রোহিঙ্গা ইস্যু

শিকদার দস্তগির
Published : 21 Nov 2012, 05:14 PM
Updated : 21 Nov 2012, 05:14 PM

Monzur
২০১২.১১.২০ ০৪:০৯
রোহিঙ্গা বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামার মন্তব্য বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। আমার মতে এটি বাংলাদেশ সরকারের সফল কুটনৈতিক তৎপরতারই ফলাফল। রোহিঙ্গা প্রশ্নে সরকার আপোষহীন ছিল বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। আশা করছি বার্মিজরা তাদের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির প্রতি সদয় হবে এবং বাংলাদেশে বসবাসকারী সব রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত নেবে।
২০১২.১১.২০ ০৪:৩৩
আমার ভোটের কিছু সার্থকতা

মাহতাব হোসেন # বাউফল # পটুয়াখালী #
২০১২.১১.২০ ০৭:৩০
বারাক ওবামা মায়ানমার সরকার ও সেদেশের সংখ্যাগুরু জনগণকে রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু জনগণকে মেনে নেয়া এবং মূল সমাজে আত্মীকরণের যে আহ্বান জানিয়েছেন, তাকে আমরা স্বাগতঃ জানাই। সেই সাথে সাথে তার দেশকেও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আগ্রাসী-সাম্রাজ্যবাদী দেশের বদনাম পরিমোচনের ব্যাবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাই।

Azad Abul Kalam
২০১২.১১.২০ ১০:১০
ধন্যবাদ, ওবামা। আশা করব, আপনার এ ভাষন থেকে থেইন সেইন আর ক্ষমতাতন্ত্রপন্থী নেত্রী সূচি কিছু শিক্ষা নেয়ার চেষ্টা করবেন। আর বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসে যে সব মানুষ রূপী অমানুষ রোহিঙ্গাদের ন্যূনতম মানবিক সহযোগিতা পাওয়ার অধিকারকে অবজ্ঞা করে ওদেরকে চোর-ছ্যাচ্চড়, অপরাধপ্রবণ ইত্যাদি অভিধায় অভিহিত করে আসছিলেন, তারা আত্মসমালোচনা করার তাগিদ অনুভব করবেন।

monir
২০১২.১১.২০ ১০:২৬
ওবামার সাথে বৈঠকে সু চি মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংস্কার নিয়ে অতিরিক্ত আশা করা ঠিক হবে না বলে ওবামাকে সতর্ক করে দেন। আসলে উনি এখন মিয়ানমারের সামরিক জান্তা প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের প্রধান দোষর। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গা গোষ্ঠীর ওপর নিপীড়নের বিষয়ে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী উদ্বিগ্ন হলেও সু চি বরাবরই বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। নীরবতাই সম্মতির লক্ষন।সম্প্রতি নয়াদিল্লি সফরকালে তিনি বলেছেন, 'বাংলাদেশ থেকে বেআইনি অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে।' যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছে, তাদের ফেরত নিতেও তিনি অস্বীকার করেছেন বলে সে খবরে জানা যায়।

Adhir Dutta
২০১২.১১.২০ ১৩:১০
যেসব দেশি ভাইয়েরা রোহিঙ্গাদের অবস্থা দেখে সহানুভূতির ঝাণ্ডা উড়িয়ে যাচ্ছেন তাদেরকে বলছি, টেকনাফে এসে মানুষের সাথে একবার কথা বলে নিন। দেশি মুসলিম ভাইদের বলছি, যারা আরব দেশে কাজ করেন তাদের কি হাল করে ছেড়েছে ঐ দেশগুলো একটু পারলে চোখ বুলিয়ে নেন। এখন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গেলে সুযোগ পেয়ে আসামের মুসলিমদেরও বাংলাদেশে ঠেলে দেয়া হবে, বলা হবে ওরাও অভিবাসী। রোহিঙ্গারা বার্মায় সেই মোগল আমলেরও আগে থেকে ঐ জায়গায় বসবাস করে আসছে, আর দেশভাগ হয়েছে বহু পরে। সুচিও সুযোগ সন্ধানী, ক্ষমতার লোভ ঢুকেছে!! সমুদ্র হাত ছাড়া হওয়ার পর মিয়ানমারের এই উস্কানির শুরু।

jaker
২০১২.১১.২০ ১৩:২৩
জনাব সােলহ অাহেম্মদ সােহেবর মন্তব্যেেক সমর্থন করিছ েসই সােথ অামার দীর্ঘ িদন েথেক ধারণা িছল পৃিথবীেত একমাত্র ত্যাগী েনত্রী িছল অং সান সুিচ। যার কােছ মানবতা, সত্য সততা ন্যয়পরায়নতা িবেবক িছল সবার ঊের্ধ। িকন্ত যখন এনিডিটিভেত িতিন েরািহঙ্গা এবং বাংলােদশেক েকন্দ্র কের িচরাচিরত রাজনীিতেকর এবং িনজ েদেশর সার্থেক বড় কের েয মন্তব্য কেরেছন তা তার হীনমন্যতার পিরচয় বহন কের। েসই সােথ তার েনােবল প্রািপ্ত এবং গণতেত্ন্রের মানস কণ্যা নামক খ্যািত দুিটেক ম্লান কের েদয়। তার েচেয় মালেয়িশয়ার মাহিথর েমাহাম্মদ এবং দিক্ষণ অািফ্রকার েনলসন ম্যােন্ডলা অেনক শ্রেদ্ধয়।
২০১২.১১.২০ ১৩:২৫
এত্ত খুশি হওয়ার কিছু নাই। স্বার্থ ছাড়া মার্কিনীরা যে কিছু করে না সেইটা প্যালেস্টাইনের দিকে তাকিয়ে কি বোঝেন না?? ওদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড মানব জাতির জন্য লজ্জাজনক।

অনেকেই ভাল ভাল মন্তব্য করেছেন । অনেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থেকেছেন । কিন্তু সবাইকে সম্মান করেই বলছি। একটু ভেবে দেখুন তো ইতিহাস বলছে আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে থেকে রোহিংগারা মায়ানমারে বসবাস করছে । অথচ বারাক সাহেব মিয়ানমার সরকারকে বলছেন, " আপনারা রোহিংগাদের মেনে মিন " । তার মানে তারা কি এখানে নতুন উদ্বাস্তু ? বাররাককে প্রশ্ন রাখতে চাই, রোহিংগারা মুসলমান না হয়ে যদি খ্রিষ্টান বা ইগুদী হত, আপনারা কি করতেন ? মিয়ানমারকে জামাই আদর করতেন ? আর এই খবরের একজন মন্তব্যকারী মন্তব্য করেছেন- " @২০১২.১১.২০ ১৫:১৩ তারা তো ১৫০০ বছর ধরেই সেখানে অন্তর্ভুক্ত। রোহিঙ্গা এবং বৌদ্ধধর্মাবলম্বী রাখাইন আদিবাসী এক না। একটু রোহিঙ্গা নিয়ে study করলেই পেয়ে যাবেন। " নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই মন্তব্যকারীর পরিচয় কি, তা তার মন্তব্যেই বোঝা যায় । তিনি যে রোহিংগাদের সে দেশ থেকে উচ্ছেদের একজন খাটি সমথর্ক, তাতে কোন সন্দেহ নেই । ভাবতে অবাক লাগে এন্টি-মুসলিমরা মুসলমানদের নিয়ে এভাবে উপহাস করছে , এভাবে ব্যাংগুলোকে ঢিল মেরে মারার খেলার মত খেলায় মেতে উঠেছে , তারা চেয়ে চেয়ে দেখছে আর ভাবছে, আমিতো নিরাপদে আছি । কিন্ত আহম্মকরা এটা বুঝছে না যে সে মূলত মোটেই নিরাপদে নেই । এই নির্বোধ মুসলিম জাতি আজো ঘুমিয়েই আছে ।