সরকারি নীতিমালার বাইরে নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে বাড়তি অর্থ আদায় কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ ধরনের ঘটনা তদন্ত করে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে।
তার মানে এধরনের অনিয়ম বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে চলে আসছে??? এবং তদন্ত করে কার্যকর পদক্ষেপ নিতেও সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতাও আছে। এই কি প্রথম ঘটনা ? বাড়তি অর্থ আদায় নিশ্চয় অনিয়ম? প্রতিষ্ঠান গুলোতে নিশ্চয় প্রশাসনিক লোকবল নিয়োজিত থাকে । তারা নিশ্চয় দক্ষ, সৎ তাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে। তারা কি বুঝতে পারে না, বাড়তি অর্থ আদায় একটা বেআইনি কাজ ? নাকি মুরুব্বিরা শিখিয়ে দিয়েছে যে বেআইনি কাজ বলে কিছু নাই, সবই আইন সম্মত,। এবং তা করতে হবে !!!!!!!!!!!!! সেই চিত্রই দেখলো দেশের জনগন কয়েকদিন আগে আমদের দেশের টিভির সৌজন্যে। হাইকোর্ট যে রুল জারি করেছেন – তার ফলাফল দেখার আশায় দেশের জনগন অপেক্ষায় রইলো।