মাদকাসক্তি সমস্যার গভীরে

সংকলক
Published : 7 Sept 2019, 04:09 AM
Updated : 27 June 2011, 05:59 AM

আজ আন্তর্জাতিক মাদক পরিহার দিবস। মাদকাসক্ত হওয়ার পেছনে ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক কারণের সঙ্গে সামাজিক কারণও জড়িয়ে আছে। বিশৃঙ্খল পারিবারিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেও একজন মাদকে আসক্ত হতে পারে।

Aftab.Chowdhury প্রিয় ব্লগে (প্রকাশকাল: Sun, 26/06/2011 – 9:38pm) আন্তর্জাতিক মাদক পরিহার দিবসে মাদকের কুফল নিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

পোস্টে তিনি জানিয়েছেন,

ক্যানাবিস জাতীয় ওষুধের প্রতিক্রিয়া-গাঁজার ধোঁয়া, সিগারেটের মসলায় চরস ধোঁয়া বা সিদ্ধি-ভাং সেবনের পর পরই আসে মানসিক আনন্দ, বেশি কথা বলার প্রবণতা, চক্ষু রক্তবর্ণ হওয়া, শুকনো কাশি, হৃদস্পন্দন ও রক্তের চাপ বেড়ে যাওয়ায় দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস ঘটা ইত্যাদি। ওষুধের পরিমাণ বাড়লে সেবনকারী ভয় পেয়ে যায়। বিভিন্ন ভয়ের দৃশ্য দেখে নিজেকে এবং কখনও অন্যকে হত্যা পর্যন্ত করতে চায়।

অ্যাসফিটাসিন ওষুধের প্রতিক্রিয়া—এটা বেশি মাত্রায় গ্রহণ করলে রক্তের চাপ বৃদ্ধি পায়। চোখের তারা মোটা হয়। সেবনকারী খুব তাড়াতাড়ি কথা বলে। কথা অস্পষ্ট হয়ে আসে। খিদে নষ্ট হয়ে যায়, অনিদ্রা দেখা দেয়। বেশি মাত্রায় গ্রহণ করলে মৃত্যু ঘটতে পারে। নেশাখোররা এগুলো ওই ওষুধ-বড়ি হিসেবে খায়, কখনও তরল ইনজেকশনের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করায়।

বিভিন্ন ধরনের নেশার হাত থেকে আমাদের যুবসমাজকে বাঁচাতে হলে পরিকল্পিতভাবে কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। সরকারি সংস্থার কাজকর্মের সঙ্গে বেসরকারি স্তরেও বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

বিস্তারিত জানা যাবে মাদকাসক্তি সমস্যার গভীরে শীর্ষক পোস্টটি থেকে।