
দেশে এখন মহাসমারোহে চলিতেছে জামাত-শিবির দমন অভিযান । সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে চলমান এই অভিযানে শরিক হয়ে নিজের জীবনকে ধন্য করতে পারেন আপনিও। বিডি ব্লগের অনেকে এই অভিযানে অংশ নিয়ে প্রাণপণ সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে উচ্ছেদ বা নিধন অভিযান চালানোর সাহস বা সামর্থ বা সুযোগ বোধ হয় নেই। সেটা বুঝাই গেছে, জামাত শিবিরের একদিনের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টাতেই (পল্টন- কাকরাইলে ঘটনা)। সরকারের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সে যে কী অবস্থা !
তারপর অফিস থেকে ধরে নিয়ে নিয়ে জামাতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মাওলানা আজহার ও মাওলানা তাসনীম আলমকে নিয়ে ধোলাই দেয়া। আদালতে ডান্ডাবেডী পরিয়ে হাজির করে ক্ষোভের প্রকাশ ঘটানো। ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুলসহ সবাইকে মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি ও মালামাল ক্রোকের নির্দেশ। আজ প্রধান একটি পত্রিকায় দেখলাম মামলার ফাঁদে জামাত। চমৎকার!

উচ্ছেদ অভিযান সম্ভব না হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে –
এদের শিকড় অনেক গভীরে চলে গেছে
এরা সংখ্যায় অনেক বেড়ে গেছে
এরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে নিজেদের অবস্থান পাকপোক্ত করেছে
এরা সাধারন মানুষের কাছে অগ্রহনযোগ্য নয়, যতটা তাদের প্রতিপক্ষ প্রচার করে
এদের নৈতিক চরিত্র দমন বা উচ্ছেদকারিদের চেয়ে অনেক ভালো
এরা অন্যদের মতো হালুয়া-রুটির জন্য গতানুগতিক রাজনীতি করেনা
এরা আদর্শের রাজনীতি করে
এরা নিজেরা চাঁদা খায় না, চাঁদা দিয়ে দল চালায়
আয়ের বড় অংশ দলকে দিয়ে দেয়
এদের দলে যেমন ছাত্র-যুবকরা সক্রিয় তেমনী অশীতিপর বৃদ্ধরাও সক্রিয়
এরা মানুষের কল্যানেই কাজ করে, এটা মানুষ বিশ্বাস করে
এরা ইসলামের যে দিকটি মানুষের সামনে ফোকাস করে সেটির সাথে মদীনার ইসলামের বেশী মিল পায় মানুষ
এদের দলে মেধাবী, চিন্তাশীল লোকদের সমাগম অনেক বেশী
দমন অভিযানে তারও আগের দ্রুত চলমান পদক্ষেপগুলো হচ্ছে-
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে শুধু জামাত নেতাদের বিচারের আয়োজন
বিচারের আগেই রায় দিয়ে দেয়ার মতো পরিস্থিতি
মাওলানা সাঈদীকে দিয়ে শুরু, কারণ তিনিই আওয়ামী বাকশাল, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতির পিতা এসব ইস্যুতে সবচেয়ে বেশী বক্তব্য রেখেছেন তার তাফসীর মাহফিলে। তাছাড়া সামনে তিনিই জামাতের আমীর হওয়ার সম্ভাবনা বেশী
নিজামী-মুজাহিদকে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা এবং ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায জড়ানো
তারও আগে গাড়ী পোড়ানো মামলাসহ এধরনের আরও অসংখ্য মামলায় আসামী করা
জামাতকে রাস্তায় সভা-সমাবেশ করতে না দেয়া
চিরুনী অভিযান চালানো
পোস্টার লিফলেট বিতরণকালে গ্রেফতার
ধর্মীয় বইকে জেহাদী বই আখ্যা দিয়ে জব্দ ও বহনকারিকে গ্রেফতার
জামাতের লোকদের দ্বারা পরিচালিত ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সীনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নানাভাবে ঘায়েল করার চেস্টা ।
কার্যত জামাত-শিবির এখন অবরুদ্ধ। তাদের প্রকাশ্যে তৎপরতা চালাতে দেয়া হচ্ছেনা। তারা অফিসে বসতে পারছেনা। অথচ তারা নিষিদ্ধ নয়। যুদ্ধাপরাধ বা মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ আছে এমন ব্যক্তি অন্যান্য দলেও আছে। তাদের বেলায় সরকার কিন্তু এমন আচরণ করেছেনা। রাজপথে সংঘাত-সংঘর্ষ গাড়ী পেড়ানো ভংচুরের ঘটানা নতুন কোণ ঘটনা নয়। রাজপথে লগি-বৈঠার নিয়ে সাপোর মতো মানুষ মারার ঘটনাও ঘটেছে। দোতলা বাসে আগুন দিয়ে মানুষও মারা হয়েছে। কিন্তু এসব ঘটনার জন্য কোন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের এভাবে গ্রেফতার, রিমান্ডে নেয়া, ডান্ডাবেডী পরানো হয়নি। অফিসে কাউকে বসতে না দেয়ার মতো ঘটনা কখনো ঘটেনি। যুদ্ধাপরাধী কিংবা মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচার চলছে। এই বিচারের সামগ্রিক প্রক্রিয়া নিয়ে দেশে বিদেশে নানা প্রশ্ন। বিরোধী দল এটিকে প্রহসনের বিচার বলছে। সরকারের নিয়ন্ত্রনে বিচার চলছে। এই বিচার কার্যক্রমকে কোনভাবে জামাত-শিবির প্রভাবিত বা বানচাল করার সুযোগ নেই। তারপরও জামাত শিবির দমনকারিদের এতো অস্থিরতা কেন সেটাই বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিচ্ছে।এই অস্থিরতা আমরা অন্যান্য ক্ষেত্রের পাশাপাশি এই বিডি ব্লগেও দেখছি।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
বিনোদন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ফজলুল বলেছেনঃ
লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ মেরে লাশের উপর উল্লাস প্রকাশ করতে পারে যারা তারা কিংবা তাদের দলের সমর্থকদের কাছে দমন, নিপীড়ন, নৃশংসতা, পাশবিকতা বিনোদনতো বটেই ! বিনোদিত হতেই থাকুন। হায়েনারা যেমন হাসে সেভাবে হাসতে থাকুন।
আর দেশ থেকে জামাত শিবিরকে উচ্ছেদ করে চালের কেজি ১০টাকায় নামিয়ে আনুন, ঘরে ঘরে চাকুরি দিন, বিনা পয়সায় সার দিন। অবৈধ ভিওআইপির দেশীয় ব্যবসায়ীদের সকল সরঞ্জাম আটক করে বিদেশে অবস্থানরত নতুন রাজপুত্রের হাতে সব ব্যবসা তুলে দিন। এরই নাম। ডিজিটাল বাংলাদেশ। দেশের কারবার বিদেশে বসে!
নুরুন্নাহার শিরীন বলেছেনঃ
জামায়াত-কে বাঁচাতে স্বয়ং বিরোধী নেত্রী-র ডাকে
ঝাঁপিয়ে পড়ে চেষ্টা করে দেখুন !!
ফজলুল বলেছেনঃ
তাতো বটেই। যত দোষ তো বিরোধী দলীয় নেত্রীর। দেশরত্ন হাসিনা যখন গোলাম আযমের কাছে দোয়ার জন্য লোক পাঠান, সংসদে বসে এক সাথে সংবাদ সম্মেলন করেন, খালেদা হঠানোর আন্দোলন করেন তখন সেটা ১০০% হালাল। আর বিরোধী দলীয় নেত্রী কিছু করলে সেটা ১০০% হারাম।
এই সরকার জামাত নিয়ে যে খেয়ালী খেলা খেলছে তাতে যার বিবেক খড়কুটো ধরে হলেও খানিকটা বেঁচে আছে সেও এর বিরুদ্ধে অবশ্যই কথা বলবে। সরকার সঠিক পথে জামাতকে মোকাবিলার চেষ্টা করলে কারো কিছু বলার থাকতো না। অবশ্য সেটা যে না পারার কারনেই এই বাকা পথের আশ্রয় নেয়া সেটা বলাই বাহুল্য ।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
নূতন বোতলে পূরানো মালের আমদানি!!!
পাপে ছাড়ে না বাপেরে!
ফজলুল বলেছেনঃ
পুরনো মাল নিয়েইতো এই সরকারের যত কারবার। ৪০ বছর আগের যুদ্ধাপরাধ ইস্যু, `৭২ এর সংবিধান, `৭৫ এর বাকশাল, ৭৮ এর পঞ্চম সংশোধনী, ৯৬ এর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ……………………।
`৭৫ এর ১৫ আগষ্টের মর্মান্তিক ঘটনার বেলায়ও কি তাই?
থুথু উপরে মারলে গায়ে পড়ে।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
লগি বৈঠার কাহিনি এইখানে ফলাইতেছেন,ঠিকাছে। একটু অনুগ্রহ কর বলবেন সেদিনের ঘটনাটা। কেমনে কি হয়েছিল, আমি যা জানি হয়তো ভুল জানি। আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই।
ফজলুল বলেছেনঃ
সেই দিন কী হয়েছিল তাতো বলাই হয়ে গেছে। লাশের উপর নাচানাচি হয়েছিল। নাচানাচি করেচিল ছাত্রলীগ যুবলীগ নামধারি কতিপয় ।
স্বাধীন বাংলা বলেছেনঃ
আহাহা ফজলুল এর কি মায়ারে। ওরে দরদ! এত দরদ কোথায় ছিল আগে?
লম্পট, ধর্ষক, মানবতা বিরোধী, হত্যাকারী, রাজাকার কুত্তা গুলোর গালে প্রসাব করি। ওদের হাঁটুর বাটি ভেঙ্গে ভ্যান গাড়ীতে ভিক্ষা করতে পাঠিয়ে দেওয়া উচিৎ। কুলাঙ্গার এর বাচ্চারা যেন এইভাবেই কুকুরের মত ধ্বংস হয়।
জানোয়ার সাইদি, নিজামি, মুজাহিদ সহ সকল পাঠা গুলোকে মেরে ফেলা উচিৎ।
ফজলুল বলেছেনঃ
আপনার মতো লোকদের অতি উত্তেজনা নিয়েইতো এখানে প্রশ্ন। আপনারা এই সময়ে এতোটা উতলা কেন সেটাইতো জিজ্ঞাসা। যে মুর্তি আপনার তাতে জঙ্গলে গেলে আপনাকে মানাবে ভালো।
নিজামী মুজাহিদ সাঈদী জানোয়ার আপনার আদালতে। এখনো অন্য আদালতে প্রমানিত হয়নি। একটু ধৈষ্য ধরুন। প্রমানের ঘোষনাতো আসছেই। তার আগেই রায় শুনিয়ে দিচ্ছেন কেন বোকার মতো!
আমিন আহম্মদ বলেছেনঃ
লগি-বৈঠার দিন জামাত কি করেছিল, যদি মুসলমান হন, সত্যকে লালন করেন, আল্লাহকে বিশ্বাস ও ভয় করেন, পরকালের বিশ্বাস থাকে তবে সত্য কথাটি বলুন। সেদিন আমরা জানি আ.লিগ লগি-বৈঠা নিয়ে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল, কিন্তু বাইতুল মোকাররম হতে পিস্তল হাতে যখন এই বলে চিৎকার দিতে দিতে পিস্তল হাতে নিয়ে বেড় হলো আর বলতে লাগল মার, মরলে শহীদ আর বাঁচলে গাজী। ওরা কারা ছিল ? আমি তো নিজের চোখে দেখেছিলাম সেই চিত্র ! কারা সেদিন গজারী কাঠের সাইজ করা লাঠি নিয়ে সেই লগি-বৈঠার আড়ালে সাপের মত তাদের ভাষায় কাফের পিটিয়ে মেরেছিল ? আপনার কাছে জানতে চাই।
ফজলুল বলেছেনঃ
`মরলে শহীদ বাচলে গাজী’ এটা জামাত শিবিরের কমন শ্লোগান। এই বিশ্বাস নিয়েই তারা চলে বলে জানি।
আপনার চোখে রঙ্গিন চশমা ছিল বলে আপনি আওয়ামী-বামদের সেদিনের তান্ডব দেখতে পাননি। আপনি মারতে যাবেন। আর জামাত শিবিরের কাপুরুষের মতো পালিয়ে যাবে অথবা দাঁড়িয়ে শুধু মার খাবে তাই না ?
আন্তরক্ষার অধিকার সবার আছে। জামাত শিবির যেখানে সমাবেশ ডেকেছিল তার কাছে গিয়েই লগি বৈঠাধারিরা তান্ডব চালিয়েছিল।
চ্যানেল আইতে বায়তুল মোকাররম ফুটওভার ব্লিজ থেকে ধারণ করা ভিডিও চিত্রটির যে কথা সেটা জামাত শিবির মিছিলেও বলে। আর আওয়ামী বামদের তান্ডবের ভিডিও চিত্র দেখে সারা দুনিয়া সেদিন ছি ছি করেছিল। সেদিন যারা হতাহত হয়েছিল তাদের ৯০ ভাগই ছিল জামাত শিবিরের। মারামারির সময় লগি বৈঠাধারিরা যে পাশে ছিল সেই পাশে তাদের কাছাকাছি আমিও ছিলাম অনেকক্ষন উৎসুক জনতার একজন হিসেবে।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
কোথায়, কারা, কাকে, কেন নাচা নাচি করছিল, পুরা ঘটনাটা জানতে চাইছিলাম।
আমিত বলি নাই শিবিরের পোলাপান নাচানাচি করছিল?
ফিচ ফিচ করে না বলে কাহিনি পুরাটা কইলে ভালো হইত।
ফজলুল বলেছেনঃ
আপনি ইউটিউবে `২৮ অক্টোবর লগি বৈঠা’ লিখে ব্রাউজ করে দেখে নিতে পারেন।
এটা নতুন করে বলার বিষয় নয়। এটা সবার জানা। আপনিও ঠিকই জানেন। অযথা প্যাচাচ্ছেন। ছাত্রলীগ যুবলীগ বাম লোকেরা নাচানাচি করেছিল।
স্বাধীন বাংলা বলেছেনঃ
এই সব বিশ্ব বেহায়া, লাজ লজ্জাহীন পাঠা ফজলুল দের লেখায় যত কমেন্ট করবেন, ততই ক্লিক সংখ্যা বাড়বে। আর প্রতি ক্লিকেই পয়সা আসবে মগবাজার দিয়ে। কারণ এরা তো পেইড ব্লগার!!!
যেই ব্যক্তি এই ভাবে জামাতের বন্দনা করে, নাজানি সেই ব্যক্তির একদা মা বোনদের ধর্ষণ কারী এই জামাতের পাঠা গুলো করেছে কিনা? কেননা ওদের মা আর বোনদের রেপ করলে এই সব ফজলুল নামের কুকুরের সন্তান গুলো এই ভাবে ওদের পক্ষে যেতনা।
এই সব ফজলুল আর এদের দোষর রা সেদিন ধর্ষণকারী গোলামের অনুসারি গুলোকে ধর্ষণ করার পর পাক পবিত্র হবার জন্য পানি এনে দিয়েছিল।
কাজেই এই সব ফজলুল দের মুখেও মূত্র ত্যাগ করা উচিৎ।
ফজলুল বলেছেনঃ
এই ধরনের খবিছদের মন্তব্যের জবাব দেয়ার কোন মানসিকতা নাই। এই লোকটি মাত্র যেন পচা নদমা থেকে গা চুবিয়ে এসে ব্লগে ডুকেছে।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
আপনার বুঝা উচিৎ আগেই, যে আমি প্যাচাইতেছি তবে মোটেই অযথা নয়।
ইউটিউব আমার দেখা লাগব না। শিবিরে পোলাপানরে কুত্তার মত পিটিয়ে মারা হয়েছে, পাড়াইছে, এইটা সকলেই জানে। এইটা পুরা ঘটনার কিঞ্চিত অংশ বটে।
কিন্তু আমি যে প্রশ্ন গুলা করছি যদি বলতে শরম লাগে সেটা অন্য ব্যপার। আর যদি না জানেন তাহলে স্বীকার করেন।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@স্বাধীন বাংলা
ফজলুল সাহেব ঠিকই ধরেছে। আপনি কি মগবাজার বালফালাহ এর আশে পাশে গিয়েছিলেন নাকি গন্ধ বেরচ্ছে যে। আসলেই মগবাজার বালফালাহ একটা নর্দমা। 😀
স্বপ্নচারী তারুণ্য বলেছেনঃ
যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে প্রহসন চলছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আমিও চাই। কিন্তু এ বিচারের জন্য যে ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, সেটি দলীয় ট্রাইব্যুনাল।
লেখককে বাহবা! আকাশের তারাগুলি, মোসাদ্দিক উজ্জ্বল এর মত ব্লগারদের
Excellent reply করার জন্য। সাবাস ফজলুল সাহেব..Keep it up
ফজলুল বলেছেনঃ
এই ব্লগে উচিত কথার ভাত নাই। উচিত কথা বলার লোকদের পাল্লা ভারী হতে দেখলেই কমেন্ট নিয়ন্ত্রন আর মডারেশন শুরু হয়। দ্বিমুখী আচরণও দেখবেন। এইখানে আমাকে কী কী ভাষায় গালি দেয়া হয়েছে হয়তো দেখেছেন। কিন্তু এটা মডারেশন করা হয়নি। অন্যদিকে হয়তো মাঝামাঝি অবস্থানে থেকে বাস্তবতার আলোকে কথা বলছেন আর আপনি কিছু একটা এই ধরনের বলে দেখেন। ঠিকই মডারেশনের নামে সেটি আর আলোর মুখ দেখবেনা।
তবে আমি ভাই মডারেশন হোক এমন মন্তব্য কেউ করুক সেটা চাই না। এই পযন্ত আমার একটি শব্দও মডারেশন করতে হয়নি।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
৭২ এর সংবিধানে দেশ ফিরে গিয়ে জামাত- বি এন পির মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। কেননা পঞ্চম সংশোধনী ছিল বিএনপি- জামাতের রাজনীতির ভিত্তি ও রক্ষাকবচ। কাজেই চরম ক্ষোভে কেউ কেউ সংবিধান কে ডাস্টবিনে ফেলে দেবার হুমকিও দেন। পঞ্চম সংশোধনীতে ছিল ইনডেমনিটি বিল বা আইন। এই আইনে জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের (দু’জন ছাড়া) লোকদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। চোর-ছেঁচড়রাও নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের জন্য আইনের আশ্রয় নিতে পারে। ১৯৭১ সালে বর্বর পাকিস্তান বাহিনীর নৃশংস হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের যারা দোসর, তারাও আইনের আশ্রয় নিতে পারে। নারী ধর্ষক, হত্যাকারী, মস্তান, জঙ্গি, বাইরে দেশের অর্থ ও সম্পদ পাচারকারী, বিরোধী দল নিশ্চিহ্ন করতে ষড়যন্ত্রে লিপ্তকারী, আদালতে গিয়ে আশ্রয় নিতে পারে তারাও। ইনডেমনিটি আইনের কারণে শুধু বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার চাওয়াটাই ছিল নিষিদ্ধ! কি অপূর্ব মাহাত্ম এই বাতিল হয়ে যাওয়া পঞ্চম সংশোধনী!
পঞ্চম সংশোধনীর জনক ছিলেন জামাতের পুনর্বাসন কারী প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এতে যাযা ছিল-
১। বাংলাদেশে মার্শাল ল’র অভ্যুদয় এবং এর যাবতীয় কার্যক্রম বৈধতা দেওয়া হয়েছিল। ২।১৯৭২ সালে যে চারটি রাষ্ট্রীয় স্তম্ভের আলোকে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের সংবিধান (১৯৭২ সালের সংবিধান) রচিত হয়েছিল, সেই চারটি স্তম্ভের তিনটিই স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান তার কলমের এক আঁচড়ে বাতিল করে দিয়েছিলেন।
৩। বিসমিল্লাহ, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ইত্যাদি সংবিধানে যুক্ত করে মুসলিম পুনরুজ্জীবনবাদকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থাৎ যে দেশের শাসক ও সেনাবাহিনীর বর্বরতা-নৃশংসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিতে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক স্বাধীন বাংলাদেশের পত্তন ঘটেছিল, পঞ্চম সংশোধনীতে সেই দেশ পাকিস্তানের প্রেতাত্মাই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জিয়াউর রহমান। পঞ্চম সংশোধনী বাংলাদেশের আদর্শিক ভিত্তিকে ধ্বংস করেছিল।
৪। সরাসরি নয়, প্রচ্ছন্নভাবে জঙ্গিবাদের উত্থানকে প্রতিষ্ঠা করেছিল পঞ্চম সংশোধনী।
৫। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য দালাল আইন করেছিলেন। জঙ্গিবাদ রোধে নিষিদ্ধ করেছিলেন ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল।
এই ব্যাপারে নন্দিত সাংবাদিক রাহাত খান বলেন-
আর মগবাজারের আদর্শের সৈনিকেরা বাকশাল শব্দটি ব্যবহার করে কথায় কথায়। কাজেই নির্বোধ ওই লোক গুলো বাকশাল শব্দটির অপ ব্যবহার করবে এটি স্বাভাবিক!
৪০ বছর আগের যুদ্ধ অপরাধ!! এটি তো ওদের কাছে এখন চরম আজরাইল এর মত হানা দিচ্ছে। যে কোন মুহূর্তে জান চলে যাবে এমন অবস্থা।
হা, বঙ্গবন্ধু তো পাপ করেছিল। কুকুরের ওই সন্তান গুলোকে ক্ষমা করে দিয়ে। কিন্তু সেই ক্ষমা যে মহা কাল হয়ে যাবে সেটি কে বুঝতো?
থু থু উপরে মারলে গায়ে লাগে! কথা টি সত্য। তবে সমস্যা হল গায়ে থু থু লাগলে ধুয়ে ফেলা যায়। আর নির্বোধ আর মূর্খ কিংবা সাল্টু পাগলারা গায়ে থু থু লাগলেই খেয়ে ফেলে!!!
কাজেই ব্লগে কিছু সাল্টুরা তাদের মত ও বাক স্বাধীনতা প্রকাশ করবে। এই নিয়ে কেউ অতি উত্তেজিত হবেন না। কারণ সাল্টুদের গায়ে গন্ধ অনেক। একবার স্পর্শ করেছেন তো ডেনিম, ক্যামি সোপ দিয়ে শরীর ধুতে হবে।
ফজলুল বলেছেনঃ
এইবার এইবার গালির মুখ খুললো। হুশিয়ার ব্লগবাসি !
পুরনোর কথা বলায় পুরনোর উদারহরণ দেয়া হয়েছিল মাত্র। কিন্তু উত্তেজনা আর ধরে রাখতে পারেননি মি উজ্জ্বল।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হাহা
ফজলুল শোচনীয় ভাবে পরাজিত হয়ে বন্য খ্যাকশিয়াল এর মত লেজ গুটিয়ে পালাল। আমার কথার কোন জবাব দিতে পারেনি এই মূর্খ লোকটি।
এই ফজলুল বলেছে-
এই জবাব আমি দিয়েছি ১২ নং কমেন্টে। কিন্তু অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী এই ফজলু আর পেরে উঠছেনা।
নিজের প্রশ্নে নিজে ধরা খেয়ে সোজা মগবাজার দৌড় দিলরে!!
কি মজা পাইছিরে_ কি মজা!!!
ফজলুল বলেছেনঃ
কে পরাজিত হইল সেটা অবশ্য আপনারা খেলা শুরুর আগেই বলে দিতে পারেন। বিচারের আগে রায়ের মতো আর কি।
ফজলুল প্রসঙ্গের মধ্যেই থাকতে চায় এই পোস্টে।
তারপরও খানিকটা বলি
ইনডেমনিটি আব্দুল মতিন খসরুই বাতিল করে দিয়েছিলেন । তার জন্য ৫ম সংশোধনী বাতিল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়নি। জিয়া যাদের রাজনীতির অধিকার দিয়েছিলেন তাদের রাজনৈতিক অধিকার বাতিলের সাহস এই সরকারও করে নাই। বাকশাল কি জিনিন সেটার এখন আর ব্যাখ্যা লাগেনা। এই শব্দটি উচ্চারণ করার সাথে স্বাথেই মানুষ একদলীয় শাসনের একটি মুখচ্ছবি দেখতে পায়। আর এই বাকশালের গুনগান এখনো কারো কারো মুখে শুনা যায়।
আর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে তাতে যাদের শাস্তি হয়েছে তাদের কেউ জামাত শিবির বা তাদের সমর্থক নেই। এরা সবাই এক সময়কার আওয়ামীলীগার এবং সেনা বাহিনীর লোক। এটা সবাই জানে।
আর বিচার কী আর যুদ্ধাপরাধের হচ্ছে। হচ্ছে জামাতের বিচার। মানবতা বিরোধী অপরাধের নামে ঘাদানিক সংশ্লিষ্ট বিচারক দিয়ে বিচার চলছে জামাতের।
বঙ্গবন্ধু আসল অপরাধী পাকিস্তানীদের ক্ষমা করে দিয়ে পাপ করে থাকতে পারেন। আর বতমান সরকার আসল অপরাধীদের বিচার না করে তাদের কথিত সহযোগিদের বিচারের নামে প্রহসন করে পাপ করছেন কিনা সেটা সময়ই বলে দেবে।
থুথুর অভিজ্ঞতা আমার চেয়ে আপনার যে অনেক বেশী সেটা পাঠক মাত্রই বুঝবে। ধন্যবাদ।
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
কি ফজলুল সাহেব হিট গুনে পেমেন্টের জন্য গেলেন নাকি। আরও হিট হবে।
জবাব গুলো আমার জানার একটু প্রয়োজন।
লেজ গুটিয়ে পালালে তো হবেনা!!!!!!!!!! না পারলে বলেন যে পারেন না।
ফজলুল বলেছেনঃ
পেমেন্টের বিষয়গুলো আপনাদের সাথে বেশী পরিচিত বোধ হয়।
যাই হোক লগি বৈঠার ঘটনার জবাব ইতিমধেই দিয়ে দিয়েছি। এটা নিয়ে প্যাচাল পারার কিছু নেই। লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামার জন্য আজকের প্রধান মন্ত্রী সেইদিন নির্দেশ দিয়েছেন। ওই ঘটনার দায় দায়িত্ব পুরোটাই তার । এজন্য কিন্ত তাকে কাঠগড়ায় দাড়াতে হয়নি। কাকরাইলের ঘটনার জন্য কিন্তু মকবুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। এই হলো বিচার, আইনের শাসন।
আপনারা বিনোদিত হতে থাকুন চিত্তজালা নিবারনের জন্য।
স্বপ্নচারী তারুণ্য বলেছেনঃ
দালালরা দালালী ভালই করিস! সাবাস দালালী! দালালে দালালে বরেছে বাংলাদেশ! প্রয়োজন একটি দালাল বাংলা ওয়াশ !
আজাদী বলেছেনঃ
মিঃ ফজলুল আপনার উদ্দেশ্য কি ব্লগিং করা না এই ব্লগের নামে বদনাম রটানো ? আপনাকে প্রায়ই দেখা যায় যে আপনি এই ব্লগ এটা করে, এই ব্লগ ওটা করে, এরা আপনাদের বক্তব্য মডারেশন করে ইত্যাদি ইত্যাদি। যারা গালাগালির ওস্তাদ তাদেরকে যদি রশি দিয়ে বেঁধে না রাখে তাহলে ওরা ঐ আল্লাহর ওয়াস্তের ষাড়ের মত সবার জমির ফসল খেয়ে ফেলবে।
আর এব্লগ আপনাদের ঐ সোনার বাংলাদেশ ব্লগের মত বাঁশ দেয়ার ব্লগ নয়। যারা কথায় কথায় মানুষকে ইয়া বড় লম্বা বাঁশের ছবি লটকাইয়া দেয়, আর অমনি ছাগু মডারেটর খুশিতে গদ গদ তা প্রকাশ করে, এটা এখানে না করতে পারায় খুব কষ্ট লাগছে মনে হয়। আমার বর্নমালা এমনই ছাগু ব্লগ। এ ছাড়া জামাত-রাজাকার মার্কা বেশীর ভাগ ব্লগেই গালা-গালির রোল পড়ে যায়, আবার বলে ধার্মিক, যতসব ভন্ডের দল। ধর্ম বেইচা জীবন-যাপন করে আবার ধর্মিক । নিলজ্জ-বেহায়ার দল যত। আর সেই রকম মনে হয় আপনি এ ব্লগকে চান যা বিগত কিছুদিন যাবত আপনার বিভিন্ন মন্তব্যে দেখলাম। খালি ব্লগের মডারেটরকে জ্ঞান দিয়েই যাচ্ছেন, নিজের দিকে একবারই তাকানোর সময় পান নাই। একটা ফালতু বস্তা-পচা বাসি লেখা লটকাইয়া মনে নিজেকে খুব হিরো হিরো ভাবতাছেন, তাইনা ? আশা করি ব্লগ নিয়ে ফালতু প্রপাগান্ডা বন্ধ করবেন। আর ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ আশা করি আপনারাও বিষয়টি দেখবেন।
এই জামাতী-রাজাকার গুলা এভাবেই অনেক ভালোকে পঁচানোর জন্য উঠি-পরে লাগে। আর সত্যকে মিথ্যা বানায় শুধুই প্রপাগান্ডা করে। এই ফজলুল তাদেরই একজন।
ফজলুল বলেছেনঃ
সেই ভালো । ব্লগ টিমকে বলুন, ফজলুদের এখানে জায়গা না দিতে । কারণ তারা
হাটে হাড়ি ভাঙার কাজ করছে ! মনোপলি ব্যবসায় ভাগ বসাচ্ছে! জয় বাকশাল !
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
জনাব ফজলুল সাহেব
আমি কয়েকটা প্রশ্ন করেছিলাম, জবাব চাই, আবার করি
১) কোথায়
২) কারা,
৩) কাকে,
৪) কেন?
ম, সাহিদ বলেছেনঃ
ফজলুল বলেছেন-
তাহলে কি আমরা ধরে নিতে পারি যে,বর্তমানে জমাত নেতৃত্ব সংকটের চুরান্ত পর্যায়ে আছে। আর যদি সাঈদি সাহেব সহ অন্য নেতারা (যারা বর্তমানে কারাগারে আছেন) যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে সংশ্লিষ্টতায় বিচারের কারনে আর আপনাদের কাছে ফিরে না আসেন তবে জমাতের হাল ধরার মত আর কেউ না থাকার কারনে এই দলটি বিলুপ্ত হয়ে যবে। কারন যে কোন রাজনৈতিক দলের শির্ষ নেতৃত্বই শুধু মাত্র একটি দলকে সামনে এগিয়ে নিতে পারেন।
ফজলুল বলেছেনঃ
সেটা আপনাদের ধারণা। আমরা যতটুকু জানি, জামায়াত কখনো নেতৃত্ব সংকটে ভুগবেনা। জামায়াতের এক একজন থানা সভাপতিও অন্যান্য দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সমান নেত্বত্বের যোগ্যতা সম্পন্ন। জামাত নেতা নির্ভর দল নয়, গোলাম আযম অবসরে যাবার পর কি জামাত শেষ হয়ে গেছে ?
suchintok বলেছেনঃ
আচ্ছা, এই মোসাদ্দিক উজ্জ্বল পন্ডিত লোকটি কে? উনি তো দেখি খাসিয়ালের জোঁক। ভাব দেখে তো মনে হ্য়, এই বিডি নিউ প্রভু সেই। প্রতিটি স্তাহনেই তাহার পদসরণ মুখরিত। বাহ বাহ ব্ল্যাক শীপ হ্যালো হ্যালো …
ফজলুল বলেছেনঃ
এই মোসাদ্দিক উজ্জ্বল লোকটি এই ব্লগের পালের গোদা যিনি তার মতের বিপক্ষে গেলেই যাকে তাকে -হরিদাস পাল, অপ লেখক, মুর্খ, মগবাজারের ছাগু ইত্যাদি উপাধি দিতে পারদর্শী। আর তার কাছে গালাগালির একটি ঝাঁপি আছে। যেটা যখন তখন ছাড়েন।
অভিশপ্ত বলেছেনঃ
আমাদের দেশে এক প্রজাতির প্রাণী আছে যেগুলোকে মুগুর দিয়ে মেরে তাড়িয়ে দিলেও আবার পিরে এসে গেউ গেউ করতে থাকে,এই মগবাজারি ছাগু গুলোও ঠিক সেই রকম নীলজ্জ প্রাণী।
তবে লেখককে ধন্যবাধ উপরের ছবি দুটো দেয়ার জন্য দেখে আনন্দে মনটা ভরে গেছে প্রথম ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে ইবলিস শয়তানকে ডান্ডাবেড়ী দিয়ে বেধে রাখা হয়েছে যেন সমাজ দূষিত করতে না পারে।
আর দ্বিতীয় ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে এবার বাঙালি জেগে উঠেছে এইখানটায় হ্যাঁ ঠিক এইখানটায় পাকিস্তানীর অইরসে জন্ম নেয়া ফজলুল দের স্থান আমাদের এই সোনার বাংলায়।পায়ের নিচে পিষে পিষে মেরে সমাজ থেকে তাড়াতে হবে ওই আগাছা বিষপোড়া গুলোকে।
নোট:-ব্লগ কর্তিপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি দেশদ্রোহী জামাতি জঙ্গি ফজলুল তার পাঁচ নাম্বার কমেন্টের জবাবে বলেছেন
”যে মুর্তি আপনার তাতে জঙ্গলে গেলে আপনাকে মানাবে ভালো”
আমি এর সঠিক ব্যাখ্যা দ্বাবি করছি যদি সে কমেন্টস কারীকে বলে থাকেন তবে আমার কোনো অভিযোগ নেই।কিন্তু যদি উনি কমেন্টসকারীর ছবিকে মিন করে থাকেন তবে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং ব্লগ টিমের কাছে জানতে চাই আমাদের গর্ব অহংকারের প্রতীক অপরাজেয় বাংলাকে নিয়ে এমন দৃষ্টতা দেখানোর সাহস ওই জঙ্গি কোথায় পেল আর কি ভাবে এটা প্রকাশ করা হল?
ফজলুল বলেছেনঃ
যারা জংলী কথা বলে তাদের জঙ্গলে যাওয়াই উচিত
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হায় হায় ফজলুল বলে কি?
শিকারি বিড়াল গোঁফ দেখে যায় চেনা। আপনার সাথে আমি কি খেলবো? আমি তো ওভার ট্রাম মাষ্টার!! আপনি কেমন খেলতে জানেন সেটি ব্লগের সবাই দেখতে পাচ্ছে। 💡 কাজেই কে পরাজিত আর জয়ী সেটি বলার প্রশ্নই আসেনা।
এইবার আহম্মকির চরম প্রমান দিয়ে নিজেকে মূর্খের মত হাসালেন। জামাত নিয়ে একি সার বিষয় সম্পন্ন লেখা এবং পুলিশের বুটের লাথি সম্বলিত ছবি একাধিক বার সাটিয়েছেন অনেক ব্লগার। কাজেই আমি বলেছিলাম পূরানো মাল!!
ওমনি আমার কথার সার না বুঝেই হুম বলে বাঘের মত কমেন্ট করে পাতি কুয়ার ব্যাঙের মত চিটকে গেলেন বাগানে!! এবং নিজের জ্বালে নিজে ধরা খালেন। বললেন- বাকশাল, সংবিধান, ৭২, ৯৬, ৭৫ ৭৮ আরও কত কি?
আর তার সমুচিত জবাব ১২ নং কমেন্টে দিয়েছি।
কিন্তু আপনার সেই ক্ষমতা এখন ও পর্যন্ত হয়নি যে আমার কমেন্ট এর লাইন গুলো বিশ্লেষণ করবেন- হাহা ব্যাপক বিনুদিত হইলাম।
এই লেখক বলেছেন-
আমার প্রায় ৬৯ লাইন এর লেখাটির তাৎপর্য না বুঝেই আবারো নিজের জ্ঞানের পরিচয় দিয়ে সেই কোলা ব্যাঙের মত ক্যা ক্যা করা শুরু করে দিলেন। 🙄
তারপর ও ধন্যবাদ যেই ৩ লাইন বুঝিয়াছেন তাহা লইয়াই ঝাপিয়া পড়িয়া শেষ রক্ষা হবার চেষ্টা করছেন!!! ( সাধু- চলতি ভাষার ব্যবহার দূষণীয়- উজ্জ্বল জাননা?)
অতঃপর সাল্টু কাকা আবারো ক্ষেপে গেল। এবং বলিল-
ইতিমধ্যেই ব্লগার রা আপনাকে রাম ঠাপের উপর রাখিয়াছে। উহা দেখিতে না পাহিয়া আপনি কি আবারো সাল্টু সাজতে চাইতাছেন?
এবার কহেন তো থুথুর বাস্তব জ্ঞান কার বেশি?
অফ- ট= পরের বার থুথু লইয়া কেবল আলোচনা করিতে আসিয়েন না। কারণ আম্নে তো পারেন কেবল ওই সামান্য সস্তা কথার বিশ্লেষণ!!!
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হাহা- মারহাবা মারহাবা জ্বালাময়ী কমেন্ট!!!
ফজলুল বলেছেনঃ
রতনে রতন চেনে। ইবলিশ শয়তানকে কোন মানুষ দেখেছে বলে শুনিনি। অবশ্য একই জাতের হলে তাকে দেখা বোধ হয় সম্ভব, চেনা সম্ভব।
বাঙ্গালী জাতি জেগে উঠেছে বটে, সেটা পুলিশের বুট আর পোষাকে। লজ্জা থাকা উচিত এমন মন্তব্য করতে।
মুনসক্যাব বলেছেনঃ
কিছু ব্লগার আছেন যারা যুক্তিতে না পেরে শুধুই বকাঝকা করেন। ব্লগ কর্তৃপক্ষ এসব বকাঝকা, ফালতু লেখা সম্বলিত কমেন্টো প্রকাশ করে দেন। এখানে মডারেশন হতে পারে। যুক্তিকে পাল্টা যুক্তি দিয়ে খন্ডন করাই উচিত।
ফজলুল সাহেবের পোস্টটি পড়লাম। ফজলুল সাহেব যুক্তি দিয়ে যেসব কথা তুলে ধরেছেন।
কমেন্টকারী সকলেরই উচিত যুক্তিকে প্রাধান্য দেয়া।
ফজলুল বলেছেনঃ
এরা যুক্তির ধার ধারেনা। কথার জবাব জানা না থাকলে গালির ঝুলি বের করে।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
আকাশের তারা
ফজলুল পিছলায়ে যাচ্ছে কেন?
আপনার প্রশ্নের জবাব কই? 😯 😯 😯
অভিশপ্ত বলেছেনঃ
@মুনসক্যাব
মগবাজারি দীক্ষায় দীক্ষিত হলে মানুষ ছাগল বনে যায় সেটি জানতাম,তবে রাতকানা রোগে দরে এটি আজকে জানলাম,একজন নোংরা প্রপাগান্ডা চালানোর জন্য মিথ্যের বেসাতি সাজিয়ে একটি পোস্ট দিল আর আপনি সেখানে যুক্তি খুঁজে পেলেন!!
এই জন্যই বলি আপনাদের মত নীলজ্য জামাতি জংগীদেরকে বুট দিয়ে মাড়িয়ে পায়ে পিষেই এই দেশ থেকে তাড়াতে হবে।কারণ ওটাই জঙ্গলী ভূতের একমাত্র সঠিক চিকিত্স্যা।
@সুচিন্তক
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল কে সেই পরিচয় আপনার মত মগবাজারি রামছাগলকে দেয়ার কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়না।যারা এই ব্লগের নিয়মিত পাঠক লেখক তারা উনাকে চিনে,আপনি না চিনলে ও চলবে। যে নিজের নামটাও সঠিক বাংলায় লিখতে জানেন না তিনি চলেছেন আরেকজনের পরিচয় উদ্ধার করতে!!ঠিক যেমন গ্রাম্য ভাষায় বলে কাহা রাজা ভোজ ওর কাহা গাঙ্গু তেলি!! অথবা আদার ব্যাপারি এসেছে জাহাজের খবর নিতে!
এই ব্লগের প্রভু নয় এই দেশটা যেমন আমাদের বাঙালিদের তেমনি এই দেশের সব কিছুতেই আমাদের জন্ম সিদ্ধ অধিকার রয়েছে,আপনাদের মত পাকিস্তানীদের উচ্ছিষ্টদের এই দেশে কি কাজ চলে যাচ্ছেন না কেন বাপের দেশ পাকিস্থানে।সময় থাকতে আমাদের পবিত্র মার্তিভূমি ছেড়ে চলে যান না হয় উপরের ছবি দেখেছেননা ঠিক ঐরকম ভাবে এই দেশ থেকে একেকটা পাকির উচ্ছিষ্ট কে বিদেই করব।
আরিফ আহমেদ বলেছেনঃ
এত তর্কাতর্কির তো কিছুই নাই। আপনেরা দেখেন, এই জাতি, দেশ গঠনে কার অবদান আছে। আর কারা এর আবির্ভাবকে বাধাগ্রস্ত করতে চেয়েছে???? এমন কিছু লোক তো আছেই যারা দুর্যোগের সময়, মহামারীর সময় মদীনায় গিয়ে হিল্লা নিয়া বইসা থাকে, সময় পেলেই দেশে এসে সাধারণ মানুষের মগজকে ফু দিয়ে ঠান্ডা বানিয়ে ফুটবল খেলে। অন্তত, এইটা তো ঐতিহাসিক সত্য যে রাজাকাররা বাংলাদেশ চায়নি, এদের সামনে এদের বোনদের রেপ করলেও পাক সেনাদের কুর্তা টেনে বেড়িয়েছে, অনুকম্পার লোভে, ক্ষমতার লোভে। আজ এসব জানোয়ারদের প্রতিক্রীয়াশীল উত্তরসূরীরা তাদের কু কর্মের বিচারকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। আমি বুঝিনা এত ভনিতার কী আছে???? দেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, এটা সত্য, যুদ্ধাপরাধা হয়েছিল, এটাও তেমন সত্য। তো কারা করেছিল সেই যুদ্ধাপরাধ??? ………………। এইসব ব্লগার নামক পেইড কেরাণিদের জিগান তো…………
ফজলুল বলেছেনঃ
যুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ হবে। তার বিচার করা এক সময় দাবি ছিল। এখন সেটার আয়োজনও হয়েছে, হচ্ছে। যাদেরকে বিচারের আগেই আপনারা যুদ্ধাপরাধী বানিয়ে গণ আদালতে সাজা দিয়ে দিয়েছেন তাদের আটকও করেছেন। তারপরও ক্ষমতার বলে জামাতকে দমনের চেষ্টা কেন? জামাতের লোকজন কাঠগড়ায়। তারা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে পারবেনা? রাজনৈতিক দলের কমিটমেন্ট অনুযায়ী বিচার হচ্ছে। তাই রাজনৈতিক দল হিসেবে জামাতেরও তাদের অবস্থান সম্পর্কে জনগনকে জানানোর অধিকার আছে। জামাতের এমন কী ক্ষমতা বিচারকে বানচাল করে দেবে? বিচার কাজ সঠিকভাবে না আগালে তার ব্যাপারে আপত্তি করার অধিবকার আছে। আর আপনারা সেটা দিতে চাননা। চান তাদের দমিয়ে রাখতে।
মুকিত মুন্না বলেছেনঃ
যে নামেই হোক, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। জামায়াতকে দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধী বা মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়নি। এটার সুযোগ আছে কিনা সেটা আমার জানা নেই। এই অবস্থায় জামায়াতকে নিয়ে সরকারের সাম্প্রতিক ভূমিকায় অবশ্যই সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্নের জন্ম দেয়াই স্বাভাবিক।
জামায়াতকে সরকার দমন চাইছে এটাতো পরিস্কার। এটা কেন করতে যাবে? তার ব্যাখ্যা কিন্তু সরকার দিচ্ছেনা। এ থেকে যদি প্রশ্ন তোলা হয়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আসল উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য জামায়াতকে দমন করা, তাহলে সেটার জন্য প্রশ্ন উত্থাপনকারিকে দায়ী করা কী ঠিক হবে ?
ফজলুল বলেছেনঃ
জামাতকে যদি ক্ষমতার জোরেই শায়েস্তা করে ফেলবেন তাহলে আর ট্রাইব্যুনাল বিচারেরর আয়োজন কেন? আসলে যে বিচারের আয়োজন তা সঠিকভাবে চললে জামাতের কেউই দোষী সাব্যস্ত হবেনা। এইজন্যই জামাতকে দমনের প্রচেষ্টা। সেই প্রচেষ্টা বুমেরাংই হবে বলেই আমরা মনে করছি। অপেক্ষার পালা।
আমরা জানি। জামায়াত বানের জোয়ারে এই পর্যন্ত আসেনি। তিলে তিলে প্রতিকুল প্রচারনার মধ্যেই জামাত এতদূর এসেছে। জামাতের শক্ত অবস্থান সবত্র। দমিয়ে রাখার চেষ্টা কাজে আসবে বলে মনে হয়না। একদিকে দমানোর চেষ্টা অন্যদিকে তা মাটি ভেঙ্গ বের হবে। জামায়াতের জন্য অঘোষিত কারফিউর মধ্যেও জামায়াত প্রায়ই রাজপথে মিছিল বের করছে। পুলিশ ও আইনের ফাঁদা বাদ দিয়ে দেখুন জামায়াত নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় কী করতে পারে। জনগন জামাতকে গ্রহন করে কিনা।
ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে কত অপপ্রচার। শুননাল এরই মধ্যে গত দুই বছরে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক বেড়েছে । এগুলো থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত। জোর করে কারো প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করা যায় না, যেমন জোর করে ভালবাসা হয় না। কোন আদর্শকে মোকাবিলা করতে হলে আদর্শ দিয়েই করতে হয়। অন্যভাবে করতে গেলে হিতে বিপরীত হয়।
মুনসক্যাব বলেছেনঃ
অভিশপ্ত :
আমি মগবাজারী দীক্ষা নিয়েছি কিনা তা আপনি জানলেন কি করে ? আপনি সব সময় ব্লগে বেশি কথা বলে থাকেন। তাও আবুল তাবুল, খিস্তি !
আপনি একটু ভদ্র ভাষায় লিখতে পারেননা ?
আমাকে আপনার পছন্দ না হলেই কেন ফালতু ভাষায় আক্রমণ করতে হবে ?
আপনার কমেন্টগুলোতে সব সময়ই আহম্মকি থাকে। তবু আপনি অন্যকে মুর্খ বলে থাকেন।
আপনি একটা দলকে পছন্দ করেননা। সেটা আপনার ব্যাপার। কিন্তু আপনাকে দেখা যায় আপনার অপছন্দের দল সমর্থন করে এমন কমেন্টকারী অথবা ব্লগারদের আপনি মগবাজারের ছাগু বলে থাকেন। এতে কিন্তু আপনি যে কত ভাল লোক তা অন্যের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আপনার ভাষাটা অনেকটা বুটের নিচে পিষ্টকারী সেই জল্লাদ পুলিশের আচরণের মতো।
ফজলুল বলেছেনঃ
এই ব্লগে সেঞ্চুরিয়ান মানিকদের একদল উত্তরসুরি আছে যারা তাদের পেয়ারের দলের বিপক্ষে কোন কিছু বললেই তাকে নানা উপাধী দিয়ে গালাগালি শুরু করে। বিশেষকরে জামাতী বানিয়ে ছাড়ে। কারণ জামাতকে গালি দিলে খাজনা লাগেনা। এমনকি সেই গালি ব্লগে প্রকাশ করতেও কোন অসুবিধা হয় না।
শংকিত পদযাত্রা... বলেছেনঃ
মুকিত মুন্না বলেছেন-
জামায়াতকে সরকার দমন চাইছে এটাতো পরিস্কার। এটা কেন করতে যাবে? তার ব্যাখ্যা কিন্তু সরকার দিচ্ছেনা।
এখন আমার কথা হল `গরুকে জিগ্গাস করে কি হাল চাষ করা হয়’। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত যে কাউকে যদি সরকারের কাছে সুনির্দষ্ট প্রমান থাকে তবে তার কাছে আবার কিসের ব্যখ্যা।
মুনসক্যাব বলেছেন-
আপনার ভাষাটা অনেকটা বুটের নিচে পিষ্টকারী সেই জল্লাদ পুলিশের আচরণের মতো।
এখানে আমার কথা হল- সেই জল্লাদ পুলিশ কিন্তু পাকিস্তান কিংবা ইন্ডিয়ান নয় বাংলাদেশী,যেখানে বাংলার বেশীর ভাগ মানুষ যুদ্ধাপরাধী,৭১’র ঘৃন্য রাজাকার আলবদর,নারী নির্যাতনকারী পশু হায়নাদের বিচার চায় সেখানে সেই পুলিশকে পুলিশ না ভেবে একজন বাংলাদেশী ভাবুন,দেখবেন সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। আর একটি কথা হল আগেভাগেই লোটা কম্বল আর বেডিং বেধে রেডি হয়ে যান দিন কিন্তু বেশী নাই,সাধারন জনতার পায়ের তলে পৃষ্ঠ হতে না চাইলে।আর আপনাদের নেতারা না থাকলে আপনাদের কি হবে ?
ফজলুল বলেছেনঃ
কী সুন্দর কথা । সরকারের কাছে প্রমাণ থাকলে আর কোন ব্যাখ্যার দরকার নাই। বিচার কী অপরাধীর না জামাতের হচ্ছে? এটা সরকারকে পরিস্কার করতে বলুন।
কামরুল ইসলাম বলেছেনঃ
ভাই মাসিক কত তে চাকরি করছেন।জামায়াত করলে আর এর পক্ষে কথা বললে তো কিছু পাওয়া যায়। আর বল্গ লিখলে অবশ্য ভাল ভাতা পাওয়া যায়। বিস্তারিত লিখেন , তাহলে কিছু সুবিদাবাধী বল্গার পাওয়া যাবে।
ফজলুল বলেছেনঃ
ভালোইতো অভিজ্ঞতা দেখছি। তো করেই দেখুন না, কত পান।
অভিশপ্ত বলেছেনঃ
@মুনসক্যাব
হা হা হা ব্যাপক বিনোদন পেলাম।জানতে হয়না বুঝতে হয়,ব্লগে এসে মগবাজারীদের জন্য মায়া কান্না কেঁদে আপনিই বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি কোন গলির মুরীদ।
আমি আগেও বলেছি আজকে আবারও বলছি মগবাজারিদের জন্য আমার কাছে এর চাইতে ভালো কোনো ভাষা নেই।এখন আপনার যা খুশি ভাবতে পারেন,তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসেনা।মগবাজারীদের
সাথে ভালো ব্যাবহার করে নিজের ভালো ইমেজ তৈরি করার আমার কোনো সখ নেই,ওদেরকে গালাগালি করার জন্য যদি কেউ আপনার সাথে যোগ দিয়ে আমাকে খারাপ ভাবতে শুরু করে তাতেও আমার বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই।এমন কি ব্লগের সবাইও যদি এই জন্য আমাকে জগণ্য খারাপ মানুষ ভাবে তাতেও আমি এক কদমও দূরে সরে আসবনা মগবাজারীদেরকে গালাগালি করার থেকে।
মূর্খকে মূর্খ বলা নির্শ্চয় অপরাধ নয়।
যেই পুলিশ আপনার ভাষায় জল্লাদ সে আমার কাছে তার প্রকৃত দ্বায়িত্ব পালন কারি,দেশপ্রেমিক প্রতিটি নাগরিকের উচিত জামাতীদের ব্যপারে ওই রকম জল্লাদ হওয়া।
সব জামাতিদেরকে একসাথে কচুকাটা করার আমার যদি ক্ষমতা থাকতো তাহলে জল্লাদ কিংবা আরো কঠিন কিছু হতেও আমার কোনো আপত্তি থাকতো না।
তবে চিন্তা করবেননা ভাববেননা যে শুধু আপনারাই পাহাড়ে জঙ্গি ট্রেনিং দিয়ে জঙ্গি তৈরি করছেন।আমি নিজে চেষ্টা করেছিলাম আর্মিতে যেতে কিন্তু পারিনি,তবে আমরাও আমাদের সন্তানদেরকে ইহুদি বিদ্বুসি হিটলারের মত জামাত বিদ্বুসি করে গড়ে তুলবো যাতে আমরা না পারলেও তারা একদিন এই দেশীয় ইহুদি জামাত কে নিদন করবেই করবে।
যদি জামাত এই যাত্রায় বেঁচেও যায় যে সময় পর্যন্ত আপনি জামাতের আমির পর্যায়ের কিছু একটা হবেন সেই সময়ের আগেই আমার পরিবারের অন্তত কয়েকজন আর্মির মেজর কর্লেন পর্যায়ে চলে যাবে আর তাদের জীবনের একমাত্র এবং মূল লক্ষ্যই হবে গ্যাস চেম্বারের নতুন ইতিহাস রচনা করা।
ধন্যবাধ ভাল থাকুন।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
@ suchintok
আসলে মোসাদ্দিক উজ্জ্বল কে? তাকে তো আমি নিজেই চিনিনা!!
তবে এইটুকু জানি ওই লোকটি কিন্তু খুব খারাপ!!!
আচ্ছা- আপনি তার উপর ক্ষেপে গেলেন কেন? সে কি কিছু বলেছে আপনাকে?
আর তাকে খোঁচা মারতে চাচ্ছেন কেন?
সহ্য করতে পারবেন তো?
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
@ অভিশপ্ত-
কুল। আপনি একাই তো চারিদিকে ধোঁয়া বানিয়ে দিলেন। এবার ঠাণ্ডা হয়ে এক গ্লাস পানিতে নিম্বুর রস মিশিয়ে পান করুন!
ও হ্যা- লেজ কাঁটাদের লজ্জা দেন কেন?
ওদের লজ্জা বলে কি কিছু আছে?
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হাহা-
৯০ ভাগ কমেন্ট বিপক্ষে!!
এই বার ফজলুল কি করে?
সবাই মিথ্যা, জামাত সত্য!
নারায়ে তাকবীর।
ফজলুল বলেছেনঃ
পোষ্টের বাইরে বক্তব্য দিয়ে বিষয়বস্তুর বাইরে কমেন্ট করে ভোটের গণনা ? পোস্টের বিষয় নিয়ে মন্তব্য করুন। বিতর্ক হোক সেখানে।
আমিন আহম্মদ বলেছেনঃ
httpv://youtube.com/watch?v=ujLsh33Ff2E&feature=রেলটেড
এটা ঐ ২৮ অক্টোবরের আসল চিত্র। আর জামাতীদের ভিডিও এডিটিং দিয়ে ভরা ইউটিউব দিয়ে আমাদের দেখাইয়া লাভ নেই । জনাব ফজলুল বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন। আজ যে দেশে বসে গণতন্ত্রের কথা বলছেন, সেই দেশে ওদের আসলে কোন আইনগত অধিকার থাকার কথা কি ?
ফজলুল বলেছেনঃ
ভিডিও দিয়েছেন ভালোই হলো। ওইদিন কারা কার নির্দেশে লগি বৈঠা নিয়ে নেমেছিল? তাদের সমাবেশ ছিল পল্টন ময়দানে। তারা বায়তুল মোক্কাররমে জামায়াতের সমাবেশ স্থলে গিয়ে কেন সংঘাতে জড়াল ? আপনি মারবেন আর প্রতিপক্ষ দাড়িয়ে মার খাবে? জামাত সেদিন পিছু না হটে প্রতিরোধ গড়ে তুলে ছিল। লড়াই বাধবে আর লড়াইয়ে খালি একপক্ষ দাঁড়িয়ে মার খাবে ? পুরো ঘটনার সময় জামাত তাদের জায়গায় ছিল। তাদের সাথে গায়ে পড়ে লড়তে এসেছিল বতমান সরকারি দলের লোকেরা। এসব আপনারা এড়িয়ে যান। জামায়াতের কে ব্রিজের উপর দাঁড়িয়ে কীবললো সেটাই আপনাদের কাছে বড় ব্যাপার। একজনের মাথা ফেটে রক্ত পড়ছে এটাই বড় করে দেখছেন। একজন জিন্দা মানুষকে ধরে এনে হাজার হাজার লোকের সামনে খুচিয়ে পিটিয়ে মারলো সেটা আপনাদের কাছে কিছুই না। বিবেককে বন্দক রাখলে যা হয় আরকি।
আমিন আহম্মদ বলেছেনঃ
ফজলুল ও তার দোসরা এবার দেখুন দ্বিতীয় পাঠ। এটা ৭১ কে আবার স্মরন করিয়ে দেয়। আজ যারা মুক্তিযোদ্ধা, ১৯৭১ সালে যদি দেশ স্বাধীন না হত, তাহলে তাদেরকে কি করতেন আপনারা ? কি নামে ডাকতেন ? একবার বিবেকের কাছে জিজ্ঞাসা করুন। টাকার নীতি ও বাস্তব জ্ঞানকে বিক্রি করলে আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। আল্লাহ কিন্তু প্রকৃত ন্যায় বিচারক। আজ বিবেককে অন্ধ করে রাখলেও ঐ দিন আল্লাহর কাছে সব কিছু পরিস্কার হয়ে দেখা দিবে। আল্লাহ প্রকৃত ন্যায় বিচারক।
httpv://youtube.com/watch?v=9zae5_3HSHk&feature=related
অভিশপ্ত বলেছেনঃ
আমিন ভাই অন্ধ হয়ে যাওয়া ফজলুদের চোখ এই সব দেখতে পাবেনা,তাই দেখিয়ে কোনো লাভ ও নেই।
তবে কষ্ট হয় এই ভেবে যে স্বাধীন দেশেও আমাদেরকে স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে লড়তে হচ্ছে।তার চাইতেও বেশি কষ্ট হয় যখন দেখি এখনো এই দেশে ওদের প্রতিষ্ঠানগুলো নির্বিগ্নে পরিচালিত হচ্ছে।যখন দেখি এখনো ফজলুরা এই দেশে বহাল তবিয়তে আছেন,এই কি ছিল আমাদের প্রত্যাশা এই সরকারের কাছে!?
ফজলুল বলেছেনঃ
ফালতু প্যাচাল পারবেননা। ফজলুরা স্বাধীন বাংলাদেশের প্রজন্ম। আপনাদের চেয়ে আমাদের দেশপ্রেম কম এটা ভাববার কারন নেই। আপনারা দাদাদের তাবেদারিতে ব্যস্ত। আমরা সেই তাবেদারির বিরোধী।
স্বাধীনতা বিরোধীতা যারা করেছে তারা তখনকার প্রেক্ষাপটে সেটা করেছে। তাদের সেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ঠিক ছিলনা। সেই সিদ্ধান্ত আমিও সমর্থন করিনা। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ভুল হতেই পারে। আপনি ঠান্ডাভাবে চিন্তা করে দেখুন স্বাধীনতা বিরোধী অবস্থানের জন্য কিন্তু জামাতের বিচার হচ্ছেনা কিংবা জামাতকে নিষিদ্ধ করারও চিন্তা হচ্ছেনা। যুদ্ধাপরাধ বা মানবতা বিরোধী অপরাধের জন্য বিচার হচ্ছে কতিপয় ব্যক্তির। আর সেটা জামাতেক অলিখিতভাবে দমন করার লক্ষ্যই জামাত নেতাদের কয়েকজনকে বেছে নেয়া হয়েছে। আর ক্ষমতার জোরে জামাতকে মাঠে নামতে দিচ্ছেনা। নানা মামলায় জড়িয়ে কাবু করার চেষ্টা করছে। তারা স্বাধীন দেশের অসিস্ত মেনে নেইনি এই প্রমাণ নেই। তারা দেশের স্বার্থ বিরোধী কোন কাজ স্বাধীনতার পর করেছে একটি প্রমান দিন পারলে।
আমিন আহম্মদ বলেছেনঃ
ভাই এই জামাতীরা ও তাদের জাত ভাইয়েরা (আপনারাতো দাদা বলেন না) অত্যন্ত করুন ও জঘন্য ভাবে একজন নয়, দুইজন নয়, তিনজন নয়, এক শত নয়, এক হাজার নয়, এক লক্ষ নয় – ত্রিশ লক্ষ মানুষের মধ্যে লক্ষ্য জনকে ঠিক এই কায়দায় বা এর চেয়েও ভয়াবহ ও জঘন্য ভাবে মেরেছিল । আর এ জামায়াত (তখন জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান , পরে সিস্টার কনসার্ন “জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে” যেটা আপত্তির কারনে এখন বাংলাদেশ কথাটা প্রথম বসানো হয়েছে, কিন্তু মান, মন ও ধ্যানতো আর পাল্টানো যায়না) সেই নেতৃত্ত্বে ছিল। আর তাদের নেতৃত্বে ছিল আল বদর, আল সামস ওরা জাময়াত হতে আলাদা কেউ নয়, যেমন ছাত্রশিবির, ছাত্রীশিবির বর্তমানে জামায়াতের অঙ্গ। আশা করি এরপরও জামায়াতের চামচামী করবেন না। ধন্যবাদ।
ফজলুল বলেছেনঃ
আপনাদের কারো কারো বক্তব্য থেকে মনে হয়, আমাদেরর স্বাধীনতা যুদ্ধটা জামাতের সাথেই হয়েছিল, পাকিস্তানী হায়েনাদের সাথে নয়। সাড়ে সাত কোটি বাঙালীর মধ্যে কত ভাগ মানুষ জামাত করতো তখন? তারা নির্বাচনে কতটি আসন পেয়েছিল? মনে হয় যেন জামাতের কথা সবাই উঠতো বসতো। কত ক্ষমতাবান ছিল জামাত ?
আর যে সব বাহিনীর কথা বলছেন সেগুলোর নেতৃত্বে জামাতের লোক ছিল এটা প্রমানিত নয়, এটা আপনাদের অভিযোগ। প্রমাণের চেষ্টা চলছে ট্রাইব্যুনালে। তাও সংগ্রাম পত্রিকায় কে কোন বিবৃতি দিয়েছে তার সূত্র ধরে। বিবৃতির তাবিল করে করে।
চাপার জোরে সব আপনারা বলেই যান। এটা আপনাদের স্বভাব।
আপনারা আন্ধার মতো। আপনারা এটা জেনেও চাপাবাজি করেন যে, যুদ্ধ এবং স্বাভাবিক অবস্থা এক জিনিস নয়। যুদ্ধ মানেই বিভেষিকা। যুদ্ধ মানেই ধবংস প্রাণহানি। যুদ্ধে জয় পরায়জয় যেমন আছে যেমনি ক্ষয়-ক্ষতির ব্যাপারও আছে।
আর স্বাভাবিক অবস্থাকে আপনারা যুদ্ধের সাথে তুলনা করে বলতে চেষ্টা করেন তখন এই হয়েছিল এখন কুত্তার মতো পিটিয়ে মারলে সমস্যা নেই। আপনার সুস্থ্য স্বাভাবিক যেখানে আইন নিয়ম কানুন আছে এমন সমাজে বসবাস করছেন কিনা সন্দেহ আছে। তা নাহয় এমন জংলী কথা কিভাবে বলতে পারেন ?
সাইফুল্লাহ বলেছেনঃ
ধন্যবাদ ফজলু ভাই আপনার সাহসী লেখার জন্য । আসলে এই ব্লগ কিছু স্বৈরাচারী মনোভাবাপন্ন ব্লগারের কারনে কলুষিত হয়ে যাচ্ছে । কারন এরা ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না । অবশ্য এরা এটা তাদের পিতার কাছ থেকে উত্তরাধীকার সুত্রে পেয়েছে । জানেনইতো ৭৪সালে চারটি সরকারি পত্রিকা রেখে বাকি সবগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল । এবারও চলছে সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের উপর নির্যাতন । আমারদেশ বন্ধ করে দেওয়া, মাহমুদুর রহমানকে নির্যাতন থেকে শুরু করে শীর্ষনিউজ, চ্যানেল ওয়ান এমনকি যমুনা টিভিও এই স্বৈরাচারী সরকারের কারনে আলোর মুখই দেখতে পারেনি । আর সর্বশেষ আমরা দেখেছি ব্লগারদের উপর ও হামলে পড়েছে এই সরকার । যারা জামায়াতের উপর নির্যাতন দেখে হাত তালি দিচ্ছে তারাও মনে হয় এই সরকারের হাত থেকে রেহাই পাবে না । কারন এরা তাদেরই এক সময়কার পেয়ারের লোক ডঃ ইউনুসকে হেনস্তা করেছে, হাত তুলেছে আনু মুহাম্মদ সহ আরো অনেক সেকুলারিস্টদের উপরও । আর যারা ভাবছে অত্যাচার নির্যাতন করে জামায়াত শিবিরকে নিশ্চিন্ন করে দেবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে । কারন জামাত শিবিরের একজন কর্মীও বেচে থাকতে এই দলের কাজ বন্ধ হবে না । জামাত শিবির জানে কিভাবে শুন্য থেকে উঠে আসতে হয় । সুতরাং এই সরকার যদি জামাতের প্রথম সারির পঞ্চাশ জনকেও হত্যা করে তার পরও এদের বিন্দুমাত্র ক্ষতি হবে না ।
ফজলুল বলেছেনঃ
এইটা সবাই জানে জানে বলেই তো সব দিক থেকে জামাতকে হাত পা বাধার জন্য এতো পেরেশানি। না হয়, ক্ষমতায় তারা, সবা তাদের নিয়ন্ত্রনে তারপরও জামাতকে নিয়ে কী মাতামাতি !
দেশের মানুষ দ্রব্যমুল্যে দিশেহারা, আইন শৃংখলার অবনতিতে চরম নিরাপত্তাহীনতায়, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি সংকটে অতিষ্ঠ, শেয়ার বাজারে ম্যাচাকার, সীমান্তে হত্যাকান্ড, বিনা মাসুলে বাংলাদেশের ভুখন্ড ব্যবহার করছে ভারত, রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা, সড়ক দুঘটনায় মারা যাচ্ছে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ, গভীর সমুদ্র দখলে চলে যাচ্ছে, ইয়াবার নেশায় আসক্ত হচ্ছে যুব সমাজ, ইভ টিজিংসহ সামাজিক অবক্ষয় সীমা ছাড়াচ্ছে। এসব নিয়ে তাদের মাথাব্যাথা নেই। উনারা আছেন ক্ষমতায় কিভাবে থাকা যায় তার ফিকির ফন্দী নিয়ে।
অভিশপ্ত বলেছেনঃ
@লেখক সত্য কথা খুব নোনতা লাগে প্যাচাল মনে হয় তাইনা?তার পর দিক বেদিক হারিয়ে আবোল তাবোল বলা বলি শুরু কিন্তু এই সব পুরোনো ডোল বাজিয়ে রাজনৈতিক পায়দা হাসিল করার দিন শেষ হয়ে গেছে,মানুষ এখন সচেতন দাদার দেশ,হিন্দুর বেশ এইসব প্রপাগাণ্ডার দিন শেষ,এই ক্যাম্পাস করে তাবিজ বিক্রির বাজার শেষ,এবার নতুন কিছু ফর্মুলা আবিষ্কার করুন,না হয় বাজার থেকে অচিরেই বড়িয়া বিস্তর বেধে পালাতে হবে।
আর তার চাইতেও বড় কথা হচ্ছে যারা আপনাদের এই সব নোংরা মিথ্যেচার শুনলে চুপ হয়ে যায় আমি তাদের থেকে একটু ভিন্ন,যদি দাদার প্রতি ভালোবাসা দেখাতে হয় আমি দেখাবো তাতে আমার কোনো সঙ্কোচ নেই,কারণ আমি কৃতজ্ঞ,আমি আমার পরিচয় নিয়ে গর্বিত এখানে লুকোবার কিছুই নেই,আমরা কেন লুকোতে যাব,যার ছত্র ছায়ায় পরম মমতায় আমাদের জন্ম সেতো আমার আপনার চেয়েও আপনজন,তাকে আপন বলে মেনে নিতে পরিচয় দিতে আমার কেন সঙ্কোচ হবে!?
লজ্জিত তো হবেন আপনারা যাকে বাবা বানিয়েছেন সে আপনাদেরকে লাওয়ারিস ছেড়ে দিয়ে নিজেই লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গেছে।তাই এখন নিজের আসল পরিচয় দিতে আপনাদের লজ্জা হয়,মনে মনে পোষণ করেন কিন্তু মুখে প্রকাশ করতে পারেননা ঠিক যেমন উচ্ছিষ্ট সন্তানদের অবস্থা হয় আরকি।
সময়ের সুযোগে গা ভাসিয়ে তাবেদারি করে অন্যকে বাবা বানানোর অতীত ইতিহাস তো আপনাদেরই রয়েছে সেদিন তো ভেবেছিলেন পাকিস্তানী বাবার কাছে ক্ষমতা আছে তার কাদে বর করে যা খুশি তাই করে এই দেশের মালিক বনে যাবেন,কিন্তু পারেননি,আজকেও কত জনকে বাবা দাদা বানিয়ে রেখেছেন তার হিসাবও এদেশের মানুষ জানে, পাকিস্তানী বাবা,সৌদি বাবা,আরো কত বাবা,তবে খুব বেশি দিন এইসব বাবাদের কাদে বর করে টিকে থাকতে পারবেননা কারণ বাবাদেরি এখন নিজের অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।আফগান বাবা ,ইরাকী বাবা,লিবিয়ান বাবার মত বর্তমান বাবারাও একদিন অতীত হয়ে যাবে সেই দিনও বেশি দূরে নয়।
দেশের সংবিধান আর মূল কাঠামোকে অস্বীকার করে,জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রের তাবেদারি করে,দেশের ভিতরে জঙ্গি রাজনীতি করে,দেশকে আফগানের মত পর্শ্চিমাদের ঘাটি বানানোর সুযোগ করে দেয়ার রাজনৈতিক আদর্শ বুকে লালন করে আবার দেশপ্রেমের কথা বলছেন সত্যিই অবাক পারেন ও আপনারা।
iqbal বলেছেনঃ
“দেশবাসী সাবধান”। যা’দের মুখোমুখী অবস্থানের কারণে, ১৯৭১ সালে, এ দেশে হাজারও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে গেছে; আজ তারা আবারও মুখোমুখী অবস্থান নিয়েছে। সাথে আছে, তাদের বাই-প্রোডাক্টগুলো্ও। এরা সবাই ভিনদেশী নাট্য-পরিচালকের কর্মীবাহিনী। ভিনদেশী পরিচালক, তার উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই, দেশে দেশে এদেরকে দিয়ে “নাটক” মঞ্চস্থ করায়। এজন্যই তারা, জাতীয়তাবাদ আর ব্যক্তি-স্বার্থবাদ এক করে ফেলে। আবার কেউ, মদিনার ইসলামের সাথে, মওদুদীবাদ গুলিয়ে ফেলে।
শংকিত পদযাত্রা... বলেছেনঃ
ফজলুল বলেছেন-
আর স্বাভাবিক অবস্থাকে আপনারা যুদ্ধের সাথে তুলনা করে বলতে চেষ্টা করেন তখন এই হয়েছিল এখন কুত্তার মতো পিটিয়ে মারলে সমস্যা নেই। আপনার সুস্থ্য স্বাভাবিক যেখানে আইন নিয়ম কানুন আছে এমন সমাজে বসবাস করছেন কিনা সন্দেহ আছে। তা নাহয় এমন জংলী কথা কিভাবে বলতে পারেন ?
আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হলেও যারা বাঙ্গালী এবং বাংলাদেশকে ভালবাসে তারা মনে করে যতক্ষন পর্যন্ত এই দেশে একটিও ৭১’র রাজাকার,আলবদর,আল সামস এর রক্ত বহনকারী আছে আমাদের্ এই দেশ নিরাপদ নয় আর নিরাপদ নয় মানেই দেশের মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায় নেই।
** এক কুকুর এক বাড়িতে গিয়ে ঐ বাড়ির কিছু একটা নষ্ট করার কারনে ধরে তার লেজ কেটে দিল। তো কুকুরটি যন্ত্রনা যাই পেল তার চেয়ে বশী লজ্জা পেল। লজ্জা ঢাকতে তার দু পায়ের চিপায় লেজ টাকে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে লাগলো কারন কাটা লেজ দেখানো যে লজ্জা। এখন এই জামাত শিবর যারা নিজেদেরকে নিজেরাই (কুত্তার মতো পিটিয়ে মারলে সমস্যা নেই-ফজলুর মন্তব্য থেকে নেওয়া) ঐ সমপ্রদায়ের আওতাভুক্ত করে এই কুকুর সামজকে পক্ষান্তরে ছোট করেছেন। ঐ ডান্ডাবেড়ীর ছবি আর পুলিশের পদতলে অসহায় আত্ন সমর্পনের ছবি সাটিয়ে করুনা ভিক্ষা করছেন অসহায়ের মত,কিন্তু এটা বুঝতে পারছেনা যে এইসব লজ্জা দেখানোর মত নয় যা কুকুর বুঝতে পারে।
ফজলুল বলেছেনঃ
নিরাপদ নয় বলেই ওপারে এক পা দিয়ে রেখেছেন- তাই না?
আপনাদের মানুষ ভালো করেই জানে। দাদারা আপনাদের মুখ্য মন্ত্রী বললে আপনাদের ভালো লাগে। আপনারা বিনা মাসুলে ট্রানজিট দিয়ে বলেন, ফি চাওয়া অসভ্যতা। আপনারা সীমান্তে আমাদের ফেলানীদের লাশ ঝুলিয়ে থাকতে দেখলে বলেন -এটা আমাদের দেশের ফেলানী নয়তো? আপনারা বলেন, সীমান্তে দাদারা এবার থেকে গুলি করবেনা, রাবার বুলেট ছুড়বে।এরপরই পাথর মেরে হত্যা করা হলো। আপনারা ফারাক্কায় পানি না আসলেও বলেন চুক্তির সুফল বাংলাদেশ পাচ্ছে। আপনারা টিপাইমুখ বাঁধ দেয়ার জন্য পারমিশন দেন। আপনারা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশকে ফেনসিডিলের স্বর্গ রাজ্য বানানোকে বন্ধুত্বের নিদর্শন মনে করেন। কাটাতারের বেড়া আপনাদের কাছে বিশ্বাসের প্রতীক।
দেশের মানুষ স্বাভাবিকই আছে। আপনারা স্বাভাবিক নেই। কারণ আপনারা এদেশের মানুষকে বিশ্বাস করেননা। কারণ এদেশের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে আপনাদের বিশাল অবদান সত্ত্বেও স্বাধীনতা পরবর্তী অপকর্মের জন্য আপনাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পরও তখন বাঙ্গালী সেভাবে কাঁদেনি বলে শুনতে পাই । আপনাদের কাছে এই দেশ কখনো নিরাপদ মনে হবেনা। এজন্যই আপনারা আইন কানুন সমাজ বাস্তবতা এগুলোকে মানতে চান না। চান জংলিপনা। পিটিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে মারতে চান।
suchintok বলেছেনঃ
আমি ভাবছি, জামাতের উপর আয়বমি লিগরা এত ক্ষপা কেল্লা? 71 এ বড় দল ছিল মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামী, আর জামাত মূলত পশ্চিম পাকিসতনে ছিল। বাংলাদেশে জামাতির সংখা খুব কম ছিল। য হক, আমি জামাত কে সুপোর্ট করছি না। আমি আয়বমি লীগের মানসিকতা জানতে চাছি। আমার বুদ্ধি কম তাই।
শেখ Mujib রাজনীতি শুরু করলেন মুসলিম লীগ করেই। তারপর তিনি আয়বামি মুসলিম লীগ যোগ দেন। 47 সালে মুসলিম লীগের থকে শেখ মুজিব ‘কলকাতা riot’ অঅংশ নেন, হিন্দু নিধন করেন। যাহোক, 48 ,ভাসানী, সুহরবরদি মিলে আয়বামি মুসলিম শুরু করেন। 57 সালে কাগমারি সম্মেলনের পড়ে ‘মুসলিম’ স্বব্দ
বাদ দেঊয়া হয়. ভাসানী কে বীদ দিয়ে শেখ মুজিব আয়বমি লীগের রাজনীতি শুরু করেন।
71 সালে স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়। খাট্টি কথা, মোটামোটি দেশের সবাই জুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। স্বাধীনতা চেয়েছিলেন। অনেকেই সেই যুদ্ধের বিরোধিতা করেন, কমিনিষ্ট পার্টি, মুসলিম লীগ, জামাত, সায়তাল প্রমুখ।
জামাতের যেসব নেতা 71 এ ছিলেন, তাদের উচিত রাজনীতি থেকে পিছনে সরে যাওয়া। কিন্তু ঢালাও ভাবে জামাত দোষী করা কী উচিত? জামাত একটি রাজনৈতিক দল। শেখ মুজিব ও মুসলিম করেছিলেন একসময়। হাসিনা ও গোলাম আজমের সাথে হাত মিলিয়ে ছিলেন।
এখন হাসিনা জামাতকে ডিন্দা দিয়ে ঠান্ডা করেতে চান? উদ্দেশ কী জানেন? রাজনীতি করেতে গেলে প্রীতিপক্ষ লাগে ..। তা নাহলে ওনার লগি বেইঠা দিয়ে কী করবে?
আর কেউ কেউ আয়বামি বাতাসের স্বাদ নিতে পারেন, কারণ এখন তো সেই হাওবা ই বইছে। তবে দিন বদল হতে তো সময় লাগে …। আজকের রঙিন দিন কালকে আবার অন্য রঙ হয়ে যেতে পারে ..। কাগজে, নাটকে, শুধু আপনাদের প্রতিদ্ধনী শুনি …
ফজলুল বলেছেনঃ
জামাতের উপর ক্ষ্যাপার কারণ আছে। জামাত কেন বিএনপির সাথে জোট বাধে ? ৯৬ সালের মতো আলাদা ৩০০ আসনে নির্বাচন করতে পারেনা? তাহলে আ’লীগের ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য মইন উ আহমদের সাথে সমঝোতা করতে হয় না।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
এই বার আর এক হরিদাস পাল এসে যোগ হল এই লেখায়-
সাইফুল্লাহ যার নাম। শুধু সাইফুল্লাহ নয় এই হরিদাস পালের গোষ্ঠীতে আরও কিছু কিট যোগ দেবে খানিক ক্ষণ পর।
আসুন এই হরিদাস পাল সাইফুল্লাহ কি বললেন একটু বিশ্লেষণ করা যাক-
জি ধন্যবাদ তো দিতেই হয়। কারণ পশুর সাথে পশুর সহবাস ই হয়, মানুষের নয়!
ঠিক বলেছেন। উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছে কথাটি সত্য। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রা কি করে রাজাকার আর এর সন্তানদের ঘৃণা করতে হয়, সেটি তারা পারিবারিক ভাবে শিক্ষা পেয়েছে। আর আপনাদের পরিবারের কর্তা ব্যক্তিরা ৭১ এর পাকদের দোসর ধর্ষক দের কাছে এই দেশের মা বোনদের তুলে দিয়েছিলেন। এবং ধর্ষণ শেষে অজুর পানি এনে দিয়ে তাদের কে পাক বানিয়েছিলেন। কাজেই আপনারা তো উত্তরাধিকার সূত্রে সেই নাফারমান, ধর্ষক, হত্যাকারীদের পদলেহন এটি পেয়েছেন।
হরিদাস পাল এইবার কি বললেন-
হাহা- রাম রাম রাম!!!
মাহমুইদ্দা একজন সাংবাদিক! না সাংঘাতিক!! উনারে নিয়ে এত দরদ উতলে পড়ছে রে! যমুনা বন্ধ করা হয়নি। মূর্খ লোকটি আসলে জানেনা কিছুই। তাছাড়া ই টি ভি বন্ধ করেই শুরু হয়েছিল এই দেশের প্রথম টি ভি চ্যানেল এর উপর জামাত বি এন পির নগ্ন হামলা!! শীর্ষ নিউজ তো কুত্তার বাচ্চা গোলাম আজমের পা চাটা গোলাম। কাজেই ওটি বন্ধ করেই সরকার ভালোই করেছে। দেশদ্রোহী জামাত এর সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
হা ব্লগার দের উপর হামলা!! এটি প্রচার এর চাইতে অপ প্রচার এর মাত্রা বেশি লক্ষ্য করা গেল। আর মূর্খ এই লোকটি ব্লগারদের উপর এমন হামলা দেখেও একটি কমেন্ট কিংবা একটি লেখা দিয়েও তাদের উপর সমবেদনা জানায় নি। আর এইখানে সস্তা সিম্প্যেথি পাবার জন্য ভাঁড়ামি করছে।
জামাতের উপর নির্যাতন দেখে যারা হাত তালি দেয় তারা সাচ্চা দেশ প্রেমিক।
হাহা, ইউনুস তো নিজেই ধরা খেয়েছে।আর সেকুলারিস্টদের উপর! হাহা এর মানে কি বুঝেন?
এইবার হরিদাস পাল আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারলেন না। বললেন-
জঙ্গি জামাত শিবির এর কাজ বন্ধ হবে কি হবেনা সেটি দেখতে পাচ্ছি। শিয়ালের মুরগী ধরার মত পক পক করে নারায়ে তাকবীর বলে জামাতিরে ১৪ শিকে পুরা হচ্ছে। আবার এরি মাঝে তারা জঙ্গি হামলা চালিয়েছে কাকরাইলে। কাজেই জংলি রা জঙ্গলে থাকবে। আর জঙ্গলে বসেই ওরা বন্য শুয়োর এর সাথে আন্দোলন সহবাস চালাবে।
আর জামাত শিবির জানে- কিভাবে শূন্য থেকে উপরে আসতে হয়!
হাহাহা ৩০ এর কোঠা এখন শূন্য (০) হাহা!!! সেলুকাস!!
উহারা কিতা করতে পারে সেইডা মোরা জানি-
কাজেই হরিদাস পালেরা সাবধান!!!
ফজলুল বলেছেনঃ
@মোসাদ্দিক সাহেব ভদ্রতার একটা সীমা বজায় রাইখ্যেন মেহেরবানী করে। আপনি একজন ব্লগার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করতে পারেন না। আপনি মানুষের নাম বিকৃত করে এভাবে বলছেন কেন। আপনার সামান্যতম কী রুচিবোধ নেই?
আপনি ৪৪ নং মন্তব্যে বলেছেন,
আকাশের তারাগুলি বলেছেনঃ
@মোসাদ্দিক ঊজ্জল
পিছলানর একটা সুবিধা আছে ধরা খাওয়া লাগে না, ওর পূর্বপুরুষ পিছলাইছে আর ও পিছলাবেনা এটা কোন কথা হতে পারেনা।
আর আমার প্রশ্ন গুলোর জবাব উনি দিবেন এমন আশা আমি করিনা। কারন প্রশ্নের জবাব গুলো দিলে ফজলুল সাহেব বুঝিতে পারিয়াছে নেংটুঁ হয়ে যাবার সম্ভাবনা প্রবল। জনসম্মুখে নেংটুঁ হলে একটা লাজ লজ্জার ব্যাপার আছেনা।
এরুপ মউদুদ ও বুঝেছিল বলে সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর একটা রফা করতে পারেনাই। উনিও পিছলাইছিল, ওটাকে হ্যাং করে রেখে। কারন মউদুদ মিয়া জানতো ৫ম সংশোধনী বাতিলের রায় স্বপক্ষে নেয়ার সম্ভাবনা নেই, যেমন ছিলনা জিয়া যে অবৈধ সেটা কেও চ্যালেঞ্জ করে জিতে আসা।
এখন যেমন বিএনপি জামাত ৫ম সংশোধনী মামলা নিয়ে অযাচিত ভাবে খায়রুল হক আর আওয়ামীলীগ কে গালি গালাজ করে ঘোলা পানিতে টাকিমাছ স্বীকারে ব্যাস্ত, তেমনি জনাব ফজলুল ২৮ তারিখের ঘটনা নিয়া ঘোলা পানিতে বাইম মাছ শিকারে ব্যাস্ত।
ফজলুলদের ভবিষ্যৎ উজ্জল, ধূর্ত শেয়াল! মাহ্মুদুর রহমান রা তাদের লাইট হাউজ।
ফজলুল বলেছেনঃ
২৮ অক্টোবরের ঘটনার বিষয়টি সেটেলড ইস্যু। সেটি ছিলওয়ান ইলেভেনের জনক। আর ওয়ান ইলেভেনের কৃতিত্বের দাবিদার কারা ছিল সবাই তাও জানে।
তাছাড়া আপনার প্রশ্নের জবাব একাধিকবার দেয়া হয়েছে কমেন্টে। এই সময়ে এর চেয়ে বিস্তারিত জবাবের দরকার নেই। আাগেই বললাম এটা সেটেলড বিষয়। এখানে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কিছুই নেই।
২৮ অকোবর বললে আর পরের অংশটি ( লগি-বৈঠা) বলা লাগেনা। সবাই এমনিই বেল দিতে পারে। তার মানে কী সেটা সবাই বুঝে। আপনিও বুঝেন। তর্কের খাতিরে তর্ক করছেন শুধু শুধু। কবে যে আপনারা বিবেকের তাড়নায় চলবেন আল্লাহই ভালো জানে।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
suchintok বলেছেন: 43
সকাল ১০:১৫, শুক্রবার ৭ অক্টোবর ২০১১
আমি ভাবছি, জামাতের উপর আয়বমি লিগরা এত ক্ষপা কেল্লা? 71 এ বড় দল ছিল মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামী, আর জামাত মূলত পশ্চিম পাকিসতনে ছিল। বাংলাদেশে জামাতির সংখা খুব কম ছিল। য হক, আমি জামাত কে সুপোর্ট করছি না। আমি আয়বমি লীগের মানসিকতা জানতে চাছি। আমার বুদ্ধি কম তাই।
শেখ Mujib রাজনীতি শুরু করলেন মুসলিম লীগ করেই। তারপর তিনি আয়বামি মুসলিম লীগ যোগ দেন। 47 সালে মুসলিম লীগের থকে শেখ মুজিব ‘কলকাতা riot’ অঅংশ নেন, হিন্দু নিধন করেন। যাহোক, 48 ,ভাসানী, সুহরবরদি মিলে আয়বামি মুসলিম শুরু করেন। 57 সালে কাগমারি সম্মেলনের পড়ে ‘মুসলিম’ স্বব্দ
বাদ দেঊয়া হয়. ভাসানী কে বীদ দিয়ে শেখ মুজিব আয়বমি লীগের রাজনীতি শুরু করেন।
71 সালে স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়। খাট্টি কথা, মোটামোটি দেশের সবাই জুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। স্বাধীনতা চেয়েছিলেন। অনেকেই সেই যুদ্ধের বিরোধিতা করেন, কমিনিষ্ট পার্টি, মুসলিম লীগ, জামাত, সায়তাল প্রমুখ।
জামাতের যেসব নেতা 71 এ ছিলেন, তাদের উচিত রাজনীতি থেকে পিছনে সরে যাওয়া। কিন্তু ঢালাও ভাবে জামাত দোষী করা কী উচিত? জামাত একটি রাজনৈতিক দল। শেখ মুজিব ও মুসলিম করেছিলেন একসময়। হাসিনা ও গোলাম আজমের সাথে হাত মিলিয়ে ছিলেন।
এখন হাসিনা জামাতকে ডিন্দা দিয়ে ঠান্ডা করেতে চান? উদ্দেশ কী জানেন? রাজনীতি করেতে গেলে প্রীতিপক্ষ লাগে ..। তা নাহলে ওনার লগি বেইঠা দিয়ে কী করবে?
আর কেউ কেউ আয়বামি বাতাসের স্বাদ নিতে পারেন, কারণ এখন তো সেই হাওবা ই বইছে। তবে দিন বদল হতে তো সময় লাগে …। আজকের রঙিন দিন কালকে আবার অন্য রঙ হয়ে যেতে পারে ..। কাগজে, নাটকে, শুধু আপনাদের প্রতিদ্ধনী শুনি …
[ হাহা- এই সামান্য লাইন গুলো লিখতে তিনি বাংলা অভিধান ভেঙ্গে চুরে ফেলেছেন! মূর্খ কাকে বলে? এই হল তার জ্ঞানের নমুনা।এই ব্যক্তি আবার জ্ঞান দাণ করছেন। মূর্খ লোকের জ্ঞান মূর্খদের জন্য।
অ-ট= ৩২০ টাকা দিয়ে বাংলা অভিধান কেনা জরুরী। অরজিন কপি, পাইরেট না]
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
মুনসক্যাব বলেছেন: 23
সন্ধ্যা ৫:০৯, বৃহস্পতিবার ৬ অক্টোবর ২০১১
কিছু ব্লগার আছেন যারা যুক্তিতে না পেরে শুধুই বকাঝকা করেন। ব্লগ কর্তৃপক্ষ এসব বকাঝকা, ফালতু লেখা সম্বলিত কমেন্টো প্রকাশ করে দেন। এখানে মডারেশন হতে পারে। যুক্তিকে পাল্টা যুক্তি দিয়ে খন্ডন করাই উচিত।
– মাথা আউলাইয়া গেছে এই হরিদাস পালের।
কমেন্টো কি?
এটি কি খায়, না মাথায় দিয়ে ঘুমায়? ( নিদ্রা কুসুম তেল) !
কোন গুলো ফালতু লেখা সম্বলিত কমেন্টো?
হায়রে কান্না কাটি, কেউ শনেনা। আহা বেচারা!
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হাহা কমেট তো ৭১ বানাইয়া ফালাইলাম!!!
পাঠক তো নাই। খালি আমাদের কমেন্ট এর জন্য বার বার লগ ইন হইয়া ৪০০ ক্লিক খালি খালি খিয়াইয়া দিলাম!! 😡 😡 😡
ফজলুল বলেছেনঃ
মূল প্রসঙ্গ এড়াইয়া এসব হিসাব নিকাশ নিয়াই থাকুন।
স্বপ্ন আর আমি বলেছেনঃ
৪০ বছর পরেও যারা জামাত রে আগাইয়া রাখতে চায় তাদের গালে জুতার বাড়ি। এই দেশদ্রোহী জামাত- শিবির চক্র নিপাত যাক। ওপেনে ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে মারা উচিৎ ওই জানোয়ার দের। এই লেখক সহ আরও কয়েকজন লেখক জামাতের তাবেদারি করার জন্য পে ব্লগার হিসাবে কাজ করে। কেননা এই জামাতের ছাগুদের ব্লগ ছাড়া আর কোন উপায় নাই। এমতাবস্থায় এই ফজলুলদের দৌড় মগবাজার এর রেল ক্রস পর্যন্ত।
এরা শুধু নিজের কল্পনায় ভেসে ব্লগে লেখে। ৭১ সালে পাকিদের তাড়িয়েছি। এবার ব্লগ দিয়ে পাকিদের পা চাটা গোলাম দের ঝাঁটা মেরে অথবা ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা করার সংগ্রাম চালানো উচিৎ।
জামাত শিবির নিপাত যাক!
জয় বাংলাদেশ।
ফজলুল বলেছেনঃ
যুক্তিতর্কে না পারলে এমনই জুতার বাড়ি দিতে হয়। আলোচ্য বিষয় বাদ দিয়ে ব্লগারকে তাড়ানোর জন্য আলাদা পোস্ট দিতে হয়। এরই নাম পরাজয়।
বিষয় নিয়ে আলোচনা নেই। আলোচনা হলো ব্লগার ফজলুলকে তাড়ানোর।
আপর `স্বপ্ন আার আমি’র আড়ালে আপনি কে সেটা আমি বহু আগে ধরে ফেলেছি। আমি লেখা মিলাইয়া ফেলেছি। আপনি কে সেইটা বুঝিতে আমার বাকি নাই।
তাতে কোন অসুবিধা নাই। ফজলুলরা আপনাদের মতো নয়, আমরা যুক্তিতর্কের মধ্যেই থাকতে চাই। আপনাদের মতো স্বৈরাচারি আচরণ আমরা করতে পারিনা।
চালাইয়া যান তাতে কোন অনুসুবিধা নাই।
লেজ বলেছেনঃ
একটি লেজ এর অট্টকাহিনী
আমি একটি লেজ। আমার জন্ম 1971 সালে [মডারেটেড] সেই শুরু এরপর আর আমাকে পিছে ফিরে তাকাতে হয় নি। আজন্ম আমি তাই করে যাচ্চি। আমার কোনও লজ্জা নেই, ক্লান্তি নেই। আমি যে এত কাজ করি তাও আমার মূল্যায়ন ও নেই। কেও আমাকে ভালোবাসে না। সবাই আমাকে ঘৃণা করে। এই যে আজ এত বছর পর এত বড় মঞ্চে লিকছি এটা তো ওই তাদেরই মতদের কারণে এটাও অনেকে সৈতে পরতেশে না। আমি ভাবি আমার জন্ম উর্দুর যুগে কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার আমাকে লিখতে হচ্ছে বাংলায়। অনেক তো [মডারেটেড] ঘাটলাম আর ভাল লাগে না তাই একটু যাতে উঠতে চাইছিলাম তাই এই লেখা লিকছিলাম যাতে আমার নতুন মনিবের চোখে পরি আমি। [মডারেটেড] আমার লোম দিয়ে ব্রাশ বানআয়ে মিসক করে। কিন্তু কপাল মন্দ কিছু বিচ্ছু আমার পিছে লাগছে। আমার লোম একটা একটা করে টেনে তুলতেছে এটা খুবই দুখজনক। এদের দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহ আছে। আমার জন্ম 71 আমি বুঝি পূর্ব বাংলার (পাকির) দরদ। সাচ্চা পূর্ব বাংলার মানুষ (পাকি) হইলে তারা এসব করতে পারতো না। কিন্তু আর একবার সুযোগ পেলে আমার লোম এর জয়গা তে ঝাণ্ডা লাগামু। এই [মডারেটেড] একটা শিক্ষা দিয়া দিমু। আমাগো চীনে না আমরা সুই হইয়া ঢুইকা ফাল হইয়া বাইর হই। যাইহওক অনেক কথা বললাম। এবার একটা গান গেয়ে আমি যাই গা
ফজলুল বলেছেনঃ
মাথা খারাপ হয়ে গেছে আপনার? বোধগম্য করে লিখেন কী লিখতে চান। অবশ্যই পোস্টের বিষয় নয়, ফজলুলকে গালি দিয়ে!
মুকিত মুন্না বলেছেনঃ
আমার মনে হয় সরকার সঠিক কাজ করছেনা। সরকার জামায়াতের প্রতি দমন নিপীড়নমুলক কাজ করে চলমান মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। `সরকার বিচার নয়, জামায়াতকে নির্মূল করতে চায়’-এটা কিন্তু সরকারের আচরণ দেখে যে কেউই বলতে পারে। আর সেক্ষেত্রে বিচারের গ্রহনযোগ্যতা কমবে। আমার মনে হয় সরকার সঠিক পথে চলছেনা।
ফজলুল বলেছেনঃ
সরকার ইতিমধ্যেই বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলেছে। একবার বলছে আন্তর্জাতিক বিচার, আবার বলছে আভ্যন্তরীণ বিচার। আইন সংশোধন করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বলেছে সেটা করেনি। বিচারক ঘাদানিকেরআইনজীবী ছিল। তদন্ত কর্মকর্তারা দলীয় কর্মীর মতো আচরণ করছে। এই ধরনের আরও অনেক কিছুই এই বিচারকে মারাত্মকভাবে প্রশ্ববিদ্ধ করেছে। আসলে বিচারতো উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য জামাতকে দুর্বল করা।
মুকিত মুন্না বলেছেনঃ
ব্লগে এভাবে আক্রমানাত্মক ভাষার ব্যবহার পরিবেশ নষ্ট করছে। সবারই সংযমী হওয়া দরকার। ধন্যবাদ
ফজলুল বলেছেনঃ
পরিবেশ নষ্টকারি এক গালিবাজ ব্লগার এখানে সুবিধা করতে না পেরে
দুই নামে আলাদা দু্টি পোষ্ট লিখেছে। যেখানে একটিতে মনের খেদ ঝেড়েছে। আরেকটিতে নিজেকে পন্ডিত হিসেবে, মিষ্টমধুর(?) ভাষার মানুষ হিসেবে জাহির করার চেষ্টা করেছে।
সাইফুল্লাহ বলেছেনঃ
যারা গালাগালি করে তাদের জবাব আমরা গালাগালি দিয়ে দেব না । কারন জাতীয় কবি বলেছে, “উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ নিন্দাবাদ, আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ ।”
তাছাড়া যারা গালাগালি করে তাদে তো আর আমরা পাল্টা গাল দিতে পারিনা । কারন ” কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়, তাই বলে কি কুকুরের কাজ মানুষের শোভা পায় ?”
ফজলুল বলেছেনঃ
গালাগালি কিংবা গায়ের জোরতো তখনই খাটানো হয় যখন যুক্তিতে টিকেনা।
এখানে যে কজন বিশ্রী ভাষা ব্যবহার করেছে তারা সব সময় এই ধরনের বাজে ভাষা ব্যবহার করে। আমি যথাসম্ভব সবার বক্তব্যের জবাব দিয়েছি। তারা কিন্তু খন্ডাতে না পেরেই গালি দিয়েছে।
বাংলাদেশ_শান্তিবাদী_দল বলেছেনঃ
কিছু মানুষের মুখে দেশের নাম মানায় না….এমন কারো সাপোর্ট কেও কী করবে যে একাত্তরে মা-বোনের ইজ্জত কেড়ে নিয়েছে? যদি করেন,তাইলে দেখেন, নিজের ঘরের মেয়ের ইজ্জত যেন আবার তাদেরই দর লুন্ঠিত না হয়। একটা প্রশ্ন করহয়েছিল আপনার কাছে…কাফেরের নেতরিততে চললে আপনি আমাকে কী বলবে,কফির না মসুলমান? কোনও উত্তর দেন নাই। আর বলেন,যুক্তি তর্কের কথা। উত্তর না দিতে পার্লে ব্লগে পোস্ট করবেন না।
ফজলুল বলেছেনঃ
একাত্তরে যারা মা বোনের ইজ্জত কেড়ে নিয়েছে তারা পাক হায়েনারা। রাজাকার আলবদরসহ বিভিন্ন বাহিনী তাদের সহযোগিতা করেছে। আজকে যেই জামাতের নেতাদের অভিযুক্ত করে এসব বলছেন তারা এই কাজের সাথে জড়িত ছিল এটা প্রমানিত হয়নি। স্বাধীনতা পরবর্তীতে সাড়ে তিন বছর আ’লীগ ক্ষমতায় ছিল। অনেকের তালিকা হয়েছিল, বিচার হয়েছিল এবং ক্ষমাও হয়েছিল। কোনটাতেই জামায়াতের এসব নেতাদের কারো নাম ছিল না। তখন ঘটনা তাজা ছিল। সাক্ষ্য প্রমাণ সবই মজবুত ছিল। আর সরকারও ছিল আওয়ামীলীগের। স্বাধীনতার কান্ডারি বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপরিচালনায় ছিলেন তখন যাদের কোনভাবে অভিযুক্ত করা যায়নি। ৪০ বছর পর আজ তাদেরকে সকল অপকর্মের মূলহোতা বানানো হচ্ছে। ভাব এমন যেন স্বাধীনতা যুদ্ধটা হয়েছিল এই জামাতের সাথে মা বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন থেকে শুরু লাখ লাখ লোককে শহীদও জামাতই করেছে। কী বিচিত্র রাজনীতি!
তারপরও জামাতের লোকদের বিচারের আয়োজন হয়েছে এবং চলছে। সেই অবস্থায় তাদের দমনের পন্থা কেন? সরকারেরর ভয় কোথায়? সরকার জামাতকে ভয় পাচ্ছে কেন? এই দমন করে রাখাটাইতো সরকারের দুর্বলতার লক্ষন।
আর আপনি যে প্রশ্ন করেই আসছেন তার আগা মাথা কী আছে?
কাফিরের নেতৃত্ব বলতে আপনি কী বুঝাচ্ছেন।
দারুল ইসলাম এবং দারুল হরব বলে দুটি পরিভাষা আছে। এর দুটিতেই মুসলমানদের বসবাস করার বিধান আছে। দুটিতে শরীয়তের প্রয়োগ সমান নয়। এতটুকুই বললাম। আরও জানতে চাইলে পরিস্কার করে প্রশ্ন করুন । ধন্যবাদ
পিংকু বলেছেনঃ
জামাতকে দমন করতে গিয়ে সরকার ভুল করছে। এটা সময়ই বলে দেবে।
ফজলুল বলেছেনঃ
এ ধরনের দমন নীতির ফলাফল কখেনা শুভ হয়না। কিন্তু ক্ষমতাসীনরা সেটা বুঝতে চায়না।
রৌশনাই বলেছেনঃ
জামাত হচ্ছে পাকিস্তানি রাজাকার আর লেখক সহ বাকি মন্তব্যকারীরা হচ্ছে ভারতীয় রাজাকার, পার্থক্ক হচ্ছে পাকিস্তানি রাজাকারদের ভাষা দেখে চেনা যায় না আর ভারতীয় রাজাকারদের চেনা যায় মুখের এমন সব বাজে ভাষা দেখেই।
@ অভিশপ্ত, আকাশের তারাগুলি আপনাকে অনেক বদ্ধিমান মনে করেছিলাম, কিন্তু আপনার ভাষা………………….. c c c c c C:
আমার মতে আওয়ামীলীগকে কোন বিবেক বান মানুষ সাপোর্ট কারতে পারেনা…………।
“উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ নিন্দাবাদ, আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ ।”
ফজলুল বলেছেনঃ
আপনি ভুল করেছেন। লেখক বলতে কাকে বুঝালেন?
রৌশনাই বলেছেনঃ
দুঃখিত, লেখক এর দল অনিচ্ছা কৃত ভাবে বদল হয়ে গেছে……।।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বলেছেনঃ
হাহা রৌশনাই
ব্লগে এসেই কে বোকা কে বুদ্ধিমান বুঝে গেলেন! 😎
আপনার লেঞ্জা কাঁটা বুঝা গেল! কেননা গোমর ফাঁস হয়ে গেছে!
লেখক কে যে সুরেশ তেল মারলেন তাতেই কোন গলির মুরিদ আপনি এটি বেরিয়ে এলো!
নারায়ে তাকবীর!
ফজলুল বলেছেনঃ
উজ্জল,
আপনি না বুঝলে আর কে বুঝবে। লেখকের পক্ষে বললেই গলির লোক হয়ে যায়। আর আপনাদের পক্ষে লিখলে সবাই…………… ।
ফয়সাল আহমেদ বলেছেনঃ
আপনাকে ধন্যবাদ,অপূর্ব আপনার লেখুনি,
ফজলুল বলেছেনঃ
ধন্যবাদ।
রৌশনাই বলেছেনঃ
@মোসাদ্দিক উজ্জ্বল, তেল মারার অথবা কাউকে বাশ দেওয়া আপনার কাজ হতে পারে, আমার না।
কষ্ট আমার সেখানেই যে অত কিছু বোঝার পরও আমাকে রাজাকার নামের অধম দের সাথে মেশাচ্ছেন….। আর এতেই বোঝাগেল আপনি লেঞ্জা ওয়ালা। আওয়ামীলীগ নিয়া কথা বলছিত তাই খব লেগে গেছে………।
ভাই, তর্ক আমি আপনার সাথে করতে চাই না, কারণ তাতে হিংসা শেখার ভয় আছে।
আপনি বলেছেন, আমি লেঞ্জা কাঁটা!
সত্যি আমার লেঞ্জা নেই, কারন আমি মানুষ, বানর নই নিশ্চয়ই!
কিন্ত লেঞ্জা নিয়ে আপনার এত মাথা বেথা কেন? সব জাগায় খালি লেঞ্জা লেঞ্জা করেন কেন? আপনি আপনার লেঞ্জা নিয়ে এত লাফা লাফি করতেছেন কিসের জন্নে? বানরের লেঞ্জা থাকবে এটাই স্বাভাবিক, না থাকলে তাকে কিভাবে চিনব বলেন?
এরপর থেকে হিংসাক্তক কথা বলা থেকে বিরত খাকবেন আশা করি, সবাইকে সমান বোকা না ভাবাটাই বুদ্ধিমানের কাজ
ফজলুল বলেছেনঃ
রৌশনাই.
উজ্জল সাহেবের কাছে কিছু ঝুড়ি আছে। উনি এগুলো থেকে প্রায়ই ছাড়েন। আপনার আশা প্রকাশ কোন কাজে আসবে বলে মনে করার কারণ নেই।
সুচিন্তক বলেছেনঃ
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল বাম ঘরণার [মডারেটেড] লোকটি কী 71 ছাড়া আর কিছু বুঝে? নাকি জানে এদেশের ইতিহাস? কথায় কথায় এই একি সুড়সুড়ি। [মডারেটেড] লোকটির ভান্ডারে আর কিছু কী আছে? পরে দেখলাম ওনার কিছু লেখা ..। আহা জ্ঞানের কী বহর?
বাংলা লেখাটা এখনও রপ্ত করতে পারিনি, কিন্তু উজ্জল সাহেব, আপনার চেয়ে বিদ্যা কম নাই। মানুষকে ছোট করে কাতুকুতু দেয় আপনার স্বভাব। কতদিন চলবে এভাবে, দেখা যাক? নৌকা মাত্র দুলছে ..।
ফজলুল বলেছেনঃ
এই পোস্টে জামাতকে দমনের ব্যাপারে সরকারের কাজ নিয়ে তিনি কোন কথা না বলে তিনি আক্রমানাত্মক বিভিন্ন মন্তব্য করে সরে পড়েছেন। যৌক্তিক আলোচনায় নিয়ে কমই যান।
সুচিন্তক বলেছেনঃ
আমি ভাবছি, জামাতের উপর আওয়ামি লিগরা এত ক্ষ্যাপা কেল্লা? ? ৭১এ বড় দল ছিল মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামী, আর জামাত মূলত পশ্চিম পাকিস্তানে ছিল। তখন বাংলাদেশে জামাতির সংখা খুব কম ছিল। যা হোক, আমি জামাত কে সাপোর্ট করছি না। আমি আওয়ামি লিগের মানসিকতা জানতে চাছি। আমার বুদ্ধি কম তাই।
শেখ মুজিবের রাজনীতি শুরু হয় মুসলিম লীগ থেকেই। তারপর তিনি আওয়ামি মুসলিম লীগ যোগ দেন। ৪৭ সালে মুসলিম লীগের থকে শেখ মুজিব ‘কলকাতা riot’ অংশ নেন, হিন্দু নিধন করেন। যাহোক, ৪৮ সালে ভাসানী, সুহরাওয়ার্দি, শামসুল হক মিলে আওয়ামি মুসলিম লিগ শুরু করেন। ভাষানি হচ্ছেন আওয়ামি মুসলিগ লিগের প্রতিস্টাতা। শেখ মুজিব তখনো আওয়ামি মুসলিম লিগের কোন নেতা নন। ৫৭ সালে কাগমারি সম্মেলনের পড়ে ‘মুসলিম’ স্বব্দটি বাদ দেয়া হয়. ভাসানী কে বাদ দিয়ে শেখ মুজিব আওয়ামি লীগের রাজনীতি শুরু করেন। শেখ মুজিব যখন আগরতলা মামলায় সাজা পান আবং ফাসি প্রায় র্নিধারিত, তখন ভাষানি শেখ মুজিবকে উদ্ধার করেন। ইতিহাস বড় নির্মম। ৭১ সালে ভাষানি ভারতে গেলে, তাকে বন্দি করে রাখা হয়।
৭১ সালে স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়। সত্যি কথা, মোটামোটি দেশের সবাই যুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। স্বাধীনতা চেয়েছিলেন। অনেকেই সেই যুদ্ধের বিরোধিতা করেন, কমিনিষ্ট পার্টি, মুসলিম লীগ, জামাত, সায়তাল প্রমুখ।
জামাতের বা আওয়ামি যেসব নেতা ৭১ এ অপরাধের সাথে ছিলেন, তাদের উচিত রাজনীতি থেকে পিছনে সরে যাওয়া। কিন্তু ঢালাও ভাবে জামাত দোষী করা কী উচিত? জামাত একটি রাজনৈতিক দল। শেখ মুজিব ও মুসলিম করেছিলেন একসময়। হাসিনা ও গোলাম আজমের সাথে হাত মিলিয়ে ছিলেন। ওহ, তখন কিন্তু গোলাম আজম রাজাকার ছিলেন না?
গত ৪০ বছর যাবত আওয়ামিরা জনগনকে ৭১ এর গল্প শুনিয়েছে – কেঊ আওয়ামিদের বিরুদ্ধে কিছু বল্লেই ঘেউ ঘেউ করে উঠেন ওনারা – মনে ৭১ সালে সব মুক্তি-পাগল জনতা ছিল আওয়ামি লিগ। আর যারা বিরুদ্ধে ছিল, তারা সবাই জামাতি। মারহাব … আকাশে এখন অনেক তারা উজ্জল হয়ে বুদবুদ করে … কাটলা হাসে … ফোকালা হাসে ঃঃ
এখন হাসিনা জামাতকে ডান্ডা দিয়ে ঠান্ডা করেতে চান? উদ্দেশ্য কী জানেন? রাজনীতি করেতে গেলে প্রতিপক্ষ লাগে ..। তা নাহলে ওনারা লগি বেইঠা দিয়ে কী করবে?
আর এখন কেউ কেউ আওয়ামি বাতাসের স্বাদ নিতে পারেন, কারণ এখন তো সেই হাওয়াই বইছে। তবে দিন বদল হতে তো সময় লাগে না …। আজকের রঙিন দিন কালকে আবার অন্য রঙ হয়ে যেতে পারে ..। কাগজে, নাটকে, শুধু আপনাদের প্রতিদ্ধনি শুনি … আরো উজ্জল হতে থাকেন … ‘পিপিলিকার পাখা হয় মরিবার তরে ‘ …
(পরিশোধিত করে লেখা হল )
বিদ্রঃ দয়া করে সস্তা বুলি দিবেন না, যারা খিস্তি ছাড়ে, তারা যুক্তিতে হেরে যায় বলে কাঊমাঊ করে।
শুক তারা বলেছেনঃ
এই দেশে জামায়াতকে যারা অবমুল্যায়ন করে, তারা এই জামায়াতের কাছেই ফিরবে। ইসলামের জয় হবেই হবে।
জামাত পরিস্থিতি বুঝে সবসময় সঠিক ডিসিশন নেয়। সে জন্য এখন দেশের ধর্ম ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জামায়াত নানা প্রতিকুলতা সত্ত্বেও নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে।
ফজলুল বলেছেনঃ
জামাত একটি গণতান্ত্রিক দল এটাই বড় কথা। গণতান্ত্রিক পন্থায় জামাতকে জনগণ গ্রহন করবে কি করবেনা সেটা জনগনের ব্যাপার। কিন্ত গণতান্ত্রিক সরকারের দাবিদাররা জামাতের উপর দমন নীতি চালিয়ে কী হাসিল করতে চায়?
Rashid বলেছেনঃ
হাসালেন ভাই।
জামাত একটি গণতান্ত্রিক দল। তাই না?
জামাত যে কী দল তা একবার ক্ষমতায় আসলেই বুঝবেন। দিল্লি কা লাড্ডু।
ধর্মীয় সুড়সুরিতে অনেকেই জামাত ভক্ত হয়ে গেছেন দেখছি।
আসল রূপ জামার ভিতর। খুললে টের পাবেন।
আমরা বাংলাদেশী মুসলমানরা ধর্ম প্রাণ, তাই সেই সুযোগটা নিচ্ছেন তারা।
এই ধর্মীয় মুখুশধারীদের চিনুন, জানুন, তাদের ইতিহাস পড়ুন এবং তারপর সমর্থন করুন।
আল্লা ও রাসূলের বিধান অনুযাই চলুন। দেখবেন আল্লাহ আপনার ও আপনি আল্লার হতে পারবেন।