তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
বর্তমানে পরীক্ষায় পাশের হার বেড়েছে। কিন্তু আফসোসের বিষয়, যে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় এ+ পাওয়ার পর ভর্তিযুদ্ধে ৪০% নম্বর পায় না, সেই শিক্ষার মান কেমন ভাল হতে পারে সন্দীহান। পাশের হার যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেকারত্বের হারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৬ সালে সারাদেশে এস.এস.সি পাশের হারের রেকর্ড ৮৮.৭০ শতাংশ। আমার মনে হয় বাকি ১১.৩ শতাংশ হলো যারা পরীক্ষার সময় গুম হয়েছে কিংবা অসুস্থতার জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারেনি কিংবা দুর্ঘটনায় মারাত্মক ভাবে আহত বা নিহত হয়েছে।
এভাবে শিক্ষাব্যবস্থায় ফরমালিন দিয়ে চকচকে তকতকে করে রাখলে, তা মনুষ্য দেহের ভিতরে ক্যান্সারে পরিনত হয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে চিরতরে নিঃশেষ করে ফেলবে। সুতরাং আমাদের একটায় স্লোগান হওয়া উচিত 'পাশের কোয়ান্টিটি নয়, কোয়ালিটি চাই'।