ইরানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনেজাদ ২০০৯ সলে তো অবশ্যই ২০০৫ সালে জালিয়াতি ও বল প্রয়োগের মাধ্যমে ভোটে জিতেছেন। অবশ্য আহমেদিনেজাদের যতনা কৃতিত্ব তার পেছনে আসল অবদান হল রাষ্ট্রের সর্ব প্রধান ধর্মীয় নেতা সৈয়দ আলী হোসেইনী খোমেনীর। আহমেদিনেজাদের পূর্ব জনাব খাতেমী অত্যন্ত উদার ও শান্তিকামী ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ সহ বিদেশের সাথে সুসম্পর্ক স্থাপনে আন্তরিকতো বটেই নিজ দেশেও প্রচলিত আইনের কিছু সংস্কার করে মোটামুটি গণতান্ত্রিক রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু খোমেনী সহ কট্টরপন্থীদের যেন সহ্য হল না তাই ২০০৫ সালে কারসাজির মাধ্যমে আহমেদিনেজাদকে জিতিয়ে নিয়ে আসা হল। আর আহমেদিনেজাদও খোমেনী সহ কট্টরপন্থীদের প্রতিদান স্বরুপ উগ্র ও আগ্রাসী আচরণ শুরু করে দিলেন। খাতেমীর সংস্কার কর্মসূচী গুলোতো বাতিল হলোই উল্টো আরো কঠোর নিয়ম কানুন ইরানী জনগণের উপর চাপানো হল। এতই কঠোর যে পুরুষ মানুষের চুল কাটবে সুন্নতী তরিকায়। এর বাইরের তরিকায় চুল কাটলে জেল, জরিমানা ও শাস্তি; ঠিক তালেবানদের আইনে বর্বর ৬ ইঞ্চির উপর দাড়ি না রাখলে শাস্তি দেওয়া হত, এটাও সে রকম।
……………> বিস্তারিত
….. বিস্তারিত
_______________
-সময়ের মুখোশ খুলে দেখতে প্রত্যয়ী উন্মোচন ব্লগ। বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম ব্লগের সাথে প্রস্তাবিত চুক্তির আলোকে পর্যবেক্ষণ পর্যায়ে এই পোস্টটি শেয়ার করা হয়েছে।
– আপনার কমিউনিটির কোনো সংবাদ শেয়ার করতে চান? জানান আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।