত্রীর মতো নামাজ রোজা কুরআন পড়েন। তাহলে এরা কিভাবে মৌলবাদী হয় কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদী নন। যতদুর জানি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল শুরু করেন নামাজ আদায় করে কুরআন পড়ে। তিনি নিজেই এটা বলেছন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কথার উত্তরে।
বাউল গানকে প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঐতি্হের শিকড় বলেছেন।বাউলরা কতটুকু ঐতি্হ্য লালন করেন তা গ্রামের মানুষেক জিজ্ঞাসা করলেই তারা বলবেন। গ্রামের মানুষ বাউলদের বিভ্রান্ত হিসেবেই জানেনন।
এরিও কাকু বলেছেনঃ
এইদেশে একশ্রেনিমনে করে ইসলাম মানে ফাকিস্তানি ধ্যান ধারনার ইসলাম। অথচ জানেনা এই দেশে ইসলাম ফাকিস্তানিরে আনে নাই। এরাই আবার ইসলামের নামে মানুষ খুন করে। পূর্ণিমাকে ধর্ষণ করে।
খালেদাকে ইসলাম বান্ধব মনে করে, জামআত কে ইসলামী দল মনে করে। এরাই রাস্তায় আরবি লিখা কাগজ পড়ে থাকলে তুলে সালাম করে, অই কাগজে বানী লিখা থাকল কি গালি লিখা থাক্ল তা যাচাই করে না।
ছুম্মা আমিন।
সাঈদ বলেছেনঃ
এখানে মৌলবাদ বলতে যদি আওয়ামী লীগ ছাড়া আর সব বাদকে বুঝায় তবে তিনি ঠিকই বলেছেন। উনার কথা শুনে মনে হচ্ছে মৌলবাদই এখন বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা। আওয়ামী লীগের চরমপন্থি রাজনীতি আজ বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা।
sohelee বলেছেনঃ
মৌলবাদ, চরমপন্থী, জাসদ-গণবাহিনী, পুববাংলা কমিউনিস্ট, সরবহারা এগুলো খারাপ শব্দ। কিন্তু এ শব্দগুলো যখন আ’লীগের সঙ্গে থাকে তখন তা ভাল অথে ব্যবহার হতেও দেখা যায়। যেমন ১৯৯২-৯৫ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম যখন জামাত নেতা গোলাম আজমসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তুমুল আন্দোলন গড়ে তুললেন। প্রথম দিকে আ’লীগও এ আন্দোলনে যোগ দেয়। কিন্তু পরে আ’লীগ আন্দোলন বাদ দিয়ে জাহানারা ইমামের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে জামাতের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলে। ওই জামাত নেতা আজকের যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামীর সঙ্গে আ’লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা একটেবিলে বসেঅসংখ্য বৈঠক করে তত্ত্বাবধায়ক ইসুতে আন্দোলন করেন। তখন জামাত মৌলবাদি দল ছিল না। ২০০৬ সালে আ’লীগ খেলাফত মজলিসের সঙ্গে ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৫ দফা চুক্তি করে। আরও অবাক হওয়ার মতো বিষয় হচ্ছে- জেএমবি প্রধান শায়খ রহমান আ’লীগ নেতা ও জাতীয় সংসদের হুইপ জনাব আজম এমপির আপন ভগ্নিপতি। কাজেই দেশে যে আসলেই কে মৌলবাদি তা বলা মুশকিল।
মহম্মদ নোমান বলেছেনঃ
প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদীর পরিচয় দিলেন না। সারাবিশ্বে মৌলবাদী নামে কোনো শ্রেনী যদি থাকে তাহলে তারা কি চায়, কেন চায় বা চাওয়াটা যৌক্তিক কিংবা অযৌক্তিক সেই ব্যাখ্যাও দিলেন না। আসলে মৌলবাদী বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আদৌ কিছু জানেন কি।
—————–
তিনি সাংস্কৃতি শেয়ারের কথা বলেছেন। আমাদেরে দেশে হাজার বছরের যেই সাংস্কৃতি রয়েছে তাহা শালীনতা রক্ষা করে, চরিত্র সংরক্ষন করে, ইজ্জত আবরু সংরক্ষন করে, ভদ্র, নম্র, আবদ, ঐক্যতা, স্নেহ মমতার সাথে সাথে বড়দের প্রতি শ্রদ্ধা ও দায়ীত্ববোধ এবং সামাজীক বন্ধন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের আলোকে লালন করে। আমাদের এই ঐতিস্যবাহী সাংস্কৃতি বর্তমান বিশ্বের বহুদেশে কথাকথিত আধুনিকতা, ব্যক্তি স্বাধীনতা নামে, উলঙ্গ সাংস্কৃতির সাথে সম্পর্ক রাখেনা। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এই ধরণের সাংস্কৃতিকে ঘৃণার সাথে বর্জন করে। মাননীং প্রধানমন্ত্রী ভাষ্য অনুসারে যদি সাংস্কৃতি শেয়ার করতে যাই তাহলে নিশ্চিৎ যে কথাকথিত আধুনিক উলঙ্গ সাংস্কৃতিরা আমাদের সাংস্কৃতি গ্রহন করবেনা বরং তাদের উলঙ্গ সাংস্কৃতি আমাদের সমাজে রফতানী করবে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা, হাজার বছরের ললিত ঐতিস্যবাহী সাংস্কৃতিকে ধ্বংস করবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্র কি দেশের ১৮ কোটি মানুষের উপর তার ইচ্ছা আখাঁঙ্কাকে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন। আর প্রধানমন্ত্রী যাহাই চাইবেন জাতী তাহাই মানতে কি বাধ্য? তিনি কি জনমত যাচাই করে এই বক্তব্য দিয়েছেন? এক কথায় আমার উঙ্গপনা অশালীন সাংস্কুতিকে ঘৃনার সাথে বর্জন করি।
———-
বেদুইন বলেছেনঃ
মৌলবাদী হল সেই লোক যে মূলনীতিগুলি মেনে চলে, যেমন- যদি কেহ ভাল ডাক্টার হতে চায় তহলে তাকে মেডিসিনের মূল বিষয় গুলো জানতে হবে এবং মেনে চলতে হবে, যদি কেহ ভাল বিঞ্জানী হতে চায় তহলে তাকে বিঞ্জানের মূল বিষয় গুলো জানতে হবে এবং মেনে চলতে হবে, যদি কেহ ভাল কমুনিষ্ট হতে চায় তহলে তাকে কমুনিষ্টের মূল বিষয় গুলো জানতে হবে এবং মেনে চলতে হবে, যদি কেহ ভাল হিন্দু হতে চায় তহলে তাকে হিন্দু ধর্মের মূল বিষয় গুলো জানতে হবে এবং মেনে চলতে হবে, অনুরুপ ভাবে যদি কেহ ভাল মুসলিম হতে চায় তহলে তাকে ইসলাম ধর্মের মূল বিষয় গুলো জানতে হবে এবং মেনে চলতে হবে। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, যদি কেহ মৌলবাদী ডাক্টার হয় সে সমাজের জন্য ভাল অার যদি সে মৌলবাদী চোর হয় সে সমাজের জন্য খারাপ সে একজন খারাপ মৌলবাদী ।
সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য সব সংস্কৃতির মানুষকে নিজেদের ঐতিহ্য ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অামার মনে হয় জননেত্রী এখানে খারাপ মৌলবাদীদের বুঝিয়েছেন যেমন বর্তমানে দেখা যাচ্ছে শেয়ার মার্কেটের টাকা হরিলুট, মন্ত্রীর এপিএসের গাড়িতে বস্তা বস্তা দুর্নীতির টাকা, গুম, হত্যা, রাহাজানী,সংস্কৃতির নামে নগ্নতা, ইত্যাদী