ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। একজন ব্যক্তি সে ভালো হোক আর মন্দ হোক মৃত্যুর পর মুসলমান হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য যেটুকু করার সেটুকু আমাদেরকে করতেই হবে। কারণ যিনি মারা যান তিনি সকল সমালোচনার অনেক অনেক উর্দ্ধে চলে যান। একটা স্বাধীন দেশের জনগণ, কেবা না চায় তার দেশ তার জাতী কলঙ্কমুক্ত হোক, দায়মুক্ত হোক। কেবা না চায় তার জাতীর উপর থেকে সকল কলঙ্ক মুছে যাক। সবাই চায়, আমিও মনে প্রাণে তাই চাই। আমার দেশ আমার জাতী কলঙ্ক মুক্ত হোক এবং কলঙ্ক মুক্ত থাক। কিন্তু হচ্ছে কোথায় ? আমরা যারা ৭১ পরবর্তী প্রজন্মের, আমরা তো আর চোখে দেখি নাই কানে শুনতেছি যুদ্ধাপরাধীদের কথা। শুনতেছি গোলাম আযম যুদ্ধাপরাধীদের সর্দার ছিলেন। তিনি মারা গেলেন নিয়মতান্ত্রিক কারণে। কিন্তু আরও তো রইল অনেক, সেগুলোর কথা তো শুধু নিত্যদিনে কানেই শোনা যায় কাজের বেলায় তো ফাঁকা মাঠ। শুনতেছি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গেলে নাকি আইনের অনেক জটিলতা রয়েছে। আমার প্রশ্ন অনেক সমস্যারই তো সমাধান হচ্ছে তাহলে এই যুদ্ধাপরাধীর বিচার সমস্যার সমাধান হচ্ছে না কেন ? নাকি আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও এই গল্প শুনেই যাবে ? আমি চাই অতি তাড়াতাড়ি সকল সমস্যার সমাধান হোক। অতি তাড়াতাড়ি প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীর বিচার হোক সে যেকোন দলেরই হোক না কেন। যাতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে তাদের জীবনে এই যুদ্ধাপরাধীর গল্প শুনতে না হয়। তাহলেই হবে সোনার বাংলার প্রকৃত দায়মুক্তি।