
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তন স্থগিত করা হয়েছে পহেলা ফেব্রুয়ারি। অথচ পূর্বনির্ধারিত তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ‘আজ সমাবর্তন’ নামে পা চাটা কলাম প্রকাশিত হয়েছে দৈনিক কাক (কালের কন্ঠ) পত্রিকায়। সব গ্রুপ অব কোম্পানিজের একটা করে পত্রিকা থাকলে কি হয়, এইবার হারে হারে টের পাওয়া গেলো।
যে জিনিস হয়ই নাই তাই নিয়া সম্পাদকীয় পাতায় বিশাল কলাম!
দেখালিরে বাবা তোরা! তোদেরই কেবল হয়।
আর পা চাটা জনসংযোগ কর্মকর্তারাও মাশাল্লাহ। একই হাত দিয়া লেখেন সমাবর্তন স্থগিত আবার সেই হাতেই লেখেন আজ সমাবর্তন। অভিভাবকের পা চাটতে চাটতে দুই জনসংযোগ কর্মকর্তার জিহ্বার রং খানা কেমন শাদা হয়েছে দেখতে ইচ্ছে করছে….এদের গালাগালি করলে গালাগালিরও গায়ে লাগবে…..
বাসন্ত বিষুব বলেছেনঃ
হাস্যকর। চরম অসচেতনতা। দায়িত্বহীনতা।
বামমু আল আমীন বলেছেনঃ
সহমত
লেখকের সাথে।
সমাবতর্ন স্থগিতর পর ওই খলামিস্টরা পত্রিকাকে জানিয়ে দিলে পারত।
আর পত্রিকাকে জানাতে হবেই বা কেন, যতদূর জানি, স্থগিতের সংবাদ তো ওই পত্রিকাটিতে ৭ ফেব্রুয়ারির আগেই ছাপা হয়েছে।
মনের কথা বলেছেনঃ
পা চাটা জনসংযোগ অবিসারদের সাথে কাক (কালের কন্ঠ) পত্রিকার ক্যাম্পাস প্রতিবেদকের তো বিশাল সম্পক্ক।
ভিসির সাথে সেই রকম উঠাবসা। এনামুল কবীরের সাথে রাতে মিটিং শেষে আবার ছাত্রলীগের সেটাফেও ওই সাংবাদিক ধাফটের সাথে ক্যাম্পাসে চলাফেরা করে।
এরা আবার নিজেদের মুক্তিযোদ্ধার সন্তানও দাবি করে ক্যাম্পাসে নিজেদের মুজিব সৈন্য দাবি করতে ‘মুজিবের বাংলায়……’ স্লোগানে দেয়ালিকা আঁকিয়াছে। নিজেরা যেখানে একটি দলের এজেন্ট সেখানে হলুদ সাংবাদিকতা তো দুরের কথা লাল পাওয়াও মুশকিল। যার প্রমাণ ওপরের লেখাখানা।
‘‘এমন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দেখলে আমার রাজাকারের ছাওয়াল হইতে খুব ইচ্ছা কর ”।
ধিক ধিক এসব ফত্রিখা ও প্রথিনিদিধের ।