মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধূরী
Published : 22 Oct 2012, 11:59 AM
Updated : 22 Oct 2012, 11:59 AM

বিকেলের সোনা রোদ আস্তে আস্তে অস্তগামী সূর্যের সাথে পালা দিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারের গহ্বরে। তাই ফিরতে হবে মায়ের সাথে গৃহস্থের বাড়ির দিকে। গরু বাছুরটি তার মায়ের পিছু পিছু বাড়ির পথেই হাটছে। শস্যের জন্য উর্বর ভূমি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার প্রতিটি গৃহস্থ বাড়িতে ২/৩টি গরু থাকবেই। এখানে গৃহস্থরা চাষাবাদ এবং কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে তাদের বাড়িতে গরু পুষে লাভজনক হিসাবে। আবার কেউ কেউ ২০/২৫ হাজার টাকা দিয়ে ঈদের ৪/৫ মাস আগে থেকে কিছুটা ছোট গরু কিনে, সেই গরু গুলোকে বিভিন্ন ভাবে যত্ন-আত্তি করে মোটা তাজা করেন। গরু গুলো কয়েক মাসেই তর-তাজা হয়ে উঠে এবং ২০/২৫ হাজার টাকার গরু ৪/৫ মাস পর ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা যায়। মীরকাদিমের গরুর যেমন একটি সুনাম আছে তেমনি সিঙ্গাইরের গরুরও বেশ সুনাম আছে। ছবির এই বাছুরটিও একদিন হয়ত বড় হয়ে কোরবানীর হাটেই আসবে অনেক মোটা তাজা হয়ে। এখন অপেক্ষা সেই দিনের জন্য……

ছবি: রসুলপুর গ্রাম, সিঙ্গাইর, মানিকগঞ্জ। তারিখ-২৯/০৮/২০১১ইং সময়- বিকাল-৫:৩০ মিনিট।