একজন মফস্বল সাংবাদিকের বুকের ভেতরে জমানো কান্না এবং আমাদের ‘মিডিয়া ব্যক্তিত্ব’ মহাশয়েরা

সংকলক
Published : 28 Sept 2011, 05:47 PM
Updated : 28 Sept 2011, 05:47 PM

ব্লগার মাধুকরী'র পোস্টে জানা গেল –

আজই সংগ্রহ হলো এই পদত্যাগ পত্রটি। একজন বার্তা প্রধানের কাছে একজন জেলা প্রতিনিধির পদত্যাগপত্র। এটি খুব স্বাভাবিক। কিন্তু এই পদত্যাগপত্রের ভেতরে একজন মফস্বল সাংবাদিকের যে ঘামে জড়ানো কষ্টগাথা সেসব খানিকটা অনুভব করতেই এই নোটের সহায়তা নেয়া। স্যালুট মফস্বল সাংবাদিকদের।

সৈয়দ নাজাত হোসেন এর দীর্ঘ পদত্যাগপত্র পাওয়া গেল পোস্টে। চ্যানেল আই এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার জেলা প্রতিনিধি পদ থেকে পদত্যাগ এর বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায় পত্রটিতে। সৈয়দ নাজাত হোসেন
নিজের কাজের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে লিখেছেন –

৭০ দশক থেকেই লেখালেখি শুরু করে অদ্যাবধি লিখছি। সে অর্থে আমি একজন প্রকৃত সাংবাদিক তো বটেই, একজন লেখকও। শুধু তাই-ই নয়, আমি বিটিভি ও রেডিও'র একজন তালিকাভুক্ত 'এ' গ্রেডের নাট্যকার, গীতিকার, পাণ্ডুলিপি রচয়িতা, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও মঞ্চ অভিনেতা।

পদত্যাগপত্রের এক জায়গায় তিনি লিখেছেন,

বৃক্ষ প্রেমিক কার্তিক পরামানিকের কথা। যিনি আমার সৃষ্টি। অথচ ওই দূর্লভ ব্যক্তিকে যখন কৃষি পদক দেয়া হল, তখন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আমাকে ১ সেকেণ্ডের জন্যও স্মরণ করা হয়নি কিংবা কোন কৃতিত্বও দেয়া হয়নি।

বিস্তারিত লেখাটি পড়তে পারেন এই লিংকে –