সাংবাদিকদের সমাবেশে সাংবাদিকরাই হামলা করলেন। হতাশ হবার কিছু নেই। এটা কেবল শুরু মাত্র। যখন ব্যাঙের ছাতার মতো মিডিয়া হাউজ গজাচ্ছে তখন কুয়োর ব্যাঙ ও লাফ দিয়ে উঠে সাংবাদিক হয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক।
সাংবাদিক হওয়ার পর তার মনে হবে মুই কি হনুরে! আমার চেয়ে বেশি তো কেউ জানতেই পারেনা। আমি-ই শুদ্ধ. একমাত্র সত্য!
আর মালিকপক্ষের পায়ের নিচে গড়াগড়ি খাওয়াটা তো পাল্লা দেবার বিষয়। সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে, তাই চান্দি ছিলা মালিক তার চ্যানেলে কাজ করা সাংবাদিকের নামে যা-তা কথা বলবেন। তার নৃশংস হত্যাকান্ডকে নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করবেন। সেটা সামাল দিতে আবার নিহত সাংবাদিকের সহকর্মীরাই লাশের সাথে বেঈমানি করে মালিকের লাঠিয়াল বাহিনী সেজে মাঠে নামবে।
কেউ কেউ এমএলএম মালিককে সামনে বসিয়ে এমএলএম এর উপকারিতা তুলে ধরবেন।
আজকে যেমন পুলিশের চাকরিকে অসম্মানের চোখে দেখা হয় আগামী ১০ বছর পর সাংবাদিকরাও পুলিশের কাতারে চলে আসবেন। বলা যায়না নিচেও নেমে যেতে পারেন।
পুলিশ হতে তাও যোগ্যতা লাগে, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাও দিতে হয়। সাংবাদিক হতে হলে এসব কিছুই লাগেনা। মালিকের পা চাটার মত জিভ থাকলেই হয়।
আজকে হাতাহাতি, কালকে হবে গোলাগুলি। যতো বেশি মিডিয়া হাউজ, ততো বেশি সাংবাদিক, ততো বেশি মজা!!!
আ-ক্র-ম-ন…………