বড় গাছ কাটার একটা নিয়ম আছে, অনেক সময় ধরে গাছটার গোড়ায় কুড়াল দিয়ে আঘাত করতে থাকলে এক সময় গাছটা একদিকে হেলে পড়ে এবং শেষ পর্যন্ত নিজের ভারেই তার পতন হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শরীফ এনামুল কবিরের হয়তো এভাবেই পতন ঘটবে।
কিন্তু তারপর…???
তারপর এভাবে আবার কোন গাছ দাঁড়াবে তাকে কুড়াল মেরে মেরে নিজের ভারেই ফেলে দেয়া হবে। তারপর, আবার একই ঘটনা, ঘটতেই থাকবে, ঘটতেই থাকবে…
আমি এবং আমরা অনেকেই এই বছর পর আর জাহাঙ্গীরনগরের সাতশো একরে থাকবো না, কিন্তু শরীফ এনামুল কবির থাকবেন, খন্দকার মুস্তাহিদ থাকবেন।
দুই বড় দেয়ালের মাঝখানে আনু মোহাম্মদ, নাসিম আখতার হোসাইন এবং বিবিধ কথিত সুশীলরা থাকবেন। তারা টেনিস বলের মত এক দেয়ালের গায়ে বাড়ি খেয়ে আরেক দেয়ালের গায়ে গিয়ে পড়বেন।
পাত্র পাত্রী পরিবর্তন হবে শুধু নাটকের বাদবাকি অপরিবর্তিত থাকবে।
*ছবি গুগল ইমেজেস থেকে নেয়া