গত ৬ই সেপ্টেম্বর ২০১১ প্রকশিত য়েছে আবুল হাসান রুবেল এর 'জাতীয় সার্বভৌমত্ব এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের পুনর্পাঠ' শীর্ষক পোস্টের দ্বিতীয় ভাগ। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ স্বার্থরক্ষার্থে গুরুত্বপূর্ণ যে সাতটি দাবি ভারতের কাছে তুলে ধরা দরকার মনে করেন তিনি তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ রয়েছে পোস্টের সূচনাতেই।
ব্লগার আবুল হাসান রুবেল মনে করেন,
একদিকে ভারতের শাসকশ্রেণীর উন্নাসিক ও বড়ভাইসুলভ মনোভাব এবং অন্যদিকে বাংলাদেশের শাসকশ্রেণীর সাম্প্রদায়িক ভারত বিরোধিতা কিংবা মোহাচ্ছন্ন ভারতপ্রেম কোনোটিই একটি গণতান্ত্রিক সম্পর্কের অনুকূল নয়। বিরাজমান সমস্যাগুলোর সমাধানের মাধ্যমেই কেবল দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গিঁট খুলে একটি সত্যিকার বন্ধুত্বের পথ তৈরি হতে পারে।
পোস্টের এক পর্যায়ে তিনি মত প্রকাশ করেন ,
…বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ নিহিত ভারতের জনগণের গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের সাথে ঐক্যে।
এর প্রেক্ষিতে ব্লগার আজাদ মন্তব্য করেন,
বর্তমান শাসকশ্রেণী হাত ধরে ভারত বাংলাদেশ পারস্পারিক শ্রদ্ধা ও সমমর্যাদার সম্পর্ক তথা জনগণের মুক্তি সম্ভব নয় কোনভাবেই। বরং উভয় দেশে জনগণের যে গণতান্ত্রিক লড়াই চলমান আছে তা একটি বিন্দুতে মিলিত হবার মধ্য দিয়েই শুধুমাত্র তা সম্ভব।